ইতিহাস কথা কয়- গেঁথে যায় স্মৃতি-বিস্মৃতির গল্পকথা, সম্মুখবর্তী এক জাতির গল্প রচনায় পদাঙ্ক আঁকেন এক মহানায়ক; যিনি নিজেও ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য এক আলোকিত ইতিহাস, কবি ও কবিতা হয়ে বেঁচে থাকেন
প্রখ্যাত অধ্যাপক, সাহিত্যিক, নাট্যকার, অভিনেতা ও ভাষাসৈনিক- মমতাজ উদদীন আহমদ আজ তাঁর ৮৫তম জন্মবার্ষিকী _____ বিনম্র শ্রদ্ধা… জন্মঃ ১৮ জানুয়ারি ১৯৩৫ ইং মৃত্যুঃ ২ জুন ২০১৯ ইং মমতাজ উদদীন আহমদ
একজন জেলা শিক্ষা অফিসারকে পাঠানো হলো একটা হাই স্কুল পরিদর্শনের জন্য। তাকে নির্দেশ দেয়া হলো পরিদর্শন শেষে স্কুলটি এম.পি.ওভুক্ত করার উপযোগী কি না সে বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট তার মতামত
যখন আমি হারিয়ে যাবো কাঁদবে বসে তুমি, তখন তোমায় বুঝতে হবে কে ছিলাম যে আমি। যখন আমি থাকবো নাকো মোদের এই সংসারে, তখন হয়ত থাকবে বসে পথের পানে চেয়ে। যখন
আজ তিন বছর নয় মাস পর আমার প্রাক্তনের সাথে দেখা। দেখা বলতে আমি তাকে দেখেছি কিন্তু সে এখনো আমাকে দেখে নি। টং এর দোকানে দাঁড়িয়ে চা খাচ্ছে, বরাবরই আমার কাছে
“লজ্জা শরম যেন কিচ্ছুটি নেই,ছ্যাহ! ছ্যাহ! পেট দেখলে মনে অয় সাত মাসের পোয়াতি, অথচ একমাসও পেটে রাখবার মুরোধ নেই।” কথাগুলো স্পষ্ট আমার কানে এসেছে। কী সৌভাগ্য দরজার চৌকাঠের সাথে ধাক্কা
ধরণী আজ ধর্ষিত। ধর্ষনের ভারে ধরণী আজ প্রকম্পিত। অঝোরে কাঁদছে ধরণী। কাঁদছে ধরণীর অগণন সন্তান। গাছের পাতা, রোদের ছায়া,শিশির বিন্দু, নদীর জল, সমুদ্রের জলধারা, চাঁদের আলো, সব আজ ধর্ষিত। তাই
আমার আব্বা আজ থেকে ৩৬ বছর আগে মারা যান। ১৩ জানুয়ারি ১৯৮৫। আমার বয়স তখন ছিল ১৯/২০ বছর। আমি বুয়েটের ফার্স্ট ইয়ারে পড়ি। নিচে আরেকটা লেখায় সেই দিনের খানিকটা বর্ণনা
বৃক্ষ ঘুমায়, পক্ষি ঘুমায়, হাওয়া ঘুমায় না.. আমার চোখে আয়রে ও-ঘুম আয়রে ঘুম– আয় না! আয়রে ও-ঘুম– যেমন ঘুমায় পাহাড় নিশীথে যেমন মাঠে শিশির পড়ে সর্ষে-তিসিতে.. যেমন ঘুমায় শীতের শহর
প্রকাণ্ড জমিদার বাড়িটা সময়ের আবর্তে মলিন হলেও এখনো মাথা তুলে দাঁড়িয়ে আছে সদর্পে। বাড়ির চারপাশ পুরনো আমলের ইটের দেয়ালে ঘেরা। তারই বিশাল বারান্দায় আসন পেতে বসে এই বাড়ির সর্বময় কর্ত্রী