একদিন গাধা বাঘকে বলল — “ঘাসের রং নীল। “ বাঘ উত্তর দিল — “না, ঘাসের রং সবুজ। “ কিছুক্ষনের মধ্যেই দু’জনের আলোচনা তুমুল তর্কে পরিণত হলে, তারা জঙ্গলের রাজা সিংহের
আমি স্বাধীনতা চাই চলায়, আমি স্বাধীনতা চাই বলায়। আমি স্বাধীনতা চাই লেখায়, আমি স্বাধীনতা চাই দেখায়। আজকে আমি বলবো কথা স্বাধীন চেতা মন মানুষ কেনো আমায় নিয়ে করছে উম্মাদন। আমি
প্রতিদিনের মতো আজকেও আরিয়া ডায়েরি খুলে বসে আছে।এটা তার প্রতিদিনের নিয়ম সন্ধ্যা নামতে সে এটা খুলে বসে আর পড়তে থাকে পড়তে পড়তে হাউমাউ করে কেঁদে দেয়।এটা এখন নিত্যদিনের অভ্যাস ।
মেইনডোরের বাইরে এতোগুলা জুতো দেখে ভ্রূদ্বয় কুঁচকে এলো। কোনো কিছু না ভেবেই কলিংবেল চাপ দিলাম। প্রায় পাঁচ মিনিট পরে ছোটভাই রূপক দরজা খুলল। জুতো খুলতে খুলতে ওকে জিজ্ঞেস করলাম কে
(আসসালামু আলায়কুম আপনারা সবাই কেমন আছেন আশা করি ভালো আছের আজকে আমি যে গল্পটা লেখবো এইটা আমার জীবনের প্রথম অনু গল্প লেখা আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে এজন দায়িত্বশীল ভাইয়ের
আন্টি কে দেখছি ফোঁস ফোঁস করে কাঁদছে।কারন জানতে চাইতে-ই তিনি কান্নার প্রতি মনোযোগ আরো দুই গুন বাড়িয়ে দিলেন।এবার বিলাপ করতে লাগলেন- দেশে কান্দে, দশে কান্দে, কান্দে আমার হিয়া, তুমি থাকো
(১) কিছুই চাইতে লাগেনা আমার ভালো। যা পেয়েছি তাই নিয়ে আমি থাকি ভালো। একটু আকাশ, অল্প বাতাস, হালকা একটু রোদ, মাঝে মাঝে বৃষ্টি পেলে সরে যায় সব ক্ষোভ। (২) কথা
শরতের সকালবেলা, ঘড়ির কাঁটা জানান দিচ্ছে আটটা বাজে পনেরো মিনিট। ঘণ্টা দুই ধরে ঢাকা শহরে উদ্দেশ্যহীন হাঁটছে জসীম। কেন হাঁটছে সে জানেনা তবুও হাঁটছে। সূর্যটা খুব সুক্ষ্মভাবে তার কিরণ ছড়াতে
মামাতো বোনের হবু বরের জায়গায় নিজের ভালোবাসার মানুষটাকে দেখে থমকে যায় সাশা।সে এখনো বিশ্বাস করতে পারছেনা তার দেখা সত্যি।তার এখনো মনে হচ্ছে সে কোন দুঃস্বপ্ন দেখছে যেটা ঘুম থেকে উঠলেই
তুমি পাগল তুমি নেশাখোর তুমি অস্থির তুমি দাম্ভিক তুমি অভদ্র তুমি উগ্র তুমি ভাঙ্গার কারিগর তুমি উশৃঙ্খল তুমি এমন কেন? কেন এমন উন্মাদ তুমি? হা-হা-হা তুমিও! তুমিও তাদের দলে! তাদের