আমার ছেলের প্রতি আমার উচ্চ মাত্রার আত্মবিশ্বাস। আমার মনে হয়ে তাকে অবলম্বনহীন কোনো গভীর সমুদ্রের তলদেশে একা ছেড়ে আসলে সে কোনো না কোনো উপায় বের করে নির্ধারিত সময়ে ঠিকই তীর
নীরব নিথর বসে আছে সময়, অপচয়ের এক বেলাতে ঘুমায়। যত হায়,সন্মুখে ছুটে যে যাই সময় যেন পিছে পড়ে যে রয়। মনের গভীরতা আছে যে নুয়ে, আশার সময়ের পথ যে চেয়ে।
৪+৪+৪+৩/৪+৪/৪+৪/৪+৪+৪+৩ শালীনতার কর্ম করে ধর্ম ঠিক তো রাখো ভাই, সুশীল সমাজ গড়ে উঠুক মনে মুখে চাইছি তাই। অসৎ কাজে দাঁড়াও রুখে সত্য আলো জ্বালো বুকে অশ্লীলতা নিপাত যাক না এই
[ বডি শেইমিং আমাদের সমাজে খুব স্বাভাবিক ব্যাপার ছিলো এই কিছুদিন আগেও। কিছুটা কমলেও এখনও আছে ব্যাপক হারে। ছড়াটা লিখেছিলাম প্রীতিভাজন ইশতিয়াক আহমেদের জন্যে। সে তখন যুগান্তরের সাপ্তাহিক ফান ম্যাগাজিনটা
শিব তলার মন্দিরের ঠিক পাশে সেই পোড়া বাড়িটার জানলাটা আজ খোলা। জানলার গায়ে অল্প পোড়া দাগ তবে নয় নষ্ট। জানলার ফ্রেমে রাত্রি বাসে নারীর অবয়বের স্হির রেখাচিত্র মুখটা নয় স্পষ্ট।
জীবন যুদ্ধে আমরা সবাই পরাজিত সৈনিক। যে যুদ্ধে আমরা অংশগ্রহণ করতে না চাইলেও বিধাতার খেলার পুতুল হিসেবে নিয়তির টানে ঐ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করতেই হয় । তেমনি একটি সংগ্রামী মেয়ের কথা
আজ আমার মন ভালো নেই, মন ভালো নেই মন, মনে আমার অনেক কষ্ট, শুধুই করছে জ্বালাতন, মনকে বুঝাই বুঝ মানে না, হয় না মনটা শান্ত, মনটা কেন কষ্টে কাঁদায়, ভেবে
স্বর্গ বলো জান্নাত বলো সবই মায়ের কাছে, তবুও কেন অসহায় বৃদ্ধ-মা’য়েরা পড়ে থাকে রাস্তার পাশে? জীর্ণশীর্ণ রোগাক্রান্ত দেহখানি কেন ধুলাবালিতে মিশে? পোকারা অভয়ারণ্য গড়ছে সেই জীবন্ত স্বর্গতে , অনাহারে কাটে
প্রতিদিনের মতো রাত দশটায় যখন সজল আমার পিছনে এসে দাঁড়াল। আমি ঘাড় ঘুরিয়ে ওর দিকে তাকিয়ে যেন নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারলাম না। এটা কীভাবে সম্ভব! প্রতিদিনের মতো আজও সজল
স্মৃতির পাতা উল্টে দেখো ঘুণ ধরেছে উপর নীচে, পেরেক ঠুকা দেয়াল দেখো ক্যানভাসে রং পড়ছে খসে, কোথায় যেন আটকে আছে পাপড়ি ঝরা নেশার পাতা, কম লিকারের চা’য়ের দোকান বেঞ্চি টুলে