নিষিদ্ধকরণ সংক্রান্ত তথ্য অনুযায়ী জারুল মায়া লাগে আমার তোমার ঠোঁটের আগায়… তখন তোমার ব্যস্ত সময় গোলাপ প্রানের উৎসবে কিছু সময় পর অপরাধবোধ আমাকে গ্রাস করে নেয় আমি কি করতে পারি
পর্বঃ_১ বিবাহের তিন বছর ঘুরতে না ঘুরতেই স্বামীর দেওয়া ডির্ভোসের কাগজটা শ্বাশুড়ি মা নিজের হাতে বয়ে নিয়ে এসেছে আমার বাবার বাড়িতে৷ আজ ছয়মাস ধরে রোদের সাথে কোন যোগাযোগ নেই আমার৷
পর্ব:০১ কাঁপা কাঁপা হাতে ফোন নম্বরটা ডায়াল করলো শাইরা।রিং বাজছে।মনে একটা উৎকন্ঠা ভাব কাজ করছে।মনে হচ্ছে গলা শুকিয়ে যাচ্ছে।ওপাশ থেকে কেউ একজন ফোন তুললো। “হ্যালো,আসসালামু আলাইকুম।আমি শাইরা সাইয়ারা বলছি।” “ওয়াআলাইকুমুস
(১৯৮৫ সালে ১৩ ফেব্রুয়ারি গুলি করে হত্যা করা হয় এই বীরকে) মধুর ক্যান্টিনে যাই অরুণের চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে বসু, তোমাকে মনে পড়ে যায়। তোমার সেই সদা হাসিমাখা ফুল্ল
খুব দূরে খুব করে বসে থাকে পোষা কুকুর মাছের কাঁটায় তখন বিড়ালের ঠোঁটে চোট কোলাহলে মেতে পাতিহাঁসের ছানা- পোনা সদর উঠোন জুড়ে হাসে সোনালী রোদেরা ভাব করে হেঁটে যায় কোমল
এরকম অদ্ভুত পরিস্থিতিতে কখনো পড়িনি।।একটা রেস্টুরেন্টে এসেছিলাম বাবার বন্ধুর মেয়ের বিয়েতে। মেয়েটি অল্পস্বল্প চেনা। বাবার কাছেই শুনেছি মেয়েটি পড়াশোনায় খুব ভালো নাকি। দেখতে মোটামুটি, সুন্দরী বোধহয় বলা যায় না। বরং
শারীরিকভাবে অক্ষম পুরুষটা যখন আমাকে দুশ্চরিত্রা অপবাধ দিয়ে,আমার সাথে সংসার করতে অস্বীকৃতি জানায়। তখন আমার স্বামীর ভালোবাসাহীন শ্বশুরবাড়িতে কাটানোর ছয়মাস পূর্তি দিবস। সেই দিন আমি নিশ্চুপ হয়ে এক কাপড়ে ছোটভাইয়ের
রঞ্জনা মন খারাপ নিয়ে কাজ করছে । যেটুকু জিনিসপত্র গোছানো বাকি ছিল, সেগুলো এই শেষবেলায় গুছিয়ে নিচ্ছে । কেন যে এতো মন খারাপ হচ্ছে, রঞ্জনা নিজেও বুঝতে পারছে না ।
ও আমার বর্ণমালা জড়িয়ে রাখিস কণ্ঠমালা হয়ে.. সারাটা জীবন থাকিস কথা বলার সাহসে নির্ভয়ে.. আমার এই মা বলা তুই লেখার ভাষায় শিখিয়ে দিলি আমায়.. আমার এই প্রাণের ভাষা সৃজনগাথা কার
০৭.০২.২০২১ একুশ আমার অহংকার, একুশ আমার গর্ব, একুশ আমার স্পন্দিত প্রাণ, একুশ আমার সর্ব। একুশ আমার মায়ের ভাষা। স্নিগ্ধ প্রাণের খুশি, বোনের পায়ের রূপার পায়েল। ভাইয়ের মুখে হাসি একুশ আমার