চারিদিকে রক্তের গন্ধ! এর মধ্যেই আরফানকে ফেলে রাখা হয়েছে। হুশ ফিরে এলে প্রথমেই সে নিজেকে আবিষ্কার করল এক বদ্ধ ঘরে। নাহ! একবারের অন্ধকার না। কোথা থেকে যেন অল্প স্বল্প আলো
মঙ্গল দ্বীপ জ্বেলে অন্ধকারে দুচোখ আলোয় ভরো প্রভু তবু যারা বিশ্বাস করেনা তুমি আছো তাদের,,, মধ্যরাতে গুণগুণ করে গাওয়া গানের শব্দে আমার ঘুম ভেঙে গেলো। কেউ গান গাইছে। খুব পরিচিত
আমার গায়ের রঙটা যদি বুঝিয়ে বলি তাহলে ডার্ক চকলেটের মত । অবশ্য এটা আমার পৈতৃক সুত্রে পাওয়া আর ছোটোবেলা থেকে দেখতে দেখতে আমিও এটাতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি । ছোটোবেলায় এই
৪বছর হবে ওদের সম্পর্কের । পরী ও সুকমল ।দুজনের সম্পর্ক আর 5 টা সম্পর্কের মতই রাগ ঝগড়া অভিমান এবং সবার শেষে ভালোবাসায় ভরপুর । পরী একটা প্রাইভেট কলজের guest lacturer
-বড় বউ, ও বড় বউ কই গেলি ? বছর বছর শুধু মাইয়া জন্ম দেছ। অহন শরিফুল্লার চায়ের দোকানের সামনে যাইয়া দেখ, তোর সোয়ামি আরেকখান বিয়া কইরা তোর সতিন নিয়া
চলো একটি স্বপ্ন দেখি তুমি আর আমি দুজনে একসাথে মিলে দেখি। ঘরের ছাদ আর ধূমায়িত কফির কাপের সাথে চলো প্রতিদিন দেখি। পূর্ণিমা রাত হোক গজলের জলসা হোক তোমার হাতের ভিতর
(১) মধ্যরাত এখন। ” নিরবভূমি ” নামক সুবিশাল বাড়ির এক রূমে দুজন যুবক- যুবতী আদিম খেলায় মগ্ন হয়ে আছে। রাতের কতগুলো প্রহর কেটে যাওয়া পর তারা দুজনই ক্লান্ত হয়ে ফিনফিনে
আকাশে মেঘ জমলে বুকের মধ্যে আনচান তুমি কিগো বৃষ্টি ভেজা আমার পাখির গান? অবিরাম বৃষ্টি ঝরছে আজকে সারাদিন মেঘ বলেছে তোমার কাছে আমার ভীষণ ঋন। ভালোবাসার অপরাধে তুমি বৃষ্টিবন্দী শুনছো?
২০১৯ এর এই দিনে লেখা… ওরি বাবা! ওরি বাবা! কী গরম! কী গরম! গরমের চরমেতে অনেকেই বেশরম। তাপ নাকি বেড়েছে সাঁইত্রিশ ডিগ্রি বরফের কারখানা চালু করো শীঘ্রই। ভ্যাপসা এ আবহাওয়ায়
দূরে নীল আকাশ দেখো অদৃশ্য হয়ে- উড়ে যাওয়া গাংচিলের ক্লান্ত চোখে; সবুজ শ্যামল আর স্নৃগ্ধ বিকেলে। সূর্যের উত্তাপে ডুবে আছে নক্ষত্র মৌনতার মিছিলে, তোমার ঠোঁঠের স্পর্শে শান্তির নীড় বিমর্ষ