আমি তো ছিলাম না কিছুই না-পতঙ্গ, না-মাকর না-বিহঙ্গ, না-কাঁকড় তবু ভুল দোষে এই পথে এসে পেয়েছি অচেনা দ্বীপ হয়ে গেছি সরীসৃপ পরিপূর্ণ চাকর! ২৪.১০.২৩/ আশালতা,
#পর্ব_১ “তোর মধ্যে কি কখনোই ম্যাচুরিটি আসবে না সেতু।” সেতুর মা প্রচন্ড বিরক্ত হয়ে কথাগুলো বললেন সেতুকে। সেতু মায়ের কথা শুনেও না শোনার ভান
দীর্ঘদিন লিখালিখি না করায়, মস্তিষ্কে জং ধরে গেছে, গল্প লেখার চেষ্টা করলেও পারছি না, তাই ভাবলাম পেইজে ঘুরে একটু অনুপ্রেরণা নিয়ে আসি। পেইজে ঢুকার পর, কি মনে করে যেন ম্যাসেজ
অপূর্ণতার দীর্ঘশ্বাস বুকে চেপে, মুখে হাসি নিয়ে চির বিদায় নিবো … হাতে মেহেদি, খোঁপায় বেলি ফুলের মালা, সোনালী পারের, লাল রঙের জামদানিতে … ঠোঁটে আলতো ছোঁয়া লিপিস্টিক, চোখে কাজলে, নাই
অক্টোবর ২০। বাহিরে ঝুম বৃষ্টি নেমেছে। ঠান্ডায় শীতল পুরো ঢাকার শহর। রাত প্রায় দশটা। নিশান্ত তার ক্লান্ত শরীর নিয়ে ইন্টারভিউ দিয়ে ফিরছে। চাকরিটা বোধহয় এবারও হলো না তার। বাস ছুটছে
[প্রাপ্তমনস্ককদের জন্য, নিজ দায়িত্বে পড়বেন] রক্তের গন্ধ চারিদিকে। হিংস্রতা প্রকাশের মাধ্যম হিসেবে রক্তের হোলিখেলা সবচেয়ে পছন্দের পন্থা। আদিম যুগ থেকে ধরে রাখা পদ্ধতি এটি। তবে প্রকাশিত হয়েছিল, পছন্দের মানুষকে অন্যের
এক মুঠো কথাটি বলা কতটা সহজ “আমরা সবাই একসঙ্গে থাকবো”তুমি আমি একই কথা বলবো এই কথাটি যে কতটা সত্য, কি করে বুঝবো! না পাওয়ার এত ভিড়ে একসঙ্গে থাকা মানুষ টাকে
শীত এলো বাংলাতে শীত এলো ভাই প্রকৃতির সাজ দেখে সব ভুলে যাই । কুয়াশার রূপ আমি দেখি বারবার শীত এলে শোভা বাড়ে এই বাংলার । শীত এলে নবরূপে সাজে এই দেশ প্রকৃতির
প্রেমিক কোথায়! এখানে এখন সব নরম মাংসলোভী শেয়ালের আনাগোনা প্রেমিকের ছদ্মবেশে! মানুষ কোথায়! এখন তো সব অমানুষের দল ঘুর ঘুর করে মানুষের রূপ ধরে!
কী অদ্ভূত অন্ধকার দিবানিশি গ্রাস করছে আমায়! সেই পুরনো আমি আজকাল নতুন আমিকে খুঁজে খুঁজে ক্লান্ত। অলিতে, গলিতে, চেনা শহরের অচেনা পথে, কাব্য থেকে উপন্যাস, হৃদয়ের এপাশ, ওপাশ। সবখানে তন্নতন্ন