রামচরন দেশ ভ্রমনে বেরিয়েছেন। পদবীতে তিনি ঠাকুর। বংশে কুলীন। যাত্রাপথে ভোগ আর ত্যাগের জন্য তিনি বেছে নিচ্ছেন তার মত কুলীন বংশের খাবারঘর আর মলঘরকে। সেবারে হাঁটতে হাঁটতে রামচরন লোকালয় থেকে
বাংলা তুমি, রূপের জাদুতে মুগ্ধ করলে প্রাণ, জীবন দিয়ে রাখবো আমি তোমার মাটির মান। বাংলা তুমি, সুজলা-সুফলা আমার নাড়ির টান, তোমার গৌরব থাকবে চির অম্লান। বাংলা তুমি, নিদ্রাতে হও মায়ের
আজকের দিনে তো বৈশাখী ঝড় সব লণ্ডভণ্ড করে দেয়ার কথা, রঙ বেরঙের বেলুনের আকাশমূখী চালচলন, বাহারি পোশাকে বর্নিল সাজে লাল সাদায় মাখামাখি ললনার… আল্পনায়, সাজের ঘনঘটা থাকার কথা, রমনার বটমূল
“এই, এই প্রহেলি, তোমার চুলে এতো কিসের গন্ধ। সম্পূর্ণ ঘর ছড়িয়ে গেছে। কেমন একটা উদ্ভট, বাজে গন্ধ! কথাগুলো একপ্রকার বিরক্ত হয়েই বললাম।বউ আমার বিকেলের নাস্তা তৈরি করছিলো।বারান্দায় এসে হকচকানো চেহারা
নিজের ভালোবাসার মানুষের বিয়ে নিজের চোখের সামনে দেখতে হবে আবার তার জন্য আমাকে ঘটা করে দাওয়াত করা হয়েছে। অভিকে আমি ভালোবাসি, শুধু ভালোবাসি বললে ভুল হবে ভীষণ রকম ভালোবাসি। অভিও
আমি কোনোভাবেই কন্যা সন্তানের বাবা হতে চাইনি। চাইনি মানে একদমই চাইনি। যেদিন আমার স্ত্রী আমাকে জানিয়েছে আমি বাবা হবো। আমি মুখ ফসকে বলে ফেললাম ” কন্যাশিশুর বাবা নয় তো!” অসম্ভব
কাল শ্রাবণীর বিয়ে। একদম সাদামাটা ভাবে বিয়ে। এ বাসার সবচে অপ্রিয়, অনাদৃত প্রাণীটি হলো শ্রাবণী। শ্রাবণীর বয়স যখন সাড়ে তিন বছর তখন শ্রাবণীর মা শ্রাবণীর বাবাকে ফেলে অন্য আরেক জনের
আমি যখন ক্লাস সেভেনে পড়ি তখন আমার বাবা মারা যান। মা সড়ক দূর্ঘটনায় এক পা হারিয়ে ফেলেন। খুড়িয়ে খুড়িয়ে বাসার সব কাজ তিনিই সামলান। আমি টুকটাক রান্নার কাজে সাহায্য করি।
শীতের উজ্জ্বল জ্যোৎস্না রাত কোথাও তেমনটা কুয়াশা নেই, বাঁশ-ঝাড়ে তাই কুয়াশা সদাচঞ্চল; এই ঘন, আবার এই হালকা ! প্রশান্ত চাঁদ, হেলছে, দুলছে, হয়তো হাসছেও; নির্দয় চাঁদের চোখ মস্ত! দিগ্বিদিকজ্ঞানশূন্য হয়ে
ভালোবাসা মানে খুশির সাথে খুশি মিলানো নয়! ভালোবাসা মানে দুঃখের মাঝে খুশি বিলানো। ভালোবাসা মানে সুসসময়ে পাশে থেকে দুঃসময়ে পালিয়ে যাওয়া নয়! ভালোবাসা মানে সবসময়ে পাশে থাকা। ভালোবাসা মানে আলোর