ডিসেম্বরের থার্টি-ফাস্টে নাইটে ঝকমকে আলোক উজ্জ্বল ক্লাবঘরটার ঠিক পিছনেই জৌলুসহীন প্রায় ঘুটঘুটে অন্ধকার বস্তির হিজিবিজি ভাবে তোলা ঝুপড়ী ঘরে এক ছোট্ট ছেলে তার মা ছেঁড়া কাঁথা মুড়ে ঘুমানোর আয়োজন করছে।মা
নিজ বেডরুমে লুকিংগ্লাসের সামনে দাঁড়ায় নাহিদ হাসান। নিজের দিকে তাকিয়ে উচ্চহাসিতে ফেটে পড়ে। হাসিতে এমন ঝংকার তোলে যে হাসি আর থামে না। এক একটা হাসির ঢেউ দেয়ালে আটকে ফিরে আসে।
জানো দাদু! বাবা আজ আমাকে মেরেছে। এর আগে আমি যখন অনেক ছোট ছিলাম তখনও একবার আমার পিঠে ঠাস ঠাস করে মেরে বাবা নিজেই অনেক কেঁদেছিলো। -তুমি ব্যথা পেয়েছিলে দাদুমনি? -হুম!
‘ভাইজান কী খাচ্ছেন?’ জামাল চমকে তাকায়। এই সম্ভোধনে তাকে শুধু রাহেলাই ডাকত। আদুরে ডাক নয়, ক্ষেপানোর জন্যই এই সম্ভোধন। রাহেলাটাই ছিল এমন, কার কী অপছন্দ খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে বের করে অপছন্দের
#পর্ব_১ _আমাকে বিয়ে করবেন? অচেনা অজানা একটা মেয়ের মুখে এমন কথা শুনে ৪৪০ ভোল্টের শকড খায় দিহান। হা হয়ে মেয়েটার দিকে তাকিয়ে তাকে সে। নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারছে না।
বিয়ের আগে ছেলেদের চলচাতুরিতে ভুলে বিয়ে করছেন তো মরছেন। আমার ডাস্ট এলার্জি আছে। একটু ধূলা দেখলেও আমার নাকের পানি, চোখের পানি, কানের পানি একাকার হয়ে যায়। একটা সময় ভেবেছি ধূলা-বিজড়িত
সায়মা বেগমের মনটা খুবই অস্হির হয়ে আছে, বারবার মনে হচ্ছে, এই যে আমি সিদ্ধান্ত নিলাম, ঢাকা গিয়ে আমারা মেয়ের বাসায় উঠবো? এটা কি ঠিক হলো? মনকে বার, বার, প্রশ্ন করে
সব গল্পের ই একটা শেষ পরিনিতি থাকে। তা না হলে এই ভূতুরে বাসায়, এই ভুতের সাথে তো আর থাকতে পারতাম না, তাই না? তাই এই ভূত থেকে কিভাবে রেহাই পেলাম,
দার্শনিক ও চিন্তাবিদ আরজ আলী মাতুব্বর ১৯০০ সালের ১৭ ডিসেম্বর তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতে বরিশাল জেলার অন্তর্গত চরবাড়িয়া ইউনিয়নের লামছড়ি গ্রামে এক দরিদ্র কৃষক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার প্রকৃত নাম ছিলো
২০০৪ সালে আমাদের পরের জেনারেশানের প্রথম সন্তান জন্ম নিলো, আমার বোনের ছেলে। তখন আমি অনার্স প্রথম বর্ষের ছাত্রী। মাত্র মাস খানিক হবে মায়ের আঁচল ছেড়ে বাড়ির বাইরে পা রেখেছিলাম। একদিন