মুরগিতে দুধ দেয়, ডিম পাড়ে গরু , ইয়া বড় হাতিটাও লিকলিকে সরু । শেয়ালের মাথা মোটা, পন্ডিত গাঁধা । হরিনের খোয়ারেতে, বাঘ থাকে বাঁধা। পুঁটিদের উৎপাতে , বোয়ালেরা ভীতু ।
ছড়া আমার প্রেমের ছোঁয়া ছড়া ভালোবাসা ছড়া লিখে মিটে আমার মনের সকল আশা । ছড়া আমার হাজার স্বপ্ন ছড়া পথের আলো ছড়ায় গড়ি সুখের পাহাড় ছড়া লাগে ভালো । ছড়া আমার
পদ্মা সেতু পদ্মা সেতু তুমি বাংলাদেশের অহংকার, তুমি বিশ্বের বিস্ময় এমনই স্থাপনা হয় না তুলনা তার, তুমি দেখালে সোনালি স্বপ্ন জাতির মনে নতুন আশা প্রাণে প্রাণে আজ ছড়িয়ে দিলে অকৃত্রিম
আমি তো ছিলাম না কিছুই না-পতঙ্গ, না-মাকর না-বিহঙ্গ, না-কাঁকড় তবু ভুল দোষে এই পথে এসে পেয়েছি অচেনা দ্বীপ হয়ে গেছি সরীসৃপ পরিপূর্ণ চাকর! ২৪.১০.২৩/ আশালতা,
#পর্ব_১ “তোর মধ্যে কি কখনোই ম্যাচুরিটি আসবে না সেতু।” সেতুর মা প্রচন্ড বিরক্ত হয়ে কথাগুলো বললেন সেতুকে। সেতু মায়ের কথা শুনেও না শোনার ভান
দীর্ঘদিন লিখালিখি না করায়, মস্তিষ্কে জং ধরে গেছে, গল্প লেখার চেষ্টা করলেও পারছি না, তাই ভাবলাম পেইজে ঘুরে একটু অনুপ্রেরণা নিয়ে আসি। পেইজে ঢুকার পর, কি মনে করে যেন ম্যাসেজ
অপূর্ণতার দীর্ঘশ্বাস বুকে চেপে, মুখে হাসি নিয়ে চির বিদায় নিবো … হাতে মেহেদি, খোঁপায় বেলি ফুলের মালা, সোনালী পারের, লাল রঙের জামদানিতে … ঠোঁটে আলতো ছোঁয়া লিপিস্টিক, চোখে কাজলে, নাই
অক্টোবর ২০। বাহিরে ঝুম বৃষ্টি নেমেছে। ঠান্ডায় শীতল পুরো ঢাকার শহর। রাত প্রায় দশটা। নিশান্ত তার ক্লান্ত শরীর নিয়ে ইন্টারভিউ দিয়ে ফিরছে। চাকরিটা বোধহয় এবারও হলো না তার। বাস ছুটছে
[প্রাপ্তমনস্ককদের জন্য, নিজ দায়িত্বে পড়বেন] রক্তের গন্ধ চারিদিকে। হিংস্রতা প্রকাশের মাধ্যম হিসেবে রক্তের হোলিখেলা সবচেয়ে পছন্দের পন্থা। আদিম যুগ থেকে ধরে রাখা পদ্ধতি এটি। তবে প্রকাশিত হয়েছিল, পছন্দের মানুষকে অন্যের
এক মুঠো কথাটি বলা কতটা সহজ “আমরা সবাই একসঙ্গে থাকবো”তুমি আমি একই কথা বলবো এই কথাটি যে কতটা সত্য, কি করে বুঝবো! না পাওয়ার এত ভিড়ে একসঙ্গে থাকা মানুষ টাকে