আমার আব্বা আজ থেকে ৩৬ বছর আগে মারা যান। ১৩ জানুয়ারি ১৯৮৫। আমার বয়স তখন ছিল ১৯/২০ বছর। আমি বুয়েটের ফার্স্ট ইয়ারে পড়ি। নিচে আরেকটা লেখায় সেই দিনের খানিকটা বর্ণনা
বৃক্ষ ঘুমায়, পক্ষি ঘুমায়, হাওয়া ঘুমায় না.. আমার চোখে আয়রে ও-ঘুম আয়রে ঘুম– আয় না! আয়রে ও-ঘুম– যেমন ঘুমায় পাহাড় নিশীথে যেমন মাঠে শিশির পড়ে সর্ষে-তিসিতে.. যেমন ঘুমায় শীতের শহর
প্রকাণ্ড জমিদার বাড়িটা সময়ের আবর্তে মলিন হলেও এখনো মাথা তুলে দাঁড়িয়ে আছে সদর্পে। বাড়ির চারপাশ পুরনো আমলের ইটের দেয়ালে ঘেরা। তারই বিশাল বারান্দায় আসন পেতে বসে এই বাড়ির সর্বময় কর্ত্রী
বেশ দায়িত্ববান ছেলে শুভ। স্যারের সাথে তর্কে জড়িয়ে স্কুল যাওয়া বন্ধ করেছে বছর খানেক হলো তবু বাড়িতে কাওকে জানায়নি। দায়িত্ববান বলেই স্কুলের মাইনেটা অবশ্য বাবার কাছ থেকে ঠিকই নিয়ে গেছে।
আমি আমার রসকষহীন কাঠখোট্টা টাইপ স্বামীর প্রতি কয়েকদিন হলো হঠাৎ করে তীব্র ভালোবাসা অনুভব করছি। আমার এই পরিবর্তন অবশ্য এমনিতে হয়নি। এর পেছনে অনেকটাই দায়ী সায়ান ভাই। ঘটনা হলো, সায়ান
বিশ্বাসঘাতকতা অপরিচিত মানুষ করে না। বিশ্বাসের ভীট’টা নষ্ট করে অতি-পরিচিত মুখগুলোই। যেদিন প্রথম আমার স্বামীকে রাত ২টার সময় বেলকনিতে দাঁড়িয়ে ফোনে কথা বলতে দেখেছিলাম। সেদিনই বিশ্বাসের খুঁটি’টা নড়েচড়ে উঠেছিলো। একটা
শেষ পর্যন্ত জুনিয়রের প্রেমে পড়তে হবে কে জানত! আরে আরে ভুল বুঝবেননা, ছেলেটা আর কেউ না, আমারই হাজবেন্ড। গত মাসের দশ তারিখ আমার থেকে দুই বছরের ছোট একটা ছেলের সাথে
পতিতা একজন নারী। যিনি নোংরাব্যবসা করে। ব্যবসা তো আর একা হয়না ক্রেতাও লাগে। পন্য বিক্রেতাকে আমরা পতিতা, মাগী বলি। কিন্তু কোনদিন ভেবে দেখেছেন কি ক্রেতার জন্য আলাদা কোন শব্দ আছে
পুরাতনকে বিদায় দিলাম দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে, নতুনকে করলাম বরণ আমার দুহাত বেড়ে। ভুলে গেলাম ছিল যতো কষ্ট আমার মনে, শুরু করবো নতুন বছর মিলবো সবার সনে। সবাই আমার প্রিয় বন্ধু রেখ
গতবছর নভেম্বার মাসের ৫ তারিখে এক প্রতিবেশি ভাবী মারা গেছেন। হঠাৎ করে ঘুরে পড়ে গেছেন, সাথে সাথে মৃত্যু। হাসপাতালে নেয়ার সময়টুকুও পরিবারের সদস্যদের দেননি। অথচ সারাদিন তিনি কাজ করেছেন। গোসল