‘ভাইজান কী খাচ্ছেন?’ জামাল চমকে তাকায়। এই সম্ভোধনে তাকে শুধু রাহেলাই ডাকত। আদুরে ডাক নয়, ক্ষেপানোর জন্যই এই সম্ভোধন। রাহেলাটাই ছিল এমন, কার কী অপছন্দ খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে বের করে অপছন্দের
#পর্ব_১ _আমাকে বিয়ে করবেন? অচেনা অজানা একটা মেয়ের মুখে এমন কথা শুনে ৪৪০ ভোল্টের শকড খায় দিহান। হা হয়ে মেয়েটার দিকে তাকিয়ে তাকে সে। নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারছে না।
বিয়ের আগে ছেলেদের চলচাতুরিতে ভুলে বিয়ে করছেন তো মরছেন। আমার ডাস্ট এলার্জি আছে। একটু ধূলা দেখলেও আমার নাকের পানি, চোখের পানি, কানের পানি একাকার হয়ে যায়। একটা সময় ভেবেছি ধূলা-বিজড়িত
সায়মা বেগমের মনটা খুবই অস্হির হয়ে আছে, বারবার মনে হচ্ছে, এই যে আমি সিদ্ধান্ত নিলাম, ঢাকা গিয়ে আমারা মেয়ের বাসায় উঠবো? এটা কি ঠিক হলো? মনকে বার, বার, প্রশ্ন করে
সব গল্পের ই একটা শেষ পরিনিতি থাকে। তা না হলে এই ভূতুরে বাসায়, এই ভুতের সাথে তো আর থাকতে পারতাম না, তাই না? তাই এই ভূত থেকে কিভাবে রেহাই পেলাম,
দার্শনিক ও চিন্তাবিদ আরজ আলী মাতুব্বর ১৯০০ সালের ১৭ ডিসেম্বর তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতে বরিশাল জেলার অন্তর্গত চরবাড়িয়া ইউনিয়নের লামছড়ি গ্রামে এক দরিদ্র কৃষক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার প্রকৃত নাম ছিলো
২০০৪ সালে আমাদের পরের জেনারেশানের প্রথম সন্তান জন্ম নিলো, আমার বোনের ছেলে। তখন আমি অনার্স প্রথম বর্ষের ছাত্রী। মাত্র মাস খানিক হবে মায়ের আঁচল ছেড়ে বাড়ির বাইরে পা রেখেছিলাম। একদিন
১৯৭১, তখন আমার বয়স মাত্র চৌদ্দ শেষ করে পনেরোতে পা বাড়িয়েছে। টগবগে কিশোর আমি। পড়তে আর লিখতে ভীষণ ভালো লাগতো আমার। পড়াশোনাটাই ছিল আমার ধ্যান জ্ঞান। হঠাৎ একদিন চারিদিকে
#রচনাকাল-১৬/১২/২০২০ এক বছর পরেই তুমি হাফ সেঞ্চুরী… ভেবে কী দেখেছো কখনো তুমি মানুষের কী আর্জি? তোমার বিজয়ে হেসেছে সবাই পৃথিবী তাকিয়েছিলো অবাক বিষ্ময়ে তুমি কি দিতে পেরেছো তা মা! যার
বিজয় মানে,হৃদয় খুলে কবিতা লেখার মেলা পতাকা উড়িয়ে, সবুজ মাঠে আনন্দেরই খেলা। বিজয় মানে ডানা মেলে, পাখির উড়ে যাওয়া নীল আকাশে, মনের রঙে, সুখ খুঁজে পাওয়া। বিজয় মানে মিষ্টি