LABIB GROUP বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়িক সংগঠনগুলির মধ্যে একটি এবং এটি 1999 সাল থেকে তার ব্যবসা পরিচালনা 
করে আসছে এবং তার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গ্রাহকদেরকে চমৎকার মানের পণ্য ও পরিষেবা প্রদান করছে। এটি একটি দ্রুত বর্ধনশীল
 শিল্প গ্রুপ এবং এর সূচনা থেকেই, লাবিব গ্রুপ সফলভাবে এগিয়ে চলেছে এবং একের পর এক তার উদ্যোগ প্রসারিত করছে। 
বর্তমানে এটি ইয়ার্ন ডাইং, সোয়েটার, টেলিকম, ব্যাংক, লিজ ফাইন্যান্স, আইটি, এগ্রো, পোল্ট্রি, ফিশারিজ, প্যাকেজিং ইত্যাদি 
ব্যবসার সাথে জড়িত এবং এটি গত 20 থেকে ভাল খ্যাতি, বিশ্বাস এবং বিশ্বাসযোগ্যতার সাথে তার সমস্ত ব্যবসায়িক বিষয় 
পরিচালনা করে আসছে। বছর এটি একটি রপ্তানি, আমদানি ও সাধারণ ব্যবসায়িক সংগঠন এবং বর্তমানে বাংলাদেশে এর মোট 14টি
 কারখানা ও প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এটি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে এবং বাংলাদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন
 করছে। এখানে এটি উল্লেখ করা হয়েছে যে এর কিছু বোন কনসার্ন যেমন ম্যাট্রিক্স সোয়েটারস লিমিটেড, স্টারলাইট সোয়েটারস
 লিমিটেড, রাইধা কালেকশনস লিমিটেড এবং সুলতানা সোয়েটারস লিমিটেড বিশ্বের বৃহত্তম সোয়েটার উত্পাদন শিল্প এবং লাবিব 
গ্রুপের বার্ষিক টার্নওভার প্রায় 500 মিলিয়ন। গড় মার্কিন ডলার. শুরু থেকেই, লাবিব গ্রুপ বিভিন্ন বিশ্বখ্যাত ক্রেতাদের সাথে কাজ
 করে আসছে, তাদের মধ্যে ZARA, H&M, S. OLIVER, TOM tailor, LINDEX, MANGO, GEORGE, CARREFORE, 
BESTSELLER, PULL & BEAR, WALLMART, PRIMARK সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য। . অধিকন্তু, লাবিব গ্রুপ তার উন্নত এবং 
পরিবেশ বান্ধব কাজের পরিবেশের জন্য GOTS, BSCI, OEKO-TEX, OCS এবং RCS থেকে গ্লোবাল সার্টিফিকেশন পেয়েছে এবং এর
 সমস্ত উত্পাদন ইউনিটও ACCORD এবং এর মতো সবচেয়ে নামী ও বিশ্বাসযোগ্য সংস্থা দ্বারা যোগ্য এবং প্রত্যয়িত হয়েছে। জোট 
লাবিব গ্রুপটি জনাব সালাহউদ্দিন আলমগীর, সিআইপি এবং তার স্ত্রী মিসেস সুলতানা জাহান, সিআইপি-এর একক উদ্যোগে উদ্ভূত 
হয়েছিল এবং 1999 সাল থেকে জনাব সালাহউদ্দিন আলমগীর চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদে অধিষ্ঠিত হয়েছেন এবং 
মিসেস সুলতানা জাহান অধিষ্ঠিত হয়েছেন। গ্রুপের ভাইস-চেয়ারম্যান ও ডিরেক্টর পদে এবং তাদের উপযুক্ত ক্ষমতা, প্রজ্ঞা এবং 
বিচক্ষণ দিকনির্দেশনা এবং গতিশীল নেতৃত্বের অধীনে, লাবিব গ্রুপ তার সমস্ত ব্যবসায়িক বিষয়গুলি অত্যন্ত সুচারুভাবে পরিচালনা 
করছে।

                    মিশন
সরকারী ও বেসরকারী উভয় ক্ষেত্রের উন্নয়নের জন্য টেকসই ব্যবসায়িক উদ্যোগ ও প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতে
সহায়তা এবং অবদান রাখা।

                      দৃষ্টি
সরকারী ও বেসরকারী উভয় ক্ষেত্রের উন্নয়নের জন্য টেকসই ব্যবসায়িক উদ্যোগ ও প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতে
সহায়তা এবং অবদান রাখা।

                                         গোল
লাবিব গ্রুপ উদ্ভাবনীতা এবং মুক্ত-চিন্তার সংস্কৃতির দিকে নিয়ে যায় যা কর্মীদের সর্বোত্তম প্রস্তাবের বিকাশ ঘটায় যা কোম্পানির বৃদ্ধি 
এবং সামগ্রিক প্রতিযোগিতার উপর উপকারী প্রভাব ফেলে। আমাদের কর্মচারী এবং ক্রেতাদের কাছ থেকে ঘন ঘন প্রতিক্রিয়া নেওয়ার
মাধ্যমে, আমরা ক্রমাগত নতুন ধারণা আবিষ্কার করছি এবং সোয়েটার শিল্পের ফ্যাশন প্রবণতা বিশ্লেষণ পরিচালনা করছি এবং আপনি
উচ্চ-সম্পদ মেশিনারিগুলিতে অর্থায়নের মাধ্যমে এবং টেকসই প্রবাহ ও প্রক্রিয়ার সাথে আমাদের শক্তিশালী বিশিষ্টতার দ্বারা সর্বোপরি 
হবেন।

              মূল মান
লাবিব গ্রুপের সকল ক্ষেত্রে দৃশ্যমান উন্নতি ও স্থায়িত্ব আনতে।

                            গুণমান
আমরা কখনই গুণমানের সাথে আপস করি না কারণ আমরা সবচেয়ে সতর্ক থাকি এবং সর্বদা আমাদের সেরাটা করি।

                                         অঙ্গীকার
আমরা সর্বদা সর্বোত্তম মানের পণ্য এবং পরিষেবা সরবরাহ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ... আমাদের মূল্যবান গ্রাহকদের লিড সময়ের মধ্যে।

লাবিব গ্রুপ সম্পর্কে কিছু বলা আমার সৌভাগ্যের বিষয়।আমার শৈশবে আমি সবসময় একজন সেনা অফিসার হওয়ার স্বপ্ন দেখতাম এবং
সর্বশক্তিমান আল্লাহও আমার প্রার্থনা মঞ্জুর করেছিলেন এবং সেই অনুযায়ী আমি 1993 সালে 31 তম বিএমএ লং কোর্সে ভর্তি হয়েছিলাম।
কিন্তু আমার ট্রেনিং সেশনের সময়, আমি একটি মারাত্মক দুর্ঘটনার শিকার হয়েছিলাম এবং আমার মেডিকেল গ্রাউন্ডের ভিত্তিতে আমি, 
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে আমার স্বপ্নের র‌্যাঙ্ক পেতে ব্যর্থ। কিন্তু সেই ব্যর্থতার জন্য আমি হতাশ হইনি। বরং একটু বিরতির পর, 
একজন উদ্যোক্তা হওয়ার লক্ষ্যে ব্যবসার অভিজ্ঞতা সংগ্রহের আরেকটি স্বপ্ন নিয়ে আমি একটি বেসরকারি সংস্থায় যোগদান করি। 
সর্বশক্তিমান আল্লাহর রহমতে, আমি সেখানে খুব ভালোভাবে কাজ করছিলাম এবং আমার বোধগম্যতার স্তর এবং ব্যবহারিক কর্মক্ষমতার
ভিত্তিতে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই আমি একজন সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট পদে উন্নীত হয়েছিলাম। তারপর আমি আরও জ্ঞান অর্জন করতে 
শুরু করি এবং নিজেকে ব্যবসার জন্য প্রস্তুত করি। যখন আমি আত্মবিশ্বাসী বোধ করি, তখন আমি আমার ব্যক্তিগত চাকরি ছেড়ে 
দিয়েছিলাম এবং 1999 সালে 'স্টারলাইট সোয়েটারস লিমিটেড'-এর সাথে আমার ব্যবসা শুরু করি এবং এখন আমাদের একটি গ্রুপ 
অফ কোম্পানি অর্থাৎ 'লাবিব গ্রুপ' রয়েছে। সত্যি কথা বলতে, আমি বিশ্ব সম্প্রদায়ের পাশাপাশি বাংলাদেশের জনগণের সেবা করার 
লক্ষ্যে আমার ব্যবসা শুরু করেছি। আলহামদুলিল্লাহ! লাবিব গ্রুপের এখন মোট 14টি কারখানা ও প্রতিষ্ঠান রয়েছে এবং বর্তমানে এর 
বার্ষিক টার্নওভার প্রায় 500 মিলিয়ন ইউএস ডলার এবং আমরা খুব শীঘ্রই এই আয়কে অতিক্রম করতে চাই ইনশাআল্লাহ।এখন পর্যন্ত, 
আমরা সোয়েটার উত্পাদনের একটি শীর্ষস্থানীয় অবস্থানে আছি এবং আমরা আমাদের চমৎকার মানের পণ্যগুলি ইউরোপ, আমেরিকা, 
যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া এবং এশিয়ার অন্যান্য উন্নত দেশগুলির সবচেয়ে নামী ক্রেতাদের কাছে রপ্তানি করছি। লাবিব গ্রুপ একটি 
ম্যানুফ্যাকচারিং, এক্সপোর্ট, ইমপোর্ট, ট্রেডিং এবং জেনারেল বিজনেস কনগ্লোমারেট এবং এটি মূলত সোয়েটার ম্যানুফ্যাকচারিং, ইয়ার্ন 
ডাইং, এক্সপোর্ট, ইমপোর্ট, ট্রেডিং, ব্যাংকিং, লিজ ফাইন্যান্স, আইটি, এগ্রো, পোল্ট্রি, ফিশারিজ, প্যাকেজিং এর ব্যবসার সাথে জড়িত।
ইত্যাদি। বর্তমানে আমাদের প্রায় 25,000 কর্মচারী রয়েছে এবং গ্রুপের কর্মসংস্থানের সামগ্রিক অবস্থা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। একটি 
সময়ে আমরা প্রস্তুতকারক, রপ্তানিকারক, আমদানিকারক এবং ব্যবসায়ী এবং আমাদের উত্পাদন প্রক্রিয়া চলাকালীন, আমরা সর্বশেষ 
প্রযুক্তি এবং পদ্ধতি ব্যবহার করি। আমরা বিশেষজ্ঞ এবং দক্ষ জনশক্তির পাশাপাশি সবচেয়ে আধুনিক প্রযুক্তি, মেশিনারিজ এবং সরঞ্জাম
 ব্যবহার করি। আমরা বাংলাদেশের মানুষের জন্য গুণমান, প্রতিশ্রুতি, উন্নয়ন এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিতে বিশ্বাসী। আমরা 
আমাদের মানব সম্পদের প্রশিক্ষণ ও উন্নয়নে অত্যন্ত মনোযোগী। এছাড়াও, আমরা পরিবেশ বান্ধব, পরিবেশ সচেতন, আমাদের 
কর্পোরেট সামাজিক দায়িত্ব পালনে বাধ্য এবং বাংলাদেশের জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। পরিশেষে, আমি আমাদের 
সেবা প্রদানকারী, স্টেকহোল্ডার এবং অন্যান্য সকল সদস্যদেরকে আমার আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি যারা লাবিব গ্রুপের 
সার্বিক বৃদ্ধি ও উন্নয়নে পেছনে কাজ করছেন এবং অনেক অবদান রাখছেন। আল্লাহ লাবিব গ্রুপের মঙ্গল করুক, আল্লাহ লাবিব 
পরিবারের সকল সদস্যদের মঙ্গল করুন।

হয়েছিল যেমন ‘স্টারলাইট সোয়েটারস লিমিটেড’; কিন্তু আমরা প্রকাশ করতে পেরে আনন্দিত যে এটি এখন কোম্পানির একটি ব্যাপক
গ্রুপ যা 14টি কারখানা ও প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে গঠিত। বর্তমানে এটির প্রায় 25,000 কর্মচারী রয়েছে এবং এই সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি
পাচ্ছে।লাবিব গ্রুপ মূলত সোয়েটার ম্যানুফ্যাকচারিং, ইয়ার্ন ডাইং, এক্সপোর্ট, ইমপোর্ট, ট্রেডিং, ব্যাংকিং, লিজ ফাইন্যান্স, আইটি, 
এগ্রো, পোল্ট্রি, ফিশারিজ, প্যাকেজিং ইত্যাদি ব্যবসার সাথে জড়িত। আমাদের উদ্দেশ্য হল জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতে সমর্থন 
এবং অবদান রাখা। টেকসই ব্যবসা বৃদ্ধি এবং সরকারী ও বেসরকারী উভয় ক্ষেত্রের সার্বিক উন্নয়নের মাধ্যমে।বর্তমানে আমরা 
সোয়েটার শিল্পের একটি শীর্ষস্থানীয় অবস্থানে আছি এবং আমরা ইউরোপ, আমেরিকা, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া এবং এশিয়ার অন্যান্য 
উন্নত দেশগুলির সবচেয়ে নামী ক্রেতাদের কাছে আমাদের চমৎকার মানের পণ্য রপ্তানি করছি।আমাদের বার্ষিক টার্নওভার প্রায় 
500 মিলিয়ন ইউএস ডলার যা 2019 সালের মধ্যে অতিক্রম করবে বলে আশা করা হচ্ছে এবং আমরা কর্মসংস্থানের আরও সুযোগ 
তৈরি করতে এবং বাংলাদেশের জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখতে চাই।আমরা লাবিব গ্রুপের সকল সদস্যদেরকে আমাদের আন্তরিক 
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই যারা এর সার্বিক অগ্রগতি ও উন্নয়নে পিছনে কাজ করছেন এবং অবদান রাখছেন।লাবিব গ্রুপের সার্বিক
উন্নতির জন্য আমরা সর্বশক্তিমান আল্লাহর রহমত কামনা করছি।

লাবিব গ্রুপের প্রতিষ্ঠান গুলো নিম্নে বিবৃত হলোঃ-
১। ম্যাট্রিক্স সোয়েটারস লিমিটেড,
২। স্টারলাইট সোয়েটারস লিমিটে,
৩। রাইধা কালেকশনস লিমিটেড,
৪। সুলতানা সোয়েটারস লিমিটেড,
৫। লাবিব ডাইং মিলস লিমিটেড,
৬। নাইস কটন লিমিটেড,
৭। যুথি প্যাকেজিং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড,
৮। লাবিব পোল্ট্রি অ্যান্ড ফিশারিজ লি,
৯। এক্সেল টেলিকম (প্রাঃ)লিঃ,
১০। আলমগীর রাঞ্চ লিমিটেড। 

               লাবিব গ্রুপ
টাওয়ার আলমগীর, হাউস-১১/বি,রোড-৫৫,ব্লক-এন ডব্লিও(এফ), গুলশান-২,ঢাকা-১২১২।