সময়কাল ২০০৩। নতুন আসা কানাডায় আমার তখন টিকে থাকার অনিঃশ্বেষ সংগ্রাম। নদী স্কুলে পড়ে। শার্লি সংসার সামলায়। আর আমি কাজ করি। একজনের আয়ে সংসার চালানো কঠিন। আমাকে তাই দিনে দু’টো
দুজনের কেউই প্রপোজ করেনি।বলেনি, ভালোবাসি! তবুও দু’জনের একদিন দেখা না হলে, পাগলের মতো হয়ে যায়! এর নামই কি
ওই ভয়! শুনশান নীরবতা অন্তিম চোখ তুই বসে থাক দেখ উড়ে আয় জুড়ে আয় শালিখ ঠোঁট- লাল গোলাপ বিষন্ন দুপুরের ছায়া মার, কে কি কয় তোর বাপ বিলাপ ঝি
১. “বড় ভাবীর সাথে একই বিছানায় ঘনিষ্ট অবস্থায় আমার স্বামী। স্পষ্ট সব দেখেছি আমি। বিষয়টা যদি বিয়ের পরের দিন সকালেই ঘটে থাকে আমার সাথে, তাহলে? এরপরেও আপনারা আমাকে চুপ থাকতে
হঠাৎ সেদিন বৃষ্টি জলে নিত্য করে হলুদ মেয়ে অসংখ্য সবুজ পাতার ফাঁকে মিষ্টি হাসি মুখে, সে যেন সেজে রয়েছে সাদাপারা হলুদ বর্ণ শাড়িতে, এলোমেলো চুলে কাজল মাখা দু’চোখে। কী অপরূপ
#অন্তরালে পর্ব (১) বিবর্ণ,মলিন সুরম্য প্রাসাদসম বাড়িটির মুল ফটকের সামনে দাঁড়িয়ে আছে অচেনা এক তরুণী। কালের বিবর্তনে দেয়াল খসে পড়া, ঝাড় জঙ্গলে আবৃত এ বাড়ির আশেপাশে ভুত প্রেতও হেঁটে যেতে
এই যে কত মিষ্টি ভাষায় বলে দিলে চার বছর সংসার করার পরেও ছেড়ে যাবে? প্রতিউত্তরে কিছুই বলতে পারি নি কেনই বা বলব বল? বলার কোন প্রয়োজন পড়ে নি! কি’বা বলার
ক্রাশকে চুমু অথবা থাপ্পড় দেওয়ার মতো সাংঘাতিক লেভেলের ডেয়ার দেওয়া হয়েছে আমাকে। বিশ্বাস করেন, ক্রাশকে পছন্দ করি। কিন্তু চুমু খাওয়ার মতো দুঃসাহস আমার এই ছোট্ট মনে নেই। কথায় আছে ঘর
একদিন তোমার কাছে চেয়েছিলাম বর্ষার প্রথম কদম হৃদয় রাঙ্গাবো বলে চোখ বুজলে দেখতে পেতাম কদম হাতে দাঁড়িয়ে আছো কাকভেজা হয়ে আমার আঙিনায় , চেয়েছিলাম আষাঢ়ের ঝুম বৃষ্টিতে দুজনে একসাথে ভিজবো
বাবা মারা গেছে আজ ক’দিন হল। পুরো বাড়ি জুড়ে এখনও শোকের ছায়া। জীবন থেমে থাকেনি। মা রান্না ঘরে রুটি বানাতে বানাতে শাড়ির আচল দিয়ে চোখ মুছছে। আমি দূরে বসে ভাজির