শুধুমাত্র অনুদান প্রদান নয় বরং স্টার্টআপদের কল্যাণে তাদের প্রচারণা, দক্ষতা এবং জ্ঞান বৃদ্ধিতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের আওতাধীন “উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা উন্নয়ন একাডেমি প্রতিষ্ঠাকরণ (iDEA)
আমি কেনে বা পিরীতিরে করলাম। আমার ভাবতে জনম গেলরে, আমার কানতে জনম গেলরে। সে ত সিন্তার সিন্দুর নয় তারে আমি কপালে পরিব, সে ত ধান নয় চাউল নয় তারে আমি
এ প্রশ্নের জবাব তিনি ব্যক্তি বুঝে দিতেন। একবার মাদরাসা থেকে ডিগ্রিপ্রাপ্ত একজন মাওলানা জিজ্ঞেস করলেন, হুজুর- আপনিও মাওলানা, আমরাও মাওলানা, আমাদের পার্থক্য কোথায়.? মাওলানার জবাবে তিনি বললেন, তোমরা সেই মাওলানা
বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমাদের শরীরে বাসা বাঁধে দুরারোগ্য সব রোগ। ডায়াবেটিস, রক্তে কোলেস্টেরল, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, স্ট্রোক ইত্যাদির সাথে হয়ে যায় নিত্য বসবাস। অথচ আমরা যদি আগেই সচেতন হই
… ‘প্রশান্তিবাড়ি’ কবি-সাংবাদিক শাহনাজ মুন্নী ও সরকার আমিনের প্রতিষ্ঠিত বাড়ি। এটি ঢাকা থেকে ১৯ কিলোমিটার দূরে সোনারগাঁ উপজেলার নয়াপুর গ্রামে অবস্থিত। ২০০০ সালে ২০ শতাংশ জমি কিনে শিল্পী রাজিব রায়ের
সেন্ট্রাল পার্কে যাবো। ম্যানহাটনের ফিফথ অ্যাভিনিউর ফিফটি নাইন পাতাল রেল স্টেশনে নামলাম। দু’কদম হেঁটে সেন্ট্রাল পার্কের গেটের সামনে দাঁড়াতেই প্রথমে আমার দৃষ্টি কাঁড়লো এক নারীমূর্তি। সনাতন স্টাইলের একটি বিশাল ক্যামেরা
ইউনিভার্সিটি অফ লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ (ইউল্যাব)এর সেন্টার ফর ক্রিটিক্যাল অ্যান্ড কোয়ালিটেটিভ স্টাডিজ-এরআয়োজনে ২৮ অক্টোবর ২০২১ (বৃহস্পতিবার) অনুষ্ঠিত হয়ে গেল “এ হিউম্যান রাইটস বেসড অ্যাপ্রোচ টু মিস ইনফরমেশন” শীর্ষক একটি
ঢাকায় যাত্রা শুরু হল বিলাসবহুল মোটর গাড়ি ব্র্যান্ড হাভাল এর ৩য় দেশ ব্যাপি সার্ভিস ক্যাম্পেইন।হাভাল এসইউভির একমাত্র পরিবেশক এইস অটোসের হাত ধরে ক্যাম্পেইনের যাত্রা শুরু। তেজগাঁওয়ে এইস এর শো-রুমে
কুমিল্লার ঘটনায় কোনো ধরনের উসকানিতে পা না দিয়ে সবাইকে সাম্প্রদায়িক ষড়যন্ত্রের বিষয়ে সতর্ক ও শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছে হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশ সহ দেশের ইসলামী সংগঠনগুলো। একই সঙ্গে প্রকৃত অপরাধীকে
১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর, ধানমন্ডি ৩২ নাম্বার বাড়িকে আলোকিত করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতার আদরের ছোট সন্তান হয়ে যে শিশুটি জন্ম নিয়েছিল তাঁর নাম রাসেল। রাসেল নামকরণেরও একটি ইতিহাস আছে। বঙ্গবন্ধু মুজিবের বই পড়ার প্রতি ছিল প্রচুর নেশা। বিখ্যাত নোবেল বিজয়ী দার্শনিক বার্ট্রান্ড রাসেলের ছিলেন একজন ভক্ত। বার্ট্রান্ড রাসেল শুধু দার্শনিকই ছিলেন না, ছিলেন বিজ্ঞানী ও রাজনৈতিক সচেতন ব্যক্তি। ছিলেন পারমাণবিক যুদ্ধ বিরোধী আন্দোলনের বিশ্বনেতা। খুনিরা ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট শুধু বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেনি, বিশ্ব ইতিহাসের সবচেয়ে বর্বর ও নির্মমভাবে হত্যাকাণ্ডে সপরিবারে শিশু রাসেলকেও হত্যা করেছে। বঙ্গবন্ধুসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের বুলেটের আঘাতে একবারই হত্যা করেছে। কিন্তু শিশু রাসেলকে বুলেটের আঘাতে হত্যার করার আগেই কয়েকবার হত্যা করেছে। পৃথিবীতে যুগে যুগে রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড ঘটেছে কিন্তু এমন নির্মম, নিষ্ঠুর এবং পৈশাচিক হত্যাকাণ্ড আর কোথাও ঘটেনি। মা, বাবা, দুই ভাই, ভাইয়ের স্ত্রী, চাচার লাশের পাশ দিয়ে হাঁটিয়ে নিতে-নিতে শিশু রাসেলকে প্রতিটি লাশের সামনে মানসিকভাবেও খুন করেছে। একান্ত আপনজনের রক্তমাখা নিরব, নিথর দেহগুলোর পাশে নিয়ে গিয়ে শিশু রাসেলকে আতঙ্কিত করে তুলেছিল, জঘন্য কর্মকাণ্ডের দৃশ্যগুলো দেখিয়ে তাকে ভেতর থেকেও হত্যা করে সর্বশেষে বুলেটের নির্মম আঘাতে রাসেলের দেহ থেকে অবশিষ্ট প্রাণ ভোমরাটিকেও চিরতরের জন্য নিরব-নিস্তব্ধ করে দিয়েছে বর্বর খুনিরা। বাবা মুজিব হয়তো স্বপ্ন দেখেছিলেন তাঁর ছোট ছেলে আপন প্রতিভায় একদিন দীপ্ত হয়ে উঠবে। হবেন লেখক, দার্শনিক কিংবা বিশ্বশান্তির নতুন কোন কান্ডারী।ছোট্ট শহীদ রাসেলের স্বল্প সময়ের জীবন বিশ্লেষন করলে আমরা সেটাই দেখতে পাই। তিনি ছিলেন প্রচণ্ড সাহসী,মানবিক ও রাজনৈতিক বোধ সম্পন্ন একজন ব্যক্তি। রাসেল পিতার সান্নিধ্য বেশি না পেলেও যখন পেতেন তখনই পিতাকে সবসময় অনুকরণ ও অনুসরণ করতেন।পিতার জামা-জুতা হাঁটার ষ্টাইল সব কিছুই অনুকরণ করতেন। বঙ্গবন্ধুর প্রিয় পোশাক ছিল লুঙ্গি ও গেঞ্জি। সেজন্য রাসেলেরও ছোট লুঙ্গি ছিল। বঙ্গবন্ধুর চশমাটা মাঝে মাঝে নিজের চোখে নিয়ে মজা করত। বঙ্গবন্ধুও যখন সময় পেয়েছেন তখনই রাসেলকে সময় দিয়েছেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বঙ্গবন্ধু যখন রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে বিভিন্ন দেশ সফরে যেতেন তখন রাসেলকে সঙ্গে করে নিয়ে যেতেন। রাসেল ছিল খুবেই চঞ্চল প্রকৃতির। সারা বাড়ি মাথায় তুলে রাখত। চার বছর বয়সে ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের ছাত্র হিসেবে শিক্ষা জীবন শুরু হয়। দেশরত্ন শেখ হাসিনার স্মৃতিচারণ থেকে জানা যায়,মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের পরে শেখ রাসেলের জন্য একজন গৃহ শিক্ষিকা রাখা হয়।