আজ বাজারে গিয়েছিলাম একটি সুঁই কিনবো বলে।কারণ ছেলের স্কুলের শার্টের বুতামটা ছিঁড়ে ফেলেছে তার কিছু দুষ্ট বন্ধু মিলে।বাসায় এসে ছেলের সেই কি কান্না। তাকে শান্ত করে সংসারে সকল ঝামেলা শেষ
আসা যাওয়ার মধ্যিখানে পথ.. দুলছে কেমন কিষানবধূর নথ.. হয়তো বসে বটতলাতে কেউ.. হয়তো তীরে লাগছে নদীর ঢেউ.. হয়তো ডানে বরজভরা পান. হয়তো ভেসে আসছে মাঝির গান.. পুবাল হাওয়ায় মন করে
গতকাল একটা কম্পিউটারের দোকানে গিয়েছি, বইমেলার জন্য কিছু পাণ্ডুলিপি মেইল করার উদ্দেশ্য। আমার কাজ বেশি না, অল্প একটু। হঠাৎ করে হন্তদন্ত হয়ে এক মহিলার আগমন দোকানে। এমন ভাবে প্রবেশ করল,
বউয়ের হাত ধরে এম্বুল্যান্সে বসে আছি। চোখের পানিতে মহাসমুদ্র হয়ে যাচ্ছে। চোখে সব ঝাপসা দেখছি। আজ সকালেই আতিয়া চৌদ্দ পনের বছর বয়সের মতো করে রিনিঝিনি গলায় বললো, তুমি কি আমার
-তুই আমার বাসায় এসেছিস কেন!!!! -আপা আমার কথা শুন, -না, আমি তোর কোন কথা শুনবো না। তুই আমার বাসা থেকে বের হয়ে যাবি এখনই। -আপা আমার মেয়েটা …………. -তোর মেয়ে,বউ
ক্লান্ত শরীরের রাতের অবসানে জমানো সেই কষ্ট গুলো মুছে যাবে জানি একদিন, স্মৃতির আড়ালে রয়ে যাবে শুধু মিথ্যা অনুভূতি গুলো! জীর্ণদশা কেটে যাবে তবে রয়ে যাবে ব্যথায় ভরা আঁখি জল,
মানুষের স্বভাব ভুল করা ভুল মানুষকে পরিশুদ্ধি দান করে। পাপে পুণ্যের সুখে দুখে পতনে উত্ত্বানে মানুষ হতে দাও তোমার সন্তানে। ভুল না করলে সত্যের প্রকৃত রূপটি ধরা পড়ে না। অভিজ্ঞতার
ভালোবাসার সাদা চোখে আমি তোমাকে দেখেছিলাম! তুমি চেয়ে আছো অপলক দৃষ্টিতে সুদূর নীলিমায়। বুঝে নিয়ে ছিলাম চারচোখ একই! সেদিন ইচ্ছা হয়েছিল, কপালে চুমু খাই; কি এক ধোঁয়ার অন্ধকারে তা হতে
পর্ব-১ কিছুক্ষণ আগে নিজের মামাতো ভাই এর সাথে বিয়ে হয়েছে রুদমিলার। মাএ কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে তার জীবনের এই হঠাৎ পরিবর্তন তাকে যেন বাকরুদ্ধ করে দিয়েছে।।। কয়েকঘন্টা আগে, রুদমিলা তার বাবা
১৯৮৯ সালের এক উজ্জ্বল দুপুরে দৈনিক বাংলা ভবনের পার্কিং লটে দাঁড়িয়ে মাহবুব তালুকদার, ইমদাদুল হক মিলন, ত্রিদিব দস্তিদার, আনওয়ার আহমেদ আর আমি কথা বলছিলাম। বিখ্যাত আলোকচিত্রী শামসুল ইসলাম আলমাজী আনন্দ