একটা ছোট্ট মনে আশা ছিলো ভালোবাসাও, স্বপ্ন ফুঁড়ে রাজপুত্র ঠেলে দিলো অন্ধকূপে | ফালা ফালা নগ্ন হৃদয় ছিন্ন করে বস্ত্রখানি, চিৎকার যেন ঠেলে বেরোতে চেয়েছিলো নিশ্চুপে! ফেরার আশা নিশ্চিহ্ন করে
এই পৃথিবীতে কিছু মানুষ আছে যারা শুধু বাস্তবতা মেনে চলে। চাক্ষুষ যা দেখে সেটাই তারা বিশ্বাস করে। তবে তারা অজানা বিষয়গুলোকে একেবারে অবাস্তব মনে করেন না। কিন্তু যারা অতি বাস্তববাদী
কেন এত প্রখর রুদ্রমুখি রোদ্দুর সন্ত্রস্ত নীলয় ছাতি কাঁপে দূর দূর না সহে জান অনন্ত গরম ভ্যাপসা বিষম চাই জলবতী মেঘ বৃষ্টি দুরাশা ঘাম ঝরে অবিরাম বৃষ্টির নহরে তৃষ্ণার্ত বিবর
কিছুই না পেয়ে সব পেয়েছির নাম ভালবাসা| সবকিছু পাওয়ার পর ঘৃণার নামও ভালবাসা| লাঞ্ছনা আঘাতে ভুলুন্ঠিত কষ্টের নাম ভালবাসা অস্ফুট বেদনায় নিঃসীম বিরহের ___ _করুন সুরের নাম ভালবাসা|| আঘাতের ছোবলে
বহুদিন ধরে পূর্ণিমা দেখা হয় না তিতিরের। সুপার মুনও আর দেখার আগ্রহ জাগে না মনে। একবার ভরা পূর্ণিমায় হৃদয় আলো করে এসেছিলো প্রেম। তমাল ছিলো সে প্রেমের সারথি। দুজনে মুখোমুখি
-আমি আর মাদ্রাসায় যামুনা মা। ওহাবের গলায় করুন আকুতি। -ক্যারে যাতে হারাদিন টইটই কইরা আজাইরা ঘুরতে পারস? ঝাঁঝালো গলায় খেঁকিয়ে উঠল আমেনা বেগম। -হুজুরে আমারে খালি মারে। – কথা হুনবিনা
তনয়ার জীবনে অয়ন নামের প্রেমিক ব্যাংকারের আগোমন।দু’বছরে তাদের সম্পর্ক গভীরও হয়েছে অনেক। হঠাৎ অয়নের পোষ্টিং। অয়ন চলে গেল যোগোযোগ কমিয়ে দিলো।এক মাস পর তনয়া বুঝতে পারলো সে প্রেগন্যান্ট। ঐদিনই অয়ন
ধবধবে সাদা বিছানার চাদরে বসে তিতলী কেঁদেই চলেছে। এমন ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে সে কল্পনায়ও আনতে পারে নি। আধুনিক যুগেও এমন চিন্তাভাবনা মানুষ কিভাবে নিজের মাঝে লালন করে!? এদিকে
তৃষার বিয়ে।বাবা নেই,মা এখনো বর্তমান। বিয়ে বাড়ির আনন্দে কোথাও কমতি নেই।বিউটিশিয়ান সাজিয়ে দিচ্ছে তৃষাকে।দু’চোখ ভরে দেখে যাচ্ছে ছোটবোন অমানিশা। একটি শব্দ কবুল বলেই বর পক্ষের তাড়া, নিয়ে যাবে তাদের বউকে।
মিথিলাদের বাড়িতে আজ মেহমানের সমাগম। খুশির জোয়ারে ভাসছে চারপাশ। সবুজ-মিথিলার পারিবারিক ভাবে বিয়ে হলেও তাদের মধ্যে বোঝাপড়াটা বেশ। চার বছর পর এমন খুশির সংবাদ । মা হতে চলেছে মিথিলা। সংবাদটা