একলা চলা জীবন আমার চলতেই হবে একা দুঃখ সুখের সাথী হয়ে কেউই হবেনা সখা। মিথ্যে স্বপ্ন মিথ্যে আশায় গোলক ধাঁধায় পড়ে আর কত হোঁচট খাবো এই অবেলায় এসে। আপন আপন
আমি প্রতি রাতেই নির্ঘুমে কাটাই মাঝে মধ্যেই শব্দ খুঁজে বেড়াই.. শব্দের পাশে আর এক শব্দ বসাই ছন্দ মেলাই পংক্তি সাজাই। শব্দ খুঁজি তারার দেশে আকাশ যেথায় সমুদ্রে মেশে, রাস্তাঘাটে আশেপাশে
কি মায়ায় আঁকড়ে পড়ে আছি পৃথিবী! পৃথিবীর মানুষ। দুইহাতে ঝলসে ওঠে পোড়া মাটির রঙ, হাতের তালুতে লুকানো তোমার প্রেম, আমার ভালবাসা, স্বপ্নের ভ্রুণ-কুঁড়ি সময়ের শৃংখল। কত যুগ যুগ মেঘের আলাপন,
সুরাইয়া খানম তাঁর বাসার কাছের ছোট পার্ক’টিতে গত সাতদিন থেকে বিকেল বেলা হাঁটতে আসে। তাঁর বয়স উনষাট বছর। তার বয়সী মানুষেরা সাধারণত একা-একা হাঁটতে আসে না, তাঁরা আসে সাধারণত দুই
জন্মঃ ৫ আগষ্ট, ১৯৪৪ ইং (সিরাজগঞ্জ) জন্ম ও পারিবারিক পরিচিতিঃ মহাদেব সাহা ১৯৪৪ সালের ৫ আগস্ট সিরাজগঞ্জ জেলার রায়গঞ্জ উপজেলার ধানগড়া গ্রামে পৈতৃক বাড়ীতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম গদাধর
২০০৫ সালের ৫ আগষ্ট ২জন কপোত কপোতি করেছিল যাত্রা এক অজানা গন্তব্যে এক ডিঙ্গি নায়, এই নায়ের যাত্রী ছিল তারা ২জন। আরো সহযাত্রীর তারা করেছিল আশা, খোদা তাদের সেই
দিন,মাস,বছর প্রদক্ষিণ হয়ে পাঁচ বৎসর অতিবাহিত হয়।ঋতু তার মেয়ের ছবি নিয়ে হিমু বাসস্থান রাজশাহীতে বেড়ানোর জন্য আসেন।দু’বন্ধুর দীর্ঘ বিচ্ছেদেই হঠাৎ দর্শনীয় তাদের অন্তরতম মিলন মধুর হয়ে উঠে।ঋতু মনুকে আদর
পাখির মতো যদি থাকতো ডানা উরে যেতাম মদিনা মনে বড় সাধ ছিল যাবো সোনার মদিনা। কবে যে সুযোগ হবে আমি জানি না। মনে বড় সাধ ছিল যাবো সোনার মদিনা।
আমার যেতে ইচ্ছে- করে ময়না মতির ওপারে – যেথায় স্বপ্নে ঘেরা পল্লী মায়ের শীতল পরশ জুড়ে”৷ সেথায় প্রাণের বধু লেখতো চিঠি ভাঙ্গা ভাঙ্গা হাতে- লেখতো প্রিয় আর কত দিন থাকবো
#ভালবাসা_রং_পাল্টায়_না পর্ব-১ সময়টা নব্বই দশকের মাঝামাঝি। একদল স্কুল পড়ুয়া ছেলেমেয়ে মফস্বলের এক সরকারী কোয়ার্টারের মাঠে খেলা করছে। কিছু বুঝে উঠার আগেই তাদের মাঝে অতি তুচ্ছ একটা বিষয়ে ঝগড়া শুরু হয়ে