রান্নাঘরে মসলা ব্লেন্ড করতে করতে শাশুড়ী মায়ের ডাক এলো- “নিসা, এদিকে শুনে যাও।” আগামীকাল কুরবানির ইদ। ভীষণ ব্যস্ততা। আমি হাত ধুয়ে দৌড়ে শাশুড়ী মায়ের ঘরে গেলাম। দেখি হাতে একটা শাড়ি
অনেকদিন দেখিনা মা কে মনে হয় এইতো সেদিন মাস ,বছর , যুগ পেরীয়ে মনের খাঁচার যন্ত্রনাকে যেমনি পাখি পুষে রাখে চোখের তারায় আকাশ থাকে সেথায় এসে মা যে ডাকে ভালবাসার
আমি হারিয়েছি যারে অনন্তকাল খুঁজেছি তারে। বাঁশবনে কাশবনে শিশির ভেজা দুর্বা ঘাসে, মেঘমালা তাঁরা রবি শশী চন্দ্রকলায় তিমির রাতের জোনাকি,ঝি ঝির সুরে। আর কতো জনম ফিরবো বহুরূপে বকের পাখনায় শালিকের
লকডাউনে বন্দি আমি ঘরের কোণে উথাল-পাতাল স্বপ্ন ঘোরে মনের বনে। দেখছি না তো ফুটছে কেমন কৃষ্ণচূড়া দূর আকাশে উড়ছে পাখি মোহনচূড়া। জানছি নাতো মাধবকুন্ডের জলপ্রপাত কেমন করে দেয় ভিজিয়ে পরীর
আজ আমি এক অন্য আমি ফিরিয়ে দাও আমার নিঃস্বার্থ আস্থা বিশ্বাস আমার গতকাল। ফিরিয়ে দাও আমার শ্রাবণ বিকেল হারানো স্মৃতির নীল জ্যোৎস্না। তোমার শহরের অলিতে গলিতে ছড়ানো ছিটানো আমার নিঃশব্দ
আজ খুব বৃষ্টি পড়ছে সেই সকাল থেকে, সকাল ছ’টায় একবার ঘুম ভেঙেছিল অঞ্জলির। কারণ মা কখন এসে গায়ে চাদরটা দিয়ে গেছে, ঠাণ্ডায় কুঁকড়ে ছিল বলে হয়তো বুঝতে পারেনি। আজ কতদিন
তারিখ -১২/০৭/২১ (সিলেটের আঞ্চলিক ভাষায় লিখা) খরাপ মানুষ হারাদিন অউ থাকে, পরর দোষ তুকাইয়া। মিছারে হাছা বানাইত চায়, ঘুরে গাউ পাকাইয়া। অনর কথা হনো না কইলে, অয় না মন তার
অন্যান্য রাতের মতো আজও মিষ্টি তার স্পর্শ ভাইয়ার পুরোনো সেই ছবিটা বুকে চেপে ধরে ফুঁপিয়ে কেঁদে চলেছে আর অভিমানে ধরা গলায় নিজে নিজেই বলে চলেছে, – কেন এত কষ্ট দিচ্ছ
সেই ছেড়ে যাওয়া তুমি সেই ফেলে আসা অতীত তারপর একখণ্ড আমি তীব্র বেদনায়, অতঃপর গড়ে ওঠে অক্ষরে অক্ষরে সাজানো এক বিস্তৃর্ণ অনুভূতির জমিন। তারপর চলে গেলো কতো বিনিদ্র রাত্রি চলে
দ্বীনের কথা—-প্রচার করে তৃপ্তি আমি পাই, নেকীর আশায় বারে বারে প্রচার করে যাই. প্রচার করবে— যদি ও তা একটি অক্ষর হয়, নেকীর পাল্লা— ভারী হবে আল্লাহ পাকে কয়. সাদকায়ে যে