[ ১০+১১ ] ৩ বছর আগে_______ আম্মুঃ আয়াত এই আয়াত…. পড়ে পড়ে আর কতো ফোন ঘাটবি নিচে আয় বলছি….( চিৎকার করে করে বলতে লাগলো) আয়াতঃ ইসসস কি হলো?
তুমি বলতে পারো কি হয়েছে তোমার? হঠাৎ কেন এমন এলোমেলো? সব কিছু তছনছ করে, তবে কেন ফিরতে চাইলে? আমি বরাবরের মতো নির্বাক। প্রচন্ড ভাবাবেগ নিয়ে যন্ত্রনার অতল গহবরে, ক্রমাগত তলিয়ে
কীভাবে যেন একটা বছর চলে গেল। গতবছর ঠিক এই দিনে তিনজন শিক্ষক চাকুরী শেষে কলেজ থেকে বিদায় নিয়েছিলেন। তাদের স্মরণে লেখাটা। সরকারি বঙ্গবন্ধু কলেজ, ঢাকা ১৫ মে, ২০২২ আজ এমন
যদি আমি কবি হতাম, তবে তোমাকে নিয়ে এক সমুদ্র লিখতাম, অমাবস্যাকে কালি বানিয়ে তোমাকে আমি পৃথিবী লিখতাম। মেঘ লিখতাম, বৃষ্টি লিখতাম, তোমার নামেই আমার পুরো আকাশ লিখতাম । সন্ধ্যা হলেই
(০১) জ্ঞান ফিরতেই বুঝতে পারলাম চোখ কাপড় দিয়ে বাধাঁ এবং হাত-পা ও বাধাঁ। খুব রকমভাবে চেস্টা করেও পারলামনা নিজেকে মুক্ত করতে। হঠাৎ কারো কথার শব্দে জড়োসরো হয়ে বসলাম মুখটা না
আমি তোমার সাথে একলা হবো, অনুভুতির উষ্ণ ছোঁয়ায় ভীরু মনের কপাট খুলে গরম কফির তৃষ্ণা মিটাবো। লাজুক চোখের আরশিতে নানা রকম বায়না ধরে আমি নিবোই নিবো তোমায় কেড়ে, তোমার আকাশ
ধারাপাত নামতা(পর্ব -এক) যেদিন প্রথম আমি শিক্ষকতা পেশায় যোগদান করি, সেদিন ভাবতেও পারি নি উপজেলার এত ভিতরে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে।বাসা থেকে বের হয়ে বাসস্ট্যান্ডে হেঁটেই এসেছিলাম,এরপরে বাসে, সীট পাইনি।জীবনে
বঙ্গবন্ধু তুমি বঙ্গবন্ধু রয়েই যাবে, সারা বিশ্বের মানুষের অন্তরে। সবাই তোমাকে মনে রাখবে বঙ্গবন্ধু নামেই। যে তোফায়েল আহমেদ তোমাকে বঙ্গবন্ধু উপাধি দিয়েছিল। সে যদি নাও থাকে, তুমি কিন্তু থাকবে
কত সহজ দূরে সরে যাওয়া কোন কিছুতেই নেইতো বাধা! কত সহজ সব ভুলে ফেলে চলে যাওয়া নেই কোন পিছুটান নেই কোন মায়া! ভালোবাসাগুলো এমনিই হয় বুঝি? যে ভালোবাসে সে পিছনে
সত্যের পথে না বলা কথনগুলো ছুঁটে ছুঁটে যাই বলি, সহস্র বাঁধা-বিপত্তিতে দুমড়ে মুচড়ে দাও না কেনো! থামাতে পারবে না এ বুলি। ষষ্ঠ রিপুর নেই তো তাড়না কতশত তলোয়ার হুংকার ঝংকার