[একটি স্বনামখ্যাত প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান থেকে গত ৫০ বছরে রচিত বাংলাদেশে জন্মগ্রহণকারী কবিদের কিশোর কবিতার এই অপূর্ব বৃহদাকার সংকলনটি প্রকাশের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে] অবশ্যই ২৬মার্চ ১৯৭১ থেকে ২৬মার্চ ২০২১-এর মধ্যে রচিত
অধিকাংশ পুরুষেরই এই এক স্বভাব! একটু কাছে ভিড়লেই তারা শরীরের দিকে ঝুঁকে যায়। অথচ শরীর পেতে হলে যে মনটাকেই আগে ছুঁয়ে দিতে হয় তা তারা বোঝেই না ; কিংবা বুঝলেও
চৈত্রের দুপুরে পলাশের ঝুরঝুরে রঙ ভেঙে যায়। গোপন কথার রাজপথ পেরোনোর ছটফট বেড়ে যায়। ফেরারী ল্যাম্প পোস্টের ঝাঁঝালো রোদে আত্মগোপন থেমে যায়। এখানে সেখানে জড়ো করা খড়ের গাদায় সুরের আগুন
বীণা ২৩ বছরের যুবতী। অথচ ভাগ্যের কি পরিহাস, এই বয়সেই বিধবা। নিজের উতলা শরীর আর মন দুটোকেই নিজের আয়ত্তে রেখেছে। ওদিকে সোহানী ৩ বাচ্চার মা, বয়স ৪১। পাড়ার দোকানদার
বিয়ে হলো মাস কয়েক। হঠাৎ করে সামান্য কিছু একটা নিয়ে তার উপর অভিমান করে রইলাম। কারণটা হলো, তাকে বললাম অনেক দিন হলো বাবা মা, ভাই বোনদের দেখছি না, তাদের জন্য
শুনুন কমরেডগন আপনাদের বলছি; আমি কখনো কোনো পীরকে গিয়ে বলিনি, হুজুর আমার সোয়ামী আমারে সোহাগ করে না, আমারে একটা তাবিজ দেন। কিম্বা বলিনি ছাওয়াল-পাওয়ালের মুখ দেখবার চাই, পানি পড়া দেন,
আলহামদুলিল্লাহ্, কোনো এক নাম না জানা কারণে আমার হুমায়রাকে সব বাচ্চারা ভীষণ পছন্দ করে। সে যেখানেই যায় আশেপাশে কিছু বন্ধু জুটিয়ে নেয়। তারা হুমায়রার জন্য সব কিছু করতে পারে। নিজের
এসো প্রিয়, এক জীবনের সব কষ্ট ভুলে গিয়ে আজ লিখবো প্রণয়ের কবিতা ভুলগুলো থাক পেছন পড়ে শুধরে নেবো আপেক্ষিকতায়। আমার নীল শহরে মধ্যরাতের নির্জনতায় এসো প্রিয়… এসো রং নিয়ে এসো
পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের একমাত্র লক্ষ্য আমার বাংলাদেশ হবে ক্ষুধামুক্ত উপজেলা ভিত্তিক ঋণ প্রকল্প প্রণয়ন করবো দেশ ও দশের উন্নয়ন। দেবো আইসিটি প্রশিক্ষণ গড়বো সাোনার বাংলাদেশ এ আমার বড় দৃড় অঙ্গীকার
আমার গলার সাদা চকচকে পাথরের হারটা দেখে বড় চাচী প্রায় গায়ের উপর ঝুঁকে কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিসফিস করে বললেন, ” এই, এটা হীরার না-কি রে? কত দাম পড়ল? নিশ্চয়ই