পৃথিবীর বহু দেশ ঘুরে কয়েকটা জিনিসের রূপ-রস-গন্ধের মিল পেলাম হুবহু। যেমন সব্জির মধ্যে টমাটো-ঢেরশ। মাছের মধ্যে চিংড়ি। ফলের মধ্যে কলা-কমলা। প্রাণিদের মধ্যে বেড়াল। আর পাখিদের মধ্যে চড়ুই। মনে হয় পৃথিবীর
এপেক্স ক্লাব অব নোয়াখালীর বার্ষিক সাধারণ সভায় ও ২০২২ সালের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট এপেক্সিয়ান আলা উদ্দিন সোহেল সেক্রেটারী এন্ড ডিএন এডিটর এপেক্সিয়ান সাংবাদিক মুজাহিদুল ইসলাম সোহেল নির্বাচিত হয়েছেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর তাকে ইতিহাস থেকেও মুছে ফেলার যে চেষ্টা হয়েছিল, এখন আর সেই চেষ্টা করে কেউ সফল হতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রতীক প্রশ্নে দলের শীর্ষ নেতাদের আবারও মতামত নিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গত ২৫ অক্টোবর আওয়ামী লীগ স্থানীয় সরকার নির্বাচন মনোনয়ন বোর্ডের সভায় ইউনিয়ন
পিতার মৃত্যু শোকে কাতর কন্যা অনেক কষ্টে হ্যা সুচক মাথা নাড়লে ওই অফিসারটি বললো , “তোমরা কেমন অকৃতজ্ঞ জাতি? যে মুজিব নিজের জীবন কে তুচ্ছ করে তোমাদের স্বাধীনতা এনে দিলো
ইউনিভার্সিটি অফ লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ (ইউল্যাব)এর সেন্টার ফর ক্রিটিক্যাল অ্যান্ড কোয়ালিটেটিভ স্টাডিজ-এরআয়োজনে ২৮ অক্টোবর ২০২১ (বৃহস্পতিবার) অনুষ্ঠিত হয়ে গেল “এ হিউম্যান রাইটস বেসড অ্যাপ্রোচ টু মিস ইনফরমেশন” শীর্ষক একটি
ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি)-সহ স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীদের নাম রেজুলেশনসহ কেন্দ্রে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সর্বশেষ স্থানীয় সরকার পরিষদ মনোনয়ন বোর্ডের সভায় তিনি
রিহ্যাব এর নব নির্বাচিত বোর্ড অফ ডিরেক্টরদের নাম নিম্নে দেয়া হলো যারা ২০২১-২০২৩ সালের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন তারা হলেনঃ- ১। জনাব আলমগীর শামসুল আলামিন (কাজল) – সভাপতি ২। জনাব
কুমিল্লার ঘটনায় কোনো ধরনের উসকানিতে পা না দিয়ে সবাইকে সাম্প্রদায়িক ষড়যন্ত্রের বিষয়ে সতর্ক ও শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছে হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশ সহ দেশের ইসলামী সংগঠনগুলো। একই সঙ্গে প্রকৃত অপরাধীকে
১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর, ধানমন্ডি ৩২ নাম্বার বাড়িকে আলোকিত করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতার আদরের ছোট সন্তান হয়ে যে শিশুটি জন্ম নিয়েছিল তাঁর নাম রাসেল। রাসেল নামকরণেরও একটি ইতিহাস আছে। বঙ্গবন্ধু মুজিবের বই পড়ার প্রতি ছিল প্রচুর নেশা। বিখ্যাত নোবেল বিজয়ী দার্শনিক বার্ট্রান্ড রাসেলের ছিলেন একজন ভক্ত। বার্ট্রান্ড রাসেল শুধু দার্শনিকই ছিলেন না, ছিলেন বিজ্ঞানী ও রাজনৈতিক সচেতন ব্যক্তি। ছিলেন পারমাণবিক যুদ্ধ বিরোধী আন্দোলনের বিশ্বনেতা। খুনিরা ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট শুধু বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেনি, বিশ্ব ইতিহাসের সবচেয়ে বর্বর ও নির্মমভাবে হত্যাকাণ্ডে সপরিবারে শিশু রাসেলকেও হত্যা করেছে। বঙ্গবন্ধুসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের বুলেটের আঘাতে একবারই হত্যা করেছে। কিন্তু শিশু রাসেলকে বুলেটের আঘাতে হত্যার করার আগেই কয়েকবার হত্যা করেছে। পৃথিবীতে যুগে যুগে রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড ঘটেছে কিন্তু এমন নির্মম, নিষ্ঠুর এবং পৈশাচিক হত্যাকাণ্ড আর কোথাও ঘটেনি। মা, বাবা, দুই ভাই, ভাইয়ের স্ত্রী, চাচার লাশের পাশ দিয়ে হাঁটিয়ে নিতে-নিতে শিশু রাসেলকে প্রতিটি লাশের সামনে মানসিকভাবেও খুন করেছে। একান্ত আপনজনের রক্তমাখা নিরব, নিথর দেহগুলোর পাশে নিয়ে গিয়ে শিশু রাসেলকে আতঙ্কিত করে তুলেছিল, জঘন্য কর্মকাণ্ডের দৃশ্যগুলো দেখিয়ে তাকে ভেতর থেকেও হত্যা করে সর্বশেষে বুলেটের নির্মম আঘাতে রাসেলের দেহ থেকে অবশিষ্ট প্রাণ ভোমরাটিকেও চিরতরের জন্য নিরব-নিস্তব্ধ করে দিয়েছে বর্বর খুনিরা। বাবা মুজিব হয়তো স্বপ্ন দেখেছিলেন তাঁর ছোট ছেলে আপন প্রতিভায় একদিন দীপ্ত হয়ে উঠবে। হবেন লেখক, দার্শনিক কিংবা বিশ্বশান্তির নতুন কোন কান্ডারী।ছোট্ট শহীদ রাসেলের স্বল্প সময়ের জীবন বিশ্লেষন করলে আমরা সেটাই দেখতে পাই। তিনি ছিলেন প্রচণ্ড সাহসী,মানবিক ও রাজনৈতিক বোধ সম্পন্ন একজন ব্যক্তি। রাসেল পিতার সান্নিধ্য বেশি না পেলেও যখন পেতেন তখনই পিতাকে সবসময় অনুকরণ ও অনুসরণ করতেন।পিতার জামা-জুতা হাঁটার ষ্টাইল সব কিছুই অনুকরণ করতেন। বঙ্গবন্ধুর প্রিয় পোশাক ছিল লুঙ্গি ও গেঞ্জি। সেজন্য রাসেলেরও ছোট লুঙ্গি ছিল। বঙ্গবন্ধুর চশমাটা মাঝে মাঝে নিজের চোখে নিয়ে মজা করত। বঙ্গবন্ধুও যখন সময় পেয়েছেন তখনই রাসেলকে সময় দিয়েছেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বঙ্গবন্ধু যখন রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে বিভিন্ন দেশ সফরে যেতেন তখন রাসেলকে সঙ্গে করে নিয়ে যেতেন। রাসেল ছিল খুবেই চঞ্চল প্রকৃতির। সারা বাড়ি মাথায় তুলে রাখত। চার বছর বয়সে ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের ছাত্র হিসেবে শিক্ষা জীবন শুরু হয়। দেশরত্ন শেখ হাসিনার স্মৃতিচারণ থেকে জানা যায়,মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের পরে শেখ রাসেলের জন্য একজন গৃহ শিক্ষিকা রাখা হয়।