তুমি? ভোরের পাখি ডাকছে। আজ ছেড়ে যাবো। কথা দিয়েছিলাম। মনে পরে? তোমার-আমার আজ বাসর ঘরের দিন! ভেঙে গেছে ঘর! সময় পথ ভুল করেছে। অসময়ে আজ তুমি? যদি পিছু ডাকো বসবোনা
-‘দিনটা ছিল সোমবার।প্রতিদিনের মতো কলেজের জন্য বের হয়েছি।তখন মনে হয় সকাল সাড়ে সাতটা বাজে।প্রাইভেট পড়তে যাচ্ছি এখন।সেখান থেকে সোজা কলেজে যাবো। অনেকক্ষণ ধরে হাঁটছি!উফ অসহ্য!একটা রিকশা যদি পাইতাম।হেঁটে হেঁটেই যাওয়া
আজ সকালে নাস্তা করতে বসে আমার মেয়েটা চোখের নোনাজলে বুক ভাসিয়েছে। হৃদয় নিংড়ানো এমন শোক, এমন কান্না যে, কোনো সান্ত্বনা বানী দিয়েই সেটা কমানো যাবে না। তাই কমানোর ব্যর্থ চেষ্টা
একেকটা অবহেলিত রাত, যখন অপেক্ষায় থাকি আমার নির্ঘুম চোখে কেউ ঠোঁট বুলিয়ে দেবে, নির্লজ্জ এ চাওয়া তা ঠিক। তুমি তো ব্যস্ত তখন অন্য কারো বুকের খাঁজে গোলাপের ঘ্রাণ খুঁজতে… আমার
প্রসূন বরাবর ই গম্ভীর,কেমন যেন খাপছাড়া,এলোমেলো। কবি মানুষ,তাই হয়তো এমন। সুস্মিতা তাই ভেবে নিয়ে ওর মনকে বুঝিয়ে নিয়েছে।এমন মানুষ তো ভাবের রাজ্যে থাকবেই,প্রকৃতিতে হারাবে,আবার মানবীতেও..অপেক্ষায় থাকা ছাড়া উপায় কী !!
কারে কীযে বলব আমি কথা চুপে শুধু ঢেকে যাই এ ব্যথা, অন্তর মাঝে বাজে কেন সুরে আপন মানুষ আজ রয় কেন দূরে। জানি না তো কিছু ছাড়ি না তো পিছু
সন্ধ্যায় বাবা হাট থেকে গরু নিয়ে ফিরতেই সাইফা কান্না শুরু করলো। বাবা কান্নার কারন জিজ্ঞেস করতেই বললো, ‘আমার এই গরু চাই না। এটা ফেরত দাও। ‘ সাদাফ সাহেব আদর করে
গল্পটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে। ভালবাসা ও প্রতারণার গল্প।এক বিদেশী মেয়ে ও বাংলাদেশী ছেলেকে নিয়ে। গল্পের পাত্রীর নাম এখানে ঠিক আছে। কিন্তু পাত্র ও অন্যান্য নামগুলি কাল্পনিক। গল্পের কাহিনী ঠিক আছে,
সারাবিশ্ব তখন মহামারী করোনায় জর্জরিত। প্রতিনিয়ত অসংখ্য মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ছে। টিভি অন করলেই শত শত লাশের দেখা মিলছে। চারিদিকে শুধু হাহাকার। মরনব্যাধি করোনার থেকে অসহায়
সায়েন্স বাংলা বলে,পৃথিবী ঘূর্ণায়নের কারনে দিন ও রাত সংঘঠিত হয়।পৃথিবী তার নিজে কক্ষ পথে একবার ঘুরে আসতে তার সময় লাগে ৩৬৫ দিন। আর এ সময় কাল কে গণনায় ধরা হয়েছে