তোমার নির্বাক মুখে যখন তাকাই চারপাশ ভীষণ শূণ্য লাগে; নদী,সমুদ্র,গাছ- পালা পাখি– স্তব্ধ,স্থবির ও ভাষাহীন হয়ে যায়। তোমার দুর্বোধ্য ইঙ্গিত আমায় আহত করে, নিক্ষিপ্ত করে কোনো গহ্বরে, তোমাকে আবিষ্কার
ভালোবাসার ঝড় উঠেছে মনের গহীন বনে, প্রেমের মাতাল হাওয়ায় মন দুলছে ক্ষনে ক্ষনে । সব কিছু ই রুঙিন মনে হচ্ছে কেন আজ ? পুলকিত মন গাইছে গান ভুলে সকল লাজ
কবির কবিতা জীবিত, প্রতিটি লেখায় থাকে ভিন্ন স্বাদ, কখনো কাঁদায়,কখনো হাসায় কখনো ভাবের জগতে চলে যায়। কবিরা লিখে যায় নির্জনে নিবৃত্তে মনের গহীনে থাকা সুপ্ত কথাগুলো কাব্যকথায় লিখে যায় ডায়েরীর
আজকে মাগো পাশের বাড়ি হয়নি কিছু রান্না, খেলতে গিয়ে শুনতে পেলাম তাদের করুণ কান্না। সারাটা দিন না খেয়ে সব ক্ষুধার জ্বালায় মরে, খাবার মত এমন কিছু নেই যে তাদের ঘরে।
১৫.০২.২০২১ একটি মেয়ে সব সময় চায় প্রেমিকা হয়ে থাকতে। কখনো সে মা কিংবা বৌ হতে চায় না তার পছন্দের মানুষের কাছে। সে চায় সকল সময় সে তার পছন্দের মানুষের নয়নতারা
১। অহনার চোখে অবাধ্য অশ্রু টলটল করছে, যে কোনো সময় চোখের নদী থেকে সকল কষ্ট, সকল অভিমান ঝড়ো করে উপচে পড়বে। সে সমস্ত অনুভূতি দিয়ে অশ্রু আটকানোর আপ্রাণ চেষ্টা করছে।
হিমছড়ি পাহাড়ের মতো স্তূপ স্তূপ উঁচু করে রাখব বই, সহস্র বছর আয়ু প্রার্থনা করে লিখে যাব আরও শত শত; শব্দ,বাক্যের নিপুন কোলাহলে লিপস্টিক,মেকাপ,নূপুরে নান্দনিক, ছন্দময় হয়ে উঠবে আমার লেখার জগৎ।
#পর্ব-০১ বাড়ির নাম ‘কাঠগোলাপ’। বড় গেটের দু’পাশে দু’টো কাঠগোলাপ গাছ। গাছ দু’টো এতোই বড় হয়েছে যে, সদর দরজা থেকে মুল বাড়িতে প্রবেশের পথ অবধি কাঠগোলাপ ফুলগুলো ছড়িয়ে ছিটিয়ে সুন্দর একটা
১. ভাতের থালা নিয়ে ডাইনিং টেবিলে বসতেই নিতা আন্টি চেঁচিয়ে উঠলো, —— বসেছেন নবাবজাদি তার রাজভোগ নিয়ে। খা খা, খেয়ে আমায় উদ্বার কর। তোর মা মরে গেল, তুই কেন মরলি
কতবার ভাবি তোমার কাছেই যাবো এলোমেলো সব চিন্তা- হাড়িয়েছি খেই হঠাৎ দেখবে রোকন জহুর সেই শান্তির মোহনা আমি খুঁজে তাকে পাবো। শাট টাই পেন্ট পড়ি চোখে ছবি ভাসে আহারে সকাল