-বৌমা একটু চ্যাপা শুটকির ভর্তা করতো । -মা দুপুরের রান্না হয়ে গেছে। রাতে করে দিব ? আমার শরীরটা খুব খারাপ লাগছে। -তোমার শরীর কবে ভালো থাকে বলতো ! দুই
সবার বুকের ভেতর একটি আকাশ আছে, সে আকাশে রোদ আছে বৃষ্টি আছে। বৃষ্টি ভেজা সকাল আছে চাঁদের হাসির জোৎস্না আছে। ডানা মেলার স্বপ্ন আছে। মেঘের ভেলায় ভাসা আছে কালো মেঘের
আশৈশব এক প্রতিবাদ হীন মানুষ বোধের বিলাপে ছিল কান্না ছাতিমের তলে আশ্রয় খুঁজে ক্লান্ত, বিষন্ন মন। অযাচিত এক ভালোবাসায় ডুবে দুঃখ অনুভবের রাস্তায় বিচরণ তূর পাহাড়ের চূড়ায় চুড়ান্ত বিজয় আসেনি
যদি প্রেমিক না হন – অভিশাপ দেই, আপনার যৌবনে পোকা ধরুক, খুব বাজে রকম পঁচে যাক আপনার অন্তর। যদি প্রেমিক না হন? তবে-এইসব ন্যাকামি ছাড়ুন। অযথাই মনের ভেতর খাবি খাবেন
তৌহিদুল ইসলাম কনক জানি না, কয় সন্তানের জনক। পূর্ণ নামটি কেউ বলিনা,কনক সবাই বলি যেই মানুষটির বিচরণ বাংলার অলিগলি। টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া কবি-র বন্ধু কবি ফেসবুকে চোখ রাখিলে দেখি তাহার
আমি মিসেস বকুল কায়সার। বা শুধুই মিসেস কায়সার। আমার নাম ছিল বকুল, বাবার রাখা। কিন্তু সংসারের কোথায় যেন নামটা হারিয়ে গেল। বাবা মা যত দিন ছিল, নামটাও ছিল। এরপর ভাইবোনেরা
মানুষটার সাথে এত বছর পর এভাবে দেখা হবে, সুরমা কোনোদিন ভাবতেও পারেননি…। তিনি গিয়েছিলেন পূবালী ব্যাংকের মিরপুর শাখায়, টাকা তুলতে । তার স্বামী আবেদ গত দুই বছর ধরে উচ্চ রক্তচাপ,
শুনো মেয়ে তোমাকে সমাজ থমিয়ে দিবে। কিন্তু তুমি সাহসী, তুমি পারবে এই লড়াইয়ে টিকে থাকতে। শুনো মেয়ে তুমি অনেক বড় হবার কথা- তাহলে এইখানে কেন আছো থেমে? তুমি এগিয়ে যাও,
তুই দেখিস তোর আকাশ রোজ হাসে! তুই কি জানিস তোর আকাশ কাঁদে? জানিস কি তুই সেথায় চন্দ্র-সূর্যের মেলা… দেখিস নি সেথায় কী অন্ধকার করে খেলা!! আকাশের বুক জুড়ে বিদীর্ণ আকাশ
তুমি ঢং করতে পারো? তুমি ঢং পছন্দ করো? আমি ঢং করি! ঢং আছে বলেই মনে রং আছে! মনে রং আছে বলেই মনে তারুণ্য আছে! তারুণ্য আছে বলেই মনে রুচি