হৃদয় বীণায় বাজে মধুর রাগিনী। সুদূরে মিলিয়ে যায় কার পদধ্বনি? হাওয়াই মিশে শিশিরের বিন্দুজল। শীতের আড়ষ্ট ভেঙে প্রকৃতি চঞ্চল। ডালে ডালে অঙ্কুরিত নব কিশলয়। কুহুতানে মুখরিত গৃহস্থ আলয়। আগুন রঙা
এক আকাশ প্রেম দিয়েছি অতি উল্লাসে তুমি ছুঁড়ে দিয়েছো… বুকের দেড় ইঞ্চি গভীরে স্থান দিয়েছি যেখানে বসে তুমি দিব্বি ছুরি চালিয়েছো… বুকে জড়িয়ে নিয়েছিলাম তুমি পেছন থেকে খঞ্জর বিঁধিয়েছো… লোনা
কে যেন দুটি হাত বাড়িয়ে ডাকে আমায় শুনতে পাইনা স্থব্দ কর্ণ তাই। মাঝ রাতে ঘুমের ঘোরে চেয়ে দেখি চোখের কোনে অশ্রু নিয়ে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে। কে জেন আমার ফেরার অপেক্ষায় প্রহর
রাতে বাসার একগাদা জিনিসপত্র ভেঙ্গেও আব্বুর মাথা থেকে আমার বিয়ের ভুত নামাতে পারলাম না।সকাল হতে না হতেই কোথা থেকে এক পাত্রপক্ষকে বাসায় নিয়ে চলে এসেছে। ভাবি আমাকে একটা মেরুন কালারের
একুশে ফেব্রুয়ারি ২০২১ প্রভাত ফেরির উদ্দেশ্যে নাতনি বর্ণমালার হাত ধরে ঘর থেকে বেরিয়ে আসে ৮০ বছরের থুরথুরে বৃদ্ধ জামাল হোসেন। একহাতে শক্ত করে ধরে রাখে নাতনি বর্ণমালার হাত আর অন্য
একটু সময় করে আমার বুকের ভেতর আঁধার ঘরে এসো। দেখতে পাবে পাঁজরভাঙ্গা কষ্টে হৃদয় উষ্ণতা জর্জরিত। মনের দহনে হৃদয়টা প্রতিদিন কেমন করে মোমের মত গলে পড়ছে। গলে পড়ছে রক্ত শরীর
একলা এসে একলা গেলে দুনিয়াতে দুজন মিলে লাভ কী হলো বলো? তারচেয়ে ভালো হবে পাপের পিঠে পুণ্য ঢেলে দুনিয়ার সুখ ভুলে একা একাই
কুসুম কুসুম মনটা আমার পাপড়ি সমান মেলে,, আকাশ পাহাড় সাগর জলে দাপিয়ে বেড়ায় খেলে। ডুব সাতারে যায় সে চলে সাগরের তলো দেশে, মুক্ত নিয়ে আসে ফিরে যুদ্ধ জয়ের বেশে ।
ব্যাগ গুছিয়ে নিয়েছি রাতেই। আমি আজ পালাব। অনেক দূরে। তবে কতদূর সেটা বলতে পারব না। কারণ গন্তব্য জানা নেই। শুধু ভোরের আলো ফোটার জন্য অপেক্ষা করছি। মাথার উপর কত বিশাল
বিমানবন্দরে বসে আছি। আমেরিকার জার্নিটা একদম ভালো লাগে না। কিন্তু বছরে এক দুই বার যেতে হয় মেয়েদের জন্য। ওরা অপেক্ষায় বসে থাকে মায়ের জন্য। কখন মা আসবে। লম্বা দূরত্ব, পথ