ভাবতেও অবাক লাগে এই একবিংশ শতাব্দীতে এসেও মানুষ মেয়েদের সৌন্দর্য্য টা গায়ের রঙ দিয়ে বিচার করে। গায়ের রঙ সাদা মানেই সেই মা-বাবার তাদের মেয়ের বিয়ে নিয়ে কোনো টেনশন নেই৷ বিয়ের
অনেক হলো সাধের আবাদ কতক স্বপ্নে অবগাহন, আর কতো মন ছুটবি ওরে চড়ে মাটির দেহের বাহন! রইবে পড়ে দালানকোঠা টাকাকড়ি সব প্রসাধন, ইরেজারে মুছতে হবে মিছে মায়ায় আঁকা বাঁধন। কোথায়
কাফন খুলে দেখো মৃত্যুর আগে কতোবার মৃত্যুযন্ত্রনায় ছটফট করেছি —- কেউ ছিল না, কোনোদিন না! ভীষণ কষ্টের বেঁচে থাকা। এ বেঁচে থাকার কাহিনী কোনো গল্প উপন্যাসেও ঠাঁই হবে না। শব্দরা
আর হারাতে চা’ইনা বয়ে বেড়াতে চাইনা স্মৃতি। চোখের বদলে চা’ইনা ছুঁতে এক জোড়া চশমা। মা, এই’যে আমার দিকে ডানে বামে নীচে,একটু হাসি— হ্যাঁ এবার ঠিকঠাক, এভাবে কত ছবি! এই’যে পাশেই
দেখেছি তোমার মায়াভরা মুখ দেখেছি তোমার গভীর ভালোবাসায় ভরা ডাগর দু’টি চোখ কখনো কখনো ঐ মুখে চাঁদের আলো করেছে খেলা কখনো পৃথিবীর সমস্ত ফুলেরা একহয়ে করেছে মেলা… তোমার ঐ দু’টি
হৈ হুল্লোর করবো, করবো অনেক আনন্দ। শিশুরা,বড়রা আমরা সবাই করবো অনেক মজা আর আনন্দ। আনন্দ উন্মাদনায় আমরা সবাই হবো একাকার। এই আনন্দ আর মজা হবে সুশৃংখল আনন্দ। এর মধ্যে
কত শোক বাকি পড়ে আছে, কত অসুখের বিবরণ ! শৈশবে যত ভীড় করা শ্লোক নষ্ট অবেলার মন কেমন , মুখ বন্ধের রুমালে মোড়া যা কিছু আদ্যোপান্ত মুখস্থ স্তোকের দিনলিপি উগরে
আজও আমি একলা চলি তোমায় ভেবে। যত কোলাহল যত লোকের ভিড়েই আমি যাই না কেন, তবুও ভিতরে আমি একা, বড্ড একা তোমায় ভেবে! বুকের ভিতরে মনকে মন বসিয়ে দেওয়া কষ্টের
সময়টা মাঝরাত। চারপাশ অতিমাত্রায় শান্ত। সেই শান্তির নিস্তব্ধতা ভেঙে হুট করে একটা কবুতরের ভূতুরে ডাক কানে এসে বিঁধতেই বিন্নি চমকে লাফ দিয়ে শোয়া থেকে উঠে বসে। মলিন চৌকিখানা ক্যাচক্যাচ শব্দ
নিন্দা করি প্রকৃতির বিরুদ্ধাচরনকারীদের মন ও মানসিকতাকে কু পথে পরিচালিত তারা কুশিক্ষা তাদের মননে ক্রমশ বেড়েই চলছে এসব। লূত( আঃ) এর সময় এমন গোষ্ঠী যখন ধ্বংস হয়েছিল গজবে নিপতিত হয়ে।