আজও আমি একলা চলি তোমায় ভেবে। যত কোলাহল যত লোকের ভিড়েই আমি যাই না কেন, তবুও ভিতরে আমি একা, বড্ড একা তোমায় ভেবে! বুকের ভিতরে মনকে মন বসিয়ে দেওয়া কষ্টের
সময়টা মাঝরাত। চারপাশ অতিমাত্রায় শান্ত। সেই শান্তির নিস্তব্ধতা ভেঙে হুট করে একটা কবুতরের ভূতুরে ডাক কানে এসে বিঁধতেই বিন্নি চমকে লাফ দিয়ে শোয়া থেকে উঠে বসে। মলিন চৌকিখানা ক্যাচক্যাচ শব্দ
নিন্দা করি প্রকৃতির বিরুদ্ধাচরনকারীদের মন ও মানসিকতাকে কু পথে পরিচালিত তারা কুশিক্ষা তাদের মননে ক্রমশ বেড়েই চলছে এসব। লূত( আঃ) এর সময় এমন গোষ্ঠী যখন ধ্বংস হয়েছিল গজবে নিপতিত হয়ে।
চুপি চুপি তুমি এলে সেই একাকী নির্জন প্রহরে, যেখানে শুধুই একলা আমি শূন্যতার মাঝে ছবি আঁকি, কত রঙ ছড়িয়ে দিই তুলির আঁচড়ে জল রঙে । কখনও জলদ মেঘ উড়ে আসে
এমনও হয় অনেকদিন রোদের দিনগুলোর অপেক্ষায় কুয়াশা গুনি কে এলো কে গেল সে খবর বেমালুম ভুলি কেবল শুনি ঝরা পাতার গান। সেই যে শৈশবে আমন ধানের মাঁচার ওপর ছন্দে নেচেছিলাম
জনরা- ভৌতিক রহস্য প্রচ্ছদ শিল্পী – সামিহা হোসেন শৈলী । নামলিপি শিল্পী- সাহাদাত হোসেন। প্রকাশনী- অনন্যা প্রকাশনী, প্রকাশক- Monirul Haque মুদ্রিত মুল্য- ২০০ টাকা প্রি- অর্ডার মূল্য- ১৭২ টাকা। শকুন্তলা
“তুমি আমায় বিয়ে না করলে আমি সুইসাইড করতে বাধ্য হবো শুভ্র’!!লোক শূন্য একটা রেস্টুরেন্টে বসে কথাটা বলে উঠলাম আমি শুভ্রকে’!!আর শুভ্র আমার কথা শুনে আমার হাত শক্ত করে ধরে বললোঃ
গত ১৯ জানুয়ারি ২০২৪ শুক্রবার বিকেল পাঁচটায় পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের জন্মদিন উপলক্ষে কবি সংসদ বাংলাদেশ আয়োজন করে ৩৯২ তম মাসিক সাহিত্য সভায় কবি জসীমউদ্দীন কবিতা সন্ধ্যা। কেন্দ্রীয় সভাপতি কবি ও
কত শত কাল কবিতা লেখা হয় না। আনমনে আবেগে এখন আর ঠিক আগের মত ছন্দ আসে না। কত শত কাল চলে যায় এমনিতেই, আটপৌরে জীবনের সরল সুদের সমীকরণে। এরপরেও ভাব
আপনি কী ভাবছেন? এখান থেকে বেরুবেন কী করে? এসব ভেবে অযথা সময় নষ্ট করবেন না। বসুন। একবার যখন এসেই পড়েছেন তবে বাষ্পের মতো বাদামী বর্ণের ধোঁয়ায়… আরে দেখুন তো,আপনি তো