তারিখ-26/03/2020 হে স্বাধীনতা তুমি তো মুক্ত বিহঙ্গের মত! তোময় দেখার সাধ হয় কত? তুমি তো শৃঙ্খল মুক্ত উড়ন্ত খগের ডানার মত! তুমি তো নির্ভয়ে ব্রত। তুমি তো বাঁধাহীন গ্লানিহীন রাতের
তূহা সাইক্রিয়াটিস্টের সামনে বসে আছে। তাকে অনেক কষ্টে জোর করেই এখানে আনা হয়েছে। ড: আদিয়াত খুব মনোযোগ দিয়ে তার সামনে বসে থাকা পেসেন্ট কে দেখছিল। মিষ্টি মন কারা একটা মুখ
চারপাশে শুধু দেখি কুবেরের ধন রক্ষক মান রক্ষক দেখিনা নেই কোথাও নেই কিছুই ভালো লাগেনা কি বলার আছে- পথিক দূরের গ্রাম পথ ধরে হাঁটি মুচকি হাসি হাওয়া খাই ভাবছি একটা
২০২১সালঃ রুদ্র পথের মাঝে অসহায়ের মতো বসে আছে।আশেপাশে কেউ নেই।তার বুকে মাথা ঠেকিয়ে আছে শুভা।দেখে বুঝা যাচ্ছে শুভার শরীরে প্রাণ নেই।মেয়েটার চোখ এখনো আধা খোলা।বেঁচে থাকার আকুতি নিয়ে মরে গেছে
কঁচি ঘাসের বুকে রকমারি প্রজাপতি ফুরফুর করে উড়চ্ছিল আমি শুয়েশুয়ে যেইনা ধরতে চাই সেইনা সে পালিয়ে যায়, মুক্ত আকাশের বুকে বারবার বিদ্যুৎ চমকাচ্ছিলো তার একটু স্পর্শে হঠাৎ চিকিমিকি রৌদ্রে উষ্ণ
তন্নি আজকে ওর ছোট খালার বাসায় বেড়াতে গিয়েছে। খালা রান্না করছে,তন্নি ওর খালাতো বোনের সাথে কথা বলছে।অনেকদিন পর আজকে বোনের সাথে আড্ডা দিচ্ছে। একটু পর খালা ওদেরকে খাওয়ার জন্য ডাকল।খালা
(১) ভার্সিটির বড়ো বট গাছের নিচে বসে ক্যাম্পাসের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে মেঘ। মনটা ভীষণ রকমের খারাপ। জীবনের সব সিদ্ধান্তে বাবা-মায়ের ইচ্ছেটাকে প্রায়োরিটি দিয়েছিল সে। কিন্তু কেন যেন এই
পা গুটিয়ে বসে আছি বিছানার কিনারায় মশারীর গা ঘেঁষে। মধ্যেরাতের বেরসিক মশারা কানের কাছে বিরতিহীন সুর তুলছে। এখন গভীর রাত। ঘড়ির কাঁটা একটার ঘর অতিক্রম করেছে অনেক আগেই। শোয়া দরকার,
আমি লেখক নই, একজন পাঠক মাত্র। সময় পেলেই পড়ি। অবশ্য মাঝে মধ্যে ফেইসবুকে টুকটাক লিখি। নিজের জন্যই লিখি। বড়জোর, আমাকে ফেইসবুক লেখক বলা যায়। বেশ কয়েকজন শুভাকাঙ্ক্ষী, সহকর্মী, বন্ধু ও
মাকসুদ সাহেবের বিবাহিত জীবনের বয়স তেইশ বছর। ত্রিশ বছর বয়সে বিয়ে করে ঘরে এনেছিলেন কলেজ পড়ুয়া বছর বাইশের এক তরুণীকে। তবে সংসারে এসে ছোট থেকে বড় কোন বিষয়েই তার স্ত্রী