গদ্য/ গবেষণা ১] সাহিত্যের শুভ্র কাফনে শেখ মুজিব, ১৯৯৩ অনিন্দ প্রকাশ। ২] শিল্প সাহিত্যে শেখ মুজিব, ১৯৯৬ এবং ১৯৯৬, শিখা প্রকাশনী, চতুর্থ প্রকাশঃ স্বরব্যঞ্জন ২০১৯। ৩] ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ : মুজিব
স্বাধীনতা-পরবর্তী সময় থেকে অবকাঠামোগত উন্নয়নে পিছিয়ে পড়া কক্সবাজার পাল্টে যাচ্ছে দ্রুত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ দৃষ্টিতে কক্সবাজারকে ঘিরে নেওয়া হয়েছে ২৫টি মেগা প্রকল্পসহ ৭৭টি উন্নয়ন প্রকল্প। এসব প্রকল্পের মধ্য দিয়ে
করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত নিম্ন আয়ের পেশাজীবীদের জন্য গঠিত তিন হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় আগে একটি ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান একাধিক ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে পারত না। করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত নিম্ন আয়ের পেশাজীবীদের
নানা চড়াই-উতরাই পাড়ি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে চতুর্থ সরকার তার দুই বছর পূর্তি করল। একই সঙ্গে বাংলাদেশে এই প্রথম কোনো শেখ হাসিনার সরকার এক নাগাড়ে এক যুগ পাড়ি দিল।
করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে কর্মসূচিগুলো যথাযথভাবে করা না যাওয়ায় মুজিববর্ষের মেয়াদ বাড়িয়েছে সরকার। মুজিববর্ষের সময়কাল ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে ২০২১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গেজেট প্রকাশ করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম প্রিয় দেশবাসী, আসসালামু আলাইকুম। ইতিহাসের এক বিশেষ সন্ধিক্ষণে আজ আমরা বিজয় দিবস-২০২০ উদযাপন করতে যাচ্ছি। এ বছর আমরা আমাদের মহান নেতা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু
আজকের এ বাংলাদেশটিকে স্বাধীনের পিছনে প্রতীকিভাবেই চলে আসে মুক্তিযোদ্ধা, শহীদের রক্তে রাঙানো শহীদ মিনার, অসাম্প্রদায়িকতা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইত্যাদি। এমন বিষয়গুলো আজকে প্রতীকিভাবেই প্রকাশ করানোর মাঝে বেঁধেছে সংঘাত। এই
৪১তম স্প্যান জোড়া লাগানোর মধ্য দিয়ে দৃশ্যমান হলো দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষের বহুল প্রত্যাশিত পদ্মাসেতুর ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার। যার মধ্য দিয়ে জাজিরা ও মাওয়া প্রান্তের মধ্যে সংযোগ স্থাপনও ঘটলো।
১লা নভেম্বর – ২০১৮, গণভবনের সন্ধ্যেবেলা। আমরা অনেকেই জানি না সেদিন গণভবনে সাড়ে তিন ঘণ্টা কি হয়েছিলো? সেইদিন ছোট একটি মিনি পার্লামেন্ট বসেছিলো… সরকারে ছিলেন আমাদের প্রাণপ্রিয় নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ
শত বাধা-বিপত্তি এবং হত্যার হুমকিসহ নানান প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে শেখ হাসিনা মানুষের মৌলিক অধিকার আদায়ের জন্য অবিচল থেকে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন এখনও। বাংলাদেশের জনগণ অর্জন করেছে গণতন্ত্র ও বাক-স্বাধীনতা। বাংলাদেশ