দার্শনিক ও চিন্তাবিদ আরজ আলী মাতুব্বর ১৯০০ সালের ১৭ ডিসেম্বর তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতে বরিশাল জেলার অন্তর্গত চরবাড়িয়া ইউনিয়নের লামছড়ি গ্রামে এক দরিদ্র কৃষক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার প্রকৃত নাম ছিলো
২০০৪ সালে আমাদের পরের জেনারেশানের প্রথম সন্তান জন্ম নিলো, আমার বোনের ছেলে। তখন আমি অনার্স প্রথম বর্ষের ছাত্রী। মাত্র মাস খানিক হবে মায়ের আঁচল ছেড়ে বাড়ির বাইরে পা রেখেছিলাম। একদিন
১৯৭১, তখন আমার বয়স মাত্র চৌদ্দ শেষ করে পনেরোতে পা বাড়িয়েছে। টগবগে কিশোর আমি। পড়তে আর লিখতে ভীষণ ভালো লাগতো আমার। পড়াশোনাটাই ছিল আমার ধ্যান জ্ঞান। হঠাৎ একদিন চারিদিকে
#রচনাকাল-১৬/১২/২০২০ এক বছর পরেই তুমি হাফ সেঞ্চুরী… ভেবে কী দেখেছো কখনো তুমি মানুষের কী আর্জি? তোমার বিজয়ে হেসেছে সবাই পৃথিবী তাকিয়েছিলো অবাক বিষ্ময়ে তুমি কি দিতে পেরেছো তা মা! যার
বিজয় মানে,হৃদয় খুলে কবিতা লেখার মেলা পতাকা উড়িয়ে, সবুজ মাঠে আনন্দেরই খেলা। বিজয় মানে ডানা মেলে, পাখির উড়ে যাওয়া নীল আকাশে, মনের রঙে, সুখ খুঁজে পাওয়া। বিজয় মানে মিষ্টি
আজ বাজারে গিয়েছিলাম একটি সুঁই কিনবো বলে।কারণ ছেলের স্কুলের শার্টের বুতামটা ছিঁড়ে ফেলেছে তার কিছু দুষ্ট বন্ধু মিলে।বাসায় এসে ছেলের সেই কি কান্না। তাকে শান্ত করে সংসারে সকল ঝামেলা শেষ
আসা যাওয়ার মধ্যিখানে পথ.. দুলছে কেমন কিষানবধূর নথ.. হয়তো বসে বটতলাতে কেউ.. হয়তো তীরে লাগছে নদীর ঢেউ.. হয়তো ডানে বরজভরা পান. হয়তো ভেসে আসছে মাঝির গান.. পুবাল হাওয়ায় মন করে
গতকাল একটা কম্পিউটারের দোকানে গিয়েছি, বইমেলার জন্য কিছু পাণ্ডুলিপি মেইল করার উদ্দেশ্য। আমার কাজ বেশি না, অল্প একটু। হঠাৎ করে হন্তদন্ত হয়ে এক মহিলার আগমন দোকানে। এমন ভাবে প্রবেশ করল,
বউয়ের হাত ধরে এম্বুল্যান্সে বসে আছি। চোখের পানিতে মহাসমুদ্র হয়ে যাচ্ছে। চোখে সব ঝাপসা দেখছি। আজ সকালেই আতিয়া চৌদ্দ পনের বছর বয়সের মতো করে রিনিঝিনি গলায় বললো, তুমি কি আমার
-তুই আমার বাসায় এসেছিস কেন!!!! -আপা আমার কথা শুন, -না, আমি তোর কোন কথা শুনবো না। তুই আমার বাসা থেকে বের হয়ে যাবি এখনই। -আপা আমার মেয়েটা …………. -তোর মেয়ে,বউ