ডিসেম্বরের রাত, বাইরে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি পড়ছে, সাথে ঠান্ডা বাতাস বয়ে চলেছে। তানজিন নিজের ঘরে কাঁথা মুড়ি দিয়ে শুয়ে আছে, ওর মাঝে অনুভব করল কেউ ওকে পেছন থেকে আষ্ঠে-পৃষ্ঠে জড়িয়ে ধরেছে।
২০১০ সাল। সময়টা ছিলো বর্ষাকাল। আমি তখন প্রথম বর্ষের ছাত্রী। একদিন কলেজ থেকে বের হতেই মুষলধারে বৃষ্টির কবলে পড়লাম। আশেপাশে তাকিয়ে রিকশা খুঁজতে লাগলাম। কিন্তু কোন রিক্সা পেলাম না। এদিকে
( ১ ) বর্তমানে আমি নীল শাড়ী, হাতে কালো কাঁচের চুড়ি পড়ে বেড়িয়ে পড়লাম আমার ভালোবাসার মানুষের কাছে। হ্যাঁ, আমার ভালোবাসার মানুষ অভ্র। তার আর আমার সম্পর্ক সেই কলেজ জীবন
ভাবতেও অবাক লাগে এই একবিংশ শতাব্দীতে এসেও মানুষ মেয়েদের সৌন্দর্য্য টা গায়ের রঙ দিয়ে বিচার করে। গায়ের রঙ সাদা মানেই সেই মা-বাবার তাদের মেয়ের বিয়ে নিয়ে কোনো টেনশন নেই৷ বিয়ের
অনেক হলো সাধের আবাদ কতক স্বপ্নে অবগাহন, আর কতো মন ছুটবি ওরে চড়ে মাটির দেহের বাহন! রইবে পড়ে দালানকোঠা টাকাকড়ি সব প্রসাধন, ইরেজারে মুছতে হবে মিছে মায়ায় আঁকা বাঁধন। কোথায়
কাফন খুলে দেখো মৃত্যুর আগে কতোবার মৃত্যুযন্ত্রনায় ছটফট করেছি —- কেউ ছিল না, কোনোদিন না! ভীষণ কষ্টের বেঁচে থাকা। এ বেঁচে থাকার কাহিনী কোনো গল্প উপন্যাসেও ঠাঁই হবে না। শব্দরা
আর হারাতে চা’ইনা বয়ে বেড়াতে চাইনা স্মৃতি। চোখের বদলে চা’ইনা ছুঁতে এক জোড়া চশমা। মা, এই’যে আমার দিকে ডানে বামে নীচে,একটু হাসি— হ্যাঁ এবার ঠিকঠাক, এভাবে কত ছবি! এই’যে পাশেই
দেখেছি তোমার মায়াভরা মুখ দেখেছি তোমার গভীর ভালোবাসায় ভরা ডাগর দু’টি চোখ কখনো কখনো ঐ মুখে চাঁদের আলো করেছে খেলা কখনো পৃথিবীর সমস্ত ফুলেরা একহয়ে করেছে মেলা… তোমার ঐ দু’টি
হৈ হুল্লোর করবো, করবো অনেক আনন্দ। শিশুরা,বড়রা আমরা সবাই করবো অনেক মজা আর আনন্দ। আনন্দ উন্মাদনায় আমরা সবাই হবো একাকার। এই আনন্দ আর মজা হবে সুশৃংখল আনন্দ। এর মধ্যে
কত শোক বাকি পড়ে আছে, কত অসুখের বিবরণ ! শৈশবে যত ভীড় করা শ্লোক নষ্ট অবেলার মন কেমন , মুখ বন্ধের রুমালে মোড়া যা কিছু আদ্যোপান্ত মুখস্থ স্তোকের দিনলিপি উগরে