ইউনিভার্সিটি অফ লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ (ইউল্যাব)এর সেন্টার ফর ক্রিটিক্যাল অ্যান্ড কোয়ালিটেটিভ স্টাডিজ-এরআয়োজনে ২৮ অক্টোবর ২০২১ (বৃহস্পতিবার) অনুষ্ঠিত হয়ে গেল “এ হিউম্যান রাইটস বেসড অ্যাপ্রোচ টু মিস ইনফরমেশন” শীর্ষক একটি
ঢাকায় যাত্রা শুরু হল বিলাসবহুল মোটর গাড়ি ব্র্যান্ড হাভাল এর ৩য় দেশ ব্যাপি সার্ভিস ক্যাম্পেইন।হাভাল এসইউভির একমাত্র পরিবেশক এইস অটোসের হাত ধরে ক্যাম্পেইনের যাত্রা শুরু। তেজগাঁওয়ে এইস এর শো-রুমে
কুমিল্লার ঘটনায় কোনো ধরনের উসকানিতে পা না দিয়ে সবাইকে সাম্প্রদায়িক ষড়যন্ত্রের বিষয়ে সতর্ক ও শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছে হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশ সহ দেশের ইসলামী সংগঠনগুলো। একই সঙ্গে প্রকৃত অপরাধীকে
১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর, ধানমন্ডি ৩২ নাম্বার বাড়িকে আলোকিত করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতার আদরের ছোট সন্তান হয়ে যে শিশুটি জন্ম নিয়েছিল তাঁর নাম রাসেল। রাসেল নামকরণেরও একটি ইতিহাস আছে। বঙ্গবন্ধু মুজিবের বই পড়ার প্রতি ছিল প্রচুর নেশা। বিখ্যাত নোবেল বিজয়ী দার্শনিক বার্ট্রান্ড রাসেলের ছিলেন একজন ভক্ত। বার্ট্রান্ড রাসেল শুধু দার্শনিকই ছিলেন না, ছিলেন বিজ্ঞানী ও রাজনৈতিক সচেতন ব্যক্তি। ছিলেন পারমাণবিক যুদ্ধ বিরোধী আন্দোলনের বিশ্বনেতা। খুনিরা ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট শুধু বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেনি, বিশ্ব ইতিহাসের সবচেয়ে বর্বর ও নির্মমভাবে হত্যাকাণ্ডে সপরিবারে শিশু রাসেলকেও হত্যা করেছে। বঙ্গবন্ধুসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের বুলেটের আঘাতে একবারই হত্যা করেছে। কিন্তু শিশু রাসেলকে বুলেটের আঘাতে হত্যার করার আগেই কয়েকবার হত্যা করেছে। পৃথিবীতে যুগে যুগে রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড ঘটেছে কিন্তু এমন নির্মম, নিষ্ঠুর এবং পৈশাচিক হত্যাকাণ্ড আর কোথাও ঘটেনি। মা, বাবা, দুই ভাই, ভাইয়ের স্ত্রী, চাচার লাশের পাশ দিয়ে হাঁটিয়ে নিতে-নিতে শিশু রাসেলকে প্রতিটি লাশের সামনে মানসিকভাবেও খুন করেছে। একান্ত আপনজনের রক্তমাখা নিরব, নিথর দেহগুলোর পাশে নিয়ে গিয়ে শিশু রাসেলকে আতঙ্কিত করে তুলেছিল, জঘন্য কর্মকাণ্ডের দৃশ্যগুলো দেখিয়ে তাকে ভেতর থেকেও হত্যা করে সর্বশেষে বুলেটের নির্মম আঘাতে রাসেলের দেহ থেকে অবশিষ্ট প্রাণ ভোমরাটিকেও চিরতরের জন্য নিরব-নিস্তব্ধ করে দিয়েছে বর্বর খুনিরা। বাবা মুজিব হয়তো স্বপ্ন দেখেছিলেন তাঁর ছোট ছেলে আপন প্রতিভায় একদিন দীপ্ত হয়ে উঠবে। হবেন লেখক, দার্শনিক কিংবা বিশ্বশান্তির নতুন কোন কান্ডারী।ছোট্ট শহীদ রাসেলের স্বল্প সময়ের জীবন বিশ্লেষন করলে আমরা সেটাই দেখতে পাই। তিনি ছিলেন প্রচণ্ড সাহসী,মানবিক ও রাজনৈতিক বোধ সম্পন্ন একজন ব্যক্তি। রাসেল পিতার সান্নিধ্য বেশি না পেলেও যখন পেতেন তখনই পিতাকে সবসময় অনুকরণ ও অনুসরণ করতেন।পিতার জামা-জুতা হাঁটার ষ্টাইল সব কিছুই অনুকরণ করতেন। বঙ্গবন্ধুর প্রিয় পোশাক ছিল লুঙ্গি ও গেঞ্জি। সেজন্য রাসেলেরও ছোট লুঙ্গি ছিল। বঙ্গবন্ধুর চশমাটা মাঝে মাঝে নিজের চোখে নিয়ে মজা করত। বঙ্গবন্ধুও যখন সময় পেয়েছেন তখনই রাসেলকে সময় দিয়েছেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বঙ্গবন্ধু যখন রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে বিভিন্ন দেশ সফরে যেতেন তখন রাসেলকে সঙ্গে করে নিয়ে যেতেন। রাসেল ছিল খুবেই চঞ্চল প্রকৃতির। সারা বাড়ি মাথায় তুলে রাখত। চার বছর বয়সে ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের ছাত্র হিসেবে শিক্ষা জীবন শুরু হয়। দেশরত্ন শেখ হাসিনার স্মৃতিচারণ থেকে জানা যায়,মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের পরে শেখ রাসেলের জন্য একজন গৃহ শিক্ষিকা রাখা হয়।
“আলহাজ্ব খবিরুদ্দিন মোল্লা” “মোল্লা সল্ট ইন্ডাস্ট্রিজ” এর প্রতিষ্ঠাতা এবং “ক্রাউন সিমেন্ট গ্রুপ” এর অন্যতম প্রধান প্রতিষ্ঠাতা মাস্টারমাইন্ড: মাস্টারমাইন্ড, কোম্পানীর স্বপ্নদ্রষ্টা। কিছু মানুষ ব্যবসায়ী হিসেবে জন্মগ্রহণ করেন এবং তিনি তাদের
বুধবার সকালে জাতীয় যাদুঘরের সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে ‘ইন্সপাইরিং ট্রান্সজেন্ডার ও হিজড়া ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড ২০২১ (INSPIRING TRANSGENDER AND HIJRA VOLUNTEER AWARD 2021) প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান
স্কুল ছুটির পর বই খাতা ফেলে দুহাত মেলে ভোঁ দৌড় দিয়ে ক্রিকেট মাঠে যাবার জন্য যেভাবে সারাদিন প্রহর গুণতাম, তার চেয়ে বেশি ব্যাকুলতা সাজিয়ে আগ্রহ মাখিয়ে আবেগ জমিয়ে প্রতীক্ষা করতাম
অক্টোবরের তিন তারিখটি আমার জীবনের মোড় পালটে দেয়া একটি বিশেষ দিন। এই দিনে শার্লির কোল আলো করে নদী এসেছিলো পৃথিবীতে। এবং এই দিনে নদী জন্মেছিলো বলেই আমিও বাবা হিশেবে আত্মপ্রকাশ
সারারাত ঘুম হয়নি আমার। নাহ্ এখন পর্যন্ত না। কাল সেই যে সকালে উঠেছি ঘুম থেকে, এখন পর্যন্ত জেগে। কি সব চিন্তা ভাবনা! অস্থিরতা ভেতরে গুড়গুড় করছে নিজেও জানিনা। এমনটা প্রায়ই
বিসমিল্লাহ হির রহমানের রাহিম’। . আগস্ট মানেই শোক অনুতাপ হারানোর বেদনা আর বাঙালি জাতির কলঙ্কের মাস ৷ ১৫ই আগস্ট অস্তমিত হয়েছিল বাঙালির সূর্য সন্তান সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু