শীত এলো বাংলাতে শীত এলো ভাই প্রকৃতির সাজ দেখে সব ভুলে যাই । কুয়াশার রূপ আমি দেখি বারবার শীত এলে শোভা বাড়ে এই বাংলার । শীত এলে নবরূপে সাজে এই দেশ প্রকৃতির
প্রেমিক কোথায়! এখানে এখন সব নরম মাংসলোভী শেয়ালের আনাগোনা প্রেমিকের ছদ্মবেশে! মানুষ কোথায়! এখন তো সব অমানুষের দল ঘুর ঘুর করে মানুষের রূপ ধরে!
কী অদ্ভূত অন্ধকার দিবানিশি গ্রাস করছে আমায়! সেই পুরনো আমি আজকাল নতুন আমিকে খুঁজে খুঁজে ক্লান্ত। অলিতে, গলিতে, চেনা শহরের অচেনা পথে, কাব্য থেকে উপন্যাস, হৃদয়ের এপাশ, ওপাশ। সবখানে তন্নতন্ন
বেলা শেষে নেমে আসে গোধূলী, লিখা আছে জীবনের পান্ডুলিপি। জীবনের তাগিদে খেটে যেতে হয়, যদিও কেউ কারো নয়। আবছা আলোয় দেখা যায় নিজের ছায়া, স্বপ্নের পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় মায়া।
পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নিজেকে অভ্যস্ত করে নেয়া খুব কষ্টের হলেও মানিয়ে নিতে পারলে নিজেকে সুখিই মনে হয়… সাধারণত আমরা সবসময় অন্যের উপর দোষ দিয়ে নিজের দূর্বলতাগুলো ঢেকে রাখার কুটিল চেষ্টায় লিপ্ত
২২.১১.২০২৩ ইং আমার দেশের সোনার ছেলেরা হয়েছে সব ডিজিটাল। সবার হাতেই মোবাইল ফোন তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণে। দূরের খবর আদান প্রদানে তুলনা যে নাই। জয় করেছে সবার মন ফেসবুক আর মেসেঞ্জারে।
আমার আমিকে হারিয়ে ফেলেছি, বহু বহু বছর আগে, সেই আমিকে নতুন করে আজ ফিরে পেতে সাধ জাগে। আমি হারিয়েছি শিশির ভেজা শিউলি গাছের তলে, আমি হারিয়েছি শাপলা ফোটা পানা পুকুরের
তুমি চেয়ে দেখো কতো মানুষের আহার নেই নিদ্রার নেই ঠাঁই, আর কেউ বিলাসী আয়োজনে অহেতুক করছে অপচয়, লাখ লাখ টাকা বিনাশ করছে কয়েক ঘন্টায় মূল্যহীন বৃথাকাজে। যাবতীয় অনুষ্ঠান খরচ করলে
তোমার টানা টানা দুটি আঁখি যেন জীবন্ত জোড়া শালিক পাখি যেই দেখবে প্রেমে পড়ে দিবে হাত তালি তুমি যে কাব্য জগতের হীরক মালী। বড্ড বেহায়া লোক লজ্জার নেই ভয় বারণ
আমি সত্যিই খুব ভাগ্যবান, আমার জীবনের শুরুটা গ্রাম থেকে। গ্রামীণ মানুষের জীবন-যাপন খুব কাছ থেকে দেখেছি আমি। ছেলেবেলার যে দশটা বছর গ্রামে কেঁটেছে, যে আনন্দ আমি পেয়েছি; কিন্তু আজ মনে