সেতারা মনুর দিকে কাম্যমনে চেয়ে রইলো আর মনে মনে ভাবে এই সুন্দর যুবককে মোছলেমা গ্রহন করে না এই স্পর্ধা দেখে অবাক লাগে।তার রুপ ও গুনের জন্য যে কোন নারী
সারাহ: রোশান স্যার, আমি কি একটা প্রশ্ন করতে পারি..? রোশান স্যার: করো সারাহ : একটা আস্ত হাতিকে কিভাবে ফ্রিজে রাখবেন ..? রোশান স্যার: জানি না! সারাহ : খুব সহজ, আগে
তার জন্যই আমি ছাদে উঠতাম। গাছে পানি দেবার নাম করে বসে থাকতাম। কিন্তু সে ছিলো নির্বিকার।চোখাচোখি হলেও চোখ নামিয়ে নিত। আমি তাকিয়ে থাকতাম বেহায়ার মত। বুঝতে চাইতাম তার ব্যাথা।কেন সে
ভয়ংকর এক বৈশাখি ঝড় বৃষ্টির রাতে শফিক সাহেব আর নাজনীন আরা বাবা-মা হন। আবহাওয়ার কারনে তাদের হাসপাতালে আসতে বেশ দেরি হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু তারপরও আল্লাহর অশেষ রহমতে ডাক্তার শেষ পর্যন্ত
মাঝরাতে বেলকুনির ঠান্ডা বাতাসে বসে গিটারটা নিয়ে হৃদযন্ত্রে ব্যা’থা দেওয়ার গান করি। সোজা বাংলায় যাকে লোকে বলে ছ্যাঁ’কা খাওয়া গান। আমার কাছে এগুলোই জীবনের গান, ভালোই লাগে বেশ। তবে পাশের
মানহা নামের পাখিরে তুই ভাগ্যবতী এমন আছেরে আর কই বাবা তোর একশ পার্সেন্ট বিজেশ্বর দাদার বাড়ি খনকার বাড়ি দাদী তোমার ভুঁইয়া বাড়ি আহা এ কি প্রাণেরশ্বর মরি মরি কি যে
দিন,মাস,বছর প্রদক্ষিণ হয়ে পাঁচ বৎসর অতিবাহিত হয়।ঋতু তার মেয়ের ছবি নিয়ে হিমু বাসস্থান রাজশাহীতে বেড়ানোর জন্য আসেন।দু’বন্ধুর দীর্ঘ বিচ্ছেদেই হঠাৎ দর্শনীয় তাদের অন্তরতম মিলন মধুর হয়ে উঠে।ঋতু মনুকে আদর
___ওইইই শুননা কই আছিস তুই?আমার মনটা আজকে কেন জানিনা বড্ড বিষন্ন লাগছে। প্লিজ তুই একটু আমার বাড়িতে আয় না ( ছায়া ) ছায়ার ফোন পেয়ে এমনিতেই বিরক্ত হয়ে গেছে ছায়ার
-আমি আর তোমার সাথে সংসার করতে পারবো না। ডিনার করতে বসে কথাটা বললো রাফাত। রূপন্তি মাত্রই পানির গ্লাসে চুমুক দিয়েছিলো। কথাটা শোনামাত্র পানি চলে গেলো রূপন্তির শ্বাসনালিতে। কাশতে কাশতে তার
সকাল সকাল তুমুল ঝ*গড়া শুরু করে দেয় আরিহা আর রিহান। ঝ*গড়ার মূল কারণ রিহানের অফিসের ড্রেস হতে মেয়েলি পারফিউমের সুগন্ধি আসছে। আর এটাই আরিহার মাথা খারাপ করার মূখ্য কারণ। এমনিতে