তোমার নমনীয় কোমল তনুখানি কঠিন পাথরের বুকে ছেনি হাতুড়ির দুর্লভ আঘাতে আঘাতে বহু পরিশ্রমের নিরলস সাধনায় তোমাকে রূপ দিয়েছে ভাস্কর্যে ! শুধু তোমার জন্যে হৃদপিণ্ডের সহস্র ধ্বনি প্রতিধ্বনি তুলে হারিয়ে
আমি কি আজও সেই কিশোরী বেলার মেয়ে যে তোমায় ভেবে ছটফট করবো? তোমার অপেক্ষায় পা আছড়ে কাঁদবো নয়তো হাতের গোলাপ ছুঁড়ে ফেলে উল্টো দিকে হাঁটবো? দুই কাল চলে গেছে, এক
আমি পুস্প দেখে হাসি,পাখি দেখি হাসি জলের উপর পাতার নাচন দেখে হাসি- হাসি স্রষ্টার সৃষ্টি অবদান দেখে,বিস্মিত হই! মূহুর্তে জীবনের রঙ বদলে যায়! লাল নীল হলুদ সবুজ,আবার কখনো বিবর্ণ হয়
ধরতে ধরতে উড়ো- জাহাজ চালক, ধরতে পারে না ঘাস- ফড়িং পালক; নীলিমায় নীলে নীলে মানুষবাবুই বাসা বাঁধে খড়কুটো, হাতে নেই সুঁই; তুমিও ঘাসের শিশু ঘাসের বাহানা, মাটিতে বসতবাটি পিঠে নেই
পৃথিবীর বহু দেশ ঘুরে কয়েকটা জিনিসের রূপ-রস-গন্ধের মিল পেলাম হুবহু। যেমন সব্জির মধ্যে টমাটো-ঢেরশ। মাছের মধ্যে চিংড়ি। ফলের মধ্যে কলা-কমলা। প্রাণিদের মধ্যে বেড়াল। আর পাখিদের মধ্যে চড়ুই। মনে হয় পৃথিবীর
গতকালই আমি নতুন বউ হয়ে এ বাড়িতে এসেছি।আর আজই আমাকে আমার বর সহ পাশের এক বিল্ডিংয়ে ভাড়াটিয়া হিসেবে পাঠানো হলো।ব্যাপারটা আর যাই হোক, স্বাভাবিক না। একটা বাড়ি পরেই যাদের নিজেদের
জ্যৈষ্ঠের কাঠফাটা তাপদাহে অপেক্ষায় দাঁড়িয়েছিলাম একা শ্রাবণের তুমুল বৃষ্টিতে কাঁদতে কাঁদতে ভিজে ফিরেছি শরতের নীল আকাশে ডানা কাটা ঘুড়ির মত ভেসে শীতের তুষারে শিশির হয়ে ঝরেছি- তাতে কী এসে যায়!
গতকালই আমি নতুন বউ হয়ে এ বাড়িতে এসেছি।আর আজই আমাকে আমার বর সহ পাশের এক বিল্ডিংয়ে ভাড়াটিয়া হিসেবে পাঠানো হলো।ব্যাপারটা আর যাই হোক, স্বাভাবিক না। একটা বাড়ি পরেই যাদের নিজেদের
আমাকে একটু আদর করবে, কি আদর করবে না নুর? নিরব তাই এতসুখ,হঠাৎ দু’ফোটা তপ্ত অশ্রু ঝরে পড়ে।তুমি কাঁদছ অনামিকা …… কেন? অব্যক্ত বেদনায় হারিয়ে……।অনামিকা তুমি আমার জীবন ছন্দময়।তুমি স্বপ্নের
আজকের চাঁদটা একটু ডানে ঝুঁকে ছিলো ঠিক তোমার বাঁকা ঠোঁটের মত। মুচকি হেসে যেন ভেংচি কাটলো আমায় মেঘের আড়ালে লুকিয়ে ঠিক যেমন তুমি আঁচলে ঢাকো। আজকের চাঁদটা একটু বেশিই নির্লজ্জ