লক্ষ্যবস্তুর পরিবর্তনের যথাক্রমিকতার সামান্য হেরফের হয়েছে মাত্র। চল্লিশ বছর আগে টাঙ্গাইলের আনন্দময়ী কেবিনে এমনতর আড্ডা হতো হররোজ। জীবন গতিময়তার সুঘ্রাণে পরিতোষপ্রাপ্ত হওয়ায় পরস্পর সদ্ভাব নিয়ে সবাই বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। এই
এলিফ্যান্ট রোড কাঁটাবনের সোনালি ব্যাংকের ঢালে একটা শান্তস্নিগ্ধ পুরনো ধাঁচের তিনতলা বাড়িতে তখন ভাড়া থাকি। সাল ১৯৯৬। আমার ‘ছোটদের কাগজ’-এর অফিস তখন শাহবাগের আজিজ মার্কেটের তৃতীয় তলায়। ছা-পোষা লেখক-সাংবাদিকের জীবন।
আগামীকাল বৃহস্পতিবার ১২ আগস্ট ২০২১ আন্তর্জাতিক যুব দিবস। বাংলাদেশের জন্য দিবসটি বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় অর্ধেক জনগোষ্ঠিই তরুণ। তরুণরাই উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রকৃত কারিগর। তামাকাসক্ত তরুণ সমাজ
মাস খানেক আগের কথা।সেইফটি পিন কিনবো বলে একটা কসমেটিকস এর দোকানে ঢুকেছি।পাশে দাঁড়ানো মা মেয়ে কাস্টমার কিছু কিনছিলো।কিশোরী মেয়েটির ছলছল চোখ আর মায়ের অসহায়ত্ব দেখে আগ্রহী হলাম।মেয়েটির হাতে একটা টিকলি।দোকানী
সকালে ব্রেকফাস্ট টেবিলে চায়ে চুমুক দিতে দিতে ল্যাপটপ ওপেন করতেই নিউজ ফিডে আওরঙ্গের ছবিটা ভেসে উঠলো। হেমায়েত উল্লাহ আওরঙ্গ। সন্ত্রাসী ছাত্রনেতা হিশেবে ব্যাপকভাবে পরিচিতি অর্জনকারী একজন বঙ্গবন্ধু প্রেমিক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
দাম্পত্য-১ বিবাহ, তিন অক্ষরের একটি অতি রহস্যময় শব্দ। করার আগে মনে হয়,না করলে বাঁচবো না, করার পরে লাগে,ক্যান যে করছিলাম,আল্লাহ আমারে উঠায়া নাও। মজার কাহিনী হচ্ছে মোটামুটি ৯০% নরনারী এই
পঞ্চাশ দশকের প্রায় মাঝামাঝি । দিন-ক্ষণ- সন অতশত মনে নেই। মনে আছে শুধু ফেলে আসা সুর আর ছন্দের রেশটুকু। বঙ্গ সংস্কৃতি সম্মেলন; স্হান মার্কাস স্কোয়ার। বাবার ফরমান, পিসিমা আসছেন লক্ষ্ণৌ
লকডাউন টাইম , পরিবারের চার সদস্য মিলে টিভি সেটের সামনে বসে একসাথে টিভি দেখা অর্থপূর্ণ বিনোদনের একটি অংশ ছিল। এখন লকডাউন শেষ। তো সেই সময়ে আমার বড় আব্বুটির প্রিয় বিষয়
সেখানে একদল স্বেচ্ছাসেবী তরুণেরা গায় জীবনের জয়ধ্বনি! আমরা কেউ যখন কেবল নিজেদের স্বার্থের কথা ভাবি, তখন কিছু মানুষ ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানোর মতো নিজের সময়, অর্থ, শ্রম দিয়ে কেবল
উচ্চ শিক্ষার জন্য কানাডায় গিয়েছিলেন ইমরান। ৪ বছর পর দেশে ফিরে জয়েন করলেন স্বনামধন্য একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে। মাস শেষে ভালো বেতন পান, সেভিংসও করেছেন বেশ ভালোই। দিনকাল বেশ ভালোই কাটছে। কিন্তু চিন্তা বাড়ছে বাবা-মায়ের। তাদের বয়স বাড়ছে, এখনই ছেলের বিয়ে না দিলে নাতি-নাতনিদের মুখ দেখে যেতে পারবেন না। ইমরানেরও মনে হলো, বিয়ের ব্যাপারে এখন একটু সিরিয়াস হতেই হবে। শুরু হলো বিয়ের জন্য ভালো পাত্রী খোঁজার অভিযান, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সবাইকে জানানো হলো। কিন্তু ২ মাস কেটে গেলেও কেউ উপযুক্ত মেয়ের সন্ধান দিতে পারলো না। আবার ঘটকের কাছে গিয়ে অনেকগুলো টাকা খরচ করে বড্ড দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলেন বাবা-মা। এখন উপায়? অফিসে কলিগদের সাথে মেয়ে খোঁজার আলোচনা উঠতেই ইমরানের এক কলিগ জানালো অনলাইন ম্যাট্রিমনিয়াল কোম্পানি তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়ার কথা। ৩ বছর হলো কলিগের বিয়ে হয়েছে তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়ায় খুঁজে পাওয়া পাত্রীর সাথেই। তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়ার ওয়েবসাইটে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করে ইমরান নিজের জন্য সহজেই একটা বায়োডাটা প্রোফাইল বানিয়ে ফেললেন। বেশ কয়েকদিন ধরে কিছু প্রোফাইল ঘাটাঘাটির পর তানিশা নামের প্রোফাইলটা দেখে ভালো লেগে গেলো। মা-বাবাও মেয়ের ছবি এবং বায়োডাটা দেখে পছন্দ করে ফেললেন। তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়ার ওয়েবসাইটেই তানিশার ফোন নম্বর পাওয়া গেলো। এরপরের গল্পটা সংক্ষিপ্ত। ইমরান এবং তানিশার ফোনে কথা বলা এবং দুজনের পরিবারের দেখা সাক্ষাৎ হলো, বিয়ের কথাটাও পাকাপাকি হয়ে গেলো কোনো ঝামেলা ছাড়াই। দুজনের পরিবারই খুশী। ইমরান এবং তানিশার জীবন পূর্ণতা পেলো বিয়ের মাধ্যমে। শুধু ইমরান আর তানিশাই নয়, এরকম হাজারো গল্পের সাক্ষী তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়া। ১০ বছরের বেশী সময় ধরে এভাবেই অনলাইনে পাত্র-পাত্রীর সন্ধান দিয়ে যাচ্ছে তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়া। ম্যাচমেকিং বা পাত্র-পাত্রীর খোঁজার কাজটা সহজ করতে ২০১১ সালে যাত্রা শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি। এরপর নানা চড়াই উৎরাই পেরিয়ে তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়া আজকে দেশের সবচেয়ে বেশি বিয়ে সম্পন্নকারী একটি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান। তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়াতে এখন ২৫,০০০+ অরিজিনাল পাত্র-পাত্রীদের প্রোফাইল আছে। এর প্রতিষ্ঠাতা তাসলিমা আক্তার জানান, আমাদের ওয়েবসাইটে যারা বিয়ের ব্যাপারে সিরিয়াস শুধুমাত্র তাদের প্রোফাইলই অ্যাকটিভ করা হয়। রেজিস্ট্রেশনের সময় কাস্টমারকে জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্টের তথ্যগুলো দিতে হয়। তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়ার কর্মকর্তারা পাত্র-পাত্রী ও তাদের অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে সব তথ্য ভেরিফাই করে তারপরই প্রোফাইল ‘অ্যাকটিভ’ করেন। রেজিস্ট্রেশনের পর নিজের ছবি, বয়স, শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত তথ্য, যোগাযোগের ঠিকানা, ফোন নম্বর, পছন্দ-অপছন্দ ইত্যাদি তথ্য দিয়ে প্রোফাইল কমপ্লিট করতে হয়। তাসলিমা ম্যারেজ মিডিয়ায় ব্যবহার করা হয়েছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এবং বিশেষ ম্যাচমেকিং অ্যালগরিদম। আপনি যে ধরনের পাত্র বা পাত্রী খুঁজছেন সেরকম যোগ্যতার সবগুলো পাত্র-পাত্রীর প্রোফাইল প্রতিদিন আপনার একাউন্টে লগিন করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে দেখতে পারবেন।