একশত বছরের জন্মলগ্নের চিৎকারে বিজয়ের পঞ্চাশটি বছর গত হলেও, এখনো খুঁজি পিতার ছায়াকে শহর থেকে গ্রাম, গ্রহ থেকে গ্রহন্তরে। অতঃপর খুব ভোরে পা বাড়াই গোপালগঞ্জের দিকে সেইখানে যেখানে মধুমতী বইছে
১৬ই ডিসেম্বর বিজয়ের দিন। এই দিনে নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর বিজয় লাভ করে ছিলাম। কাশেমের তখন মাত্র সাত বছর বয়স। হঠাৎ দেশে যুদ্ধ শুরু হয়। তারা দুই ভাই
. ঝরেপড়া পাতার মতো আমার এ জীবন ঝরে পড়ে ক্রমাগত বয়োবৃদ্ধ বৃক্ষের মতো নতজানু হই বারেবার এক সময়ে প্রেম ছিল উন্মাতাল আর এখন শুধু উন্মাতাল নয় দারুন রসময় সেই রসকষ
সকালবেলা, বৃষ্টি পড়ছে। ইলোরা চৌধুরী তার চারতলার বারান্দায় দাঁড়িয়ে খুব আগ্রহ নিয়ে সেই বৃষ্টি পড়া দেখছেন। বাসার ঠিক সামনে রাস্তায় কলাপাতা রঙের শাড়ি পরা একটা মেয়ে রিকশা থেকে নামল। মেয়েটি
ভাবনা গাজি ভাবের তরু হবেন তিনি শিক্ষা গুরু। আলো জ্বালবেন জন মনে এই চেতনাই মনে প্রাণে। সোনার বাংলা সোনার মাটি গড়ে তুলবে মানুষ খাঁটি। আমরা যারা মাস্টার মশাই জাতির মুখে
বৃষ্টি এলেই আমি ছুটে যাই দখিণা ঝুল বারান্দায় সারি সারি স্তরে লাগানো গোলাপ, টগর জুঁই,বেলির সমাহারে, মানিপ্লান্টের ঝুলন্ত ডাল বৃষ্টি ছুঁয়ে চুয়ে পড়ে আদুল অঙ্গুলিতে রিমঝিম নূপুরের ছন্দে বেজে উঠে
এই বিজয়ে ফুটল হাসি আজ আমাদের ঘরে, জ্যোৎস্না রাতে চাঁদের আলো সেই খুশিতে ঝরে। মায়ের মুখে তাইতো হাসি বিজয় এল বলে, দেশটা জুড়ে বিজয় আলো সবার মনে জলে। বিজয় মানে বাংলাদেশে
আমি লিখতে চাই এক প্রতিবাদী ঝড় তোলা কবিতা, যাতে প্রস্ফুটিত হবে বাঙালী নারীর, অব্যাক্ত ভাবনার ছবিটা। এক গভীর ব্যাথা লুকিয়ে আছে, বাঙালী নারীর হৃদয় মাঝে। জাগো, জাগো, জাগো, জাগো __হে
ভার ভার অন্ধকার! এ কেমন নীল অন্ধকার? এমন অন্ধকার কীভাবে নির্ণয় করবে বাইবেল? আমার ডান পাঁজরে যে শিশু জন্মেছিলো, সেই হাবিলকে নিষিদ্ধ ইবলিশের প্ররোচনায় হত্যা করেছিলো আমারই বাম পাঁজরের সন্তান
সৈয়দা আমাতুল ফাতেমা রোজ এবং খোকন মিলে অসাধারণ এক মন্ময় জুটিকে আমি চিনি এদেশে এসে। তা প্রায় বছর তিনেক আগে থেকে।ডাউন টাউন থেকে দেড় ঘণ্টা ড্রাইভিং শেষে বন-অরণ্যে ঘেরা নিউমার্কেটে