সে যদি তোকে করে অবহেলা! -তবুও গলায় পরাবো আমি প্রেমের পুষ্পমালা। যদি দেয় সে মালা ছিঁড়ে? -কুড়াবো পুষ্প আবার গাঁথিবো সাজাবো বুকের নীড়ে। সাজানো হৃদে যদি আঘাত হানে, ভেঙ্গে করে
কেউ কেউ ধরাকে সরা জ্ঞান করে, আর আমি ধরাকে ছড়া জ্ঞান করি। আমার পৃথিবীটা ছড়াময়। আমার সামনে পেছনে ডানে বাঁয়ে সর্বত্র ছড়ানো ছিটানো ছড়া আর ছড়া। আমি জেগে থাকি ছড়া
আজ বৃষ্টি নামুক অঝোরে, ভাসাক মনের কোণ, যেখানে লুকোচুরি খেলে কিছু ঘটন- ভেসে যাক অন্ধকার, খুঁজি একমুঠো রোদ্দুর- ভাঙা আয়নায় সহস্র বেসুর, বাউলের একতারায় হঠাৎ বাজুক সুর- অন্ধকার থেকে আলোয়
ঘুম ভেঙে যায় মুয়াজ্জিনের মধুর আজান শুনে পাখ-পাখালির কিচিরমিচির ভেসে আসে কানে। প্রভাত হলে ফুলবাগানে যাই আমি ভাই ছুটে পরিবেশটা লাগে দারুন কৃষক যাবে মাঠে। সাজের বেলা অনেক দারুন মনে
প্রহল্লাদ সাহার ছোট ছেলে তারক সাহা মারা যাওয়ার পরে বিউটি বোর্ডিং অঙ্গনে এখন আর কোন সাহিত্য সভা হয়না । ১৯৯৮ সালের ২৪ অক্টোবর থেকে কবি সংসদ বাংলাদেশ কবি তৌহিদুল ইসলাম
চারিদিকে গোলাবারুদের দুর্যোগ বারুদ মাখা রক্তের প্রলেপের অগ্নিসংযোগ ঘনঘোর কুয়াশা মাখা নিঃস্তব্দ অমানিশা নিভে যায় জীবনের সব আশা। আকাশে বাতাসে মিশে গেছে কার্বন অক্সাইড নিঃশ্বাসে মিশে যাচ্ছে অকথ্য বিষের পাণ্ডুলিপি
ছেলে(অর্নী) বল্লো আম্মু চল এবার তোমাকে রাঙামাটি নিয়ে যাবো। প্রথমে যাবো আমরা কাপ্তাই। এই কাপ্তাই হ্রদটা দেখার মতো আম্মু!অনেক মজা পাইবা। সবাইকে বলা হৈলো। এবার কেউ রাজী না। অর্নীর কথা
কষ্ট, কি সুন্দর আকর্ষণীয় একটা শব্দ কেউ নিতে বা পেতে চায় না… আর যাদের এর সাথেই বসবাস তাকে কষ্টের ভয় দেখিয়ে কি লাভ! যে জানে তাকে কষ্ট নিয়ে পাড়ি দিতে
মাঝে মাঝে চিৎকার করে বলতে ইচ্ছে করে কোথাও আমার যাওয়ার নেই, আমি কোথাও যাব না। আপনি নিশ্চিতে থাকুন নিশ্চিন্তে………. চোখ বন্ধ বিশ্বাসে ভেতরে জমান এক পৃথিবী নিখাত বিশ্বস্ততার পাহাড়। কিন্তু
বিজয়ের ৫০ বছর উপলক্ষে লেখক উন্নয়ন কেন্দ্র আয়োজন করে বিশেষ কবিতাসন্ধ্যা । গত ১৭ ডিসেম্বর ২০২১ শুক্রবার বিকেল সাড়ে চারটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ মিলনায়তনে এই কবিতা