ভোরের পাখি জেগে আমায় করছে ডাকাডাকি, চোখ খোলো ওগো খোকনসোনা নাইকো যে রাত বাকি, এত সময় কেউ কখনও ঘুমিয়ে থাকে নাকি? সূর্যি মামাও দুষ্টু বেজায় দিচ্ছে আমায় ফাঁকি, বলো মা
স্বাধীনতা হলো স্ব-অধিকার স্বেরাচারীতা নয় তবে বোধ – বুদ্ধির সীমানায় বিবেচিত অধিকার স্থাপন, যা আমাকে বাঁচতে শিখায়, ভাবতে শিখায় আমার আমিকে, দলিলগত অবস্থান আমার। চির সত্যের কাছে আমাকে পোঁছে দিতে
ছোটবেলা সবার তরে মধুময় হয়না কোন তবুও সে কি আকুতি একবার ফিরে পেতে আমি কভু ঘুনাক্ষরেও চাইনি পেতে ফিরে আজ খুব করে ইচ্ছে করছে একবার শুধু একবার ফিরে যেতে কাঁদব
অমল রোদ্দুর হতে চায়নি চেয়েছিলো মানুষ হতে কিংবা বৃক্ষ আমরা রোদ্দুর বানিয়েছি অমলকে শীতে উষ্ণতার জন্য স্যাঁত স্যাঁতে ঘরকে ধোপদুরস্ত করা রাস্তাঘাটের মালিন্য মুছে দেয়া টবের গাছগুলোর সালোকসংশ্লেষের স্বার্থে আমরা
ঃ আরে, ও তো চাকরি করে। বাচ্চা সামলাবে কখন? ঃ আরে, ও তো ঘরে বসে থাকে। আজকালকার দিনে কী করে বাচ্চা মানুষ করতে হয়, জানে নাকি? ঃ চাকরি করা মেয়ে।
অচিন দেশের মানুষ তুমি প্রাণতো তোমায় চিনে না নাহি রইলে সম্ময়নে মন যে মানেনা। সদাই খুঁজি তোমার তরে কোথায় তুমি কোন বনে? বিরহ ব্যথায় ব্যথিত আমি বাঁধ মানেনা মনে। কোন
আকাশ থেকে নীল নেমেছে,অঙ্গ শুভামিত- নীলের সাথেই নীল মিশে হয়,জীবন অমৃত ! তুমি শুধু জানো না,এই নীলের ব্যবধান নীল থেকেই নীল হয়েছে,প্রেমের উপাখ্যান ! নীলের পথে হাটছি একা,নীল উপসংঘ পাথরগুলো
আমার এক কলিগের সাথে বিভিন্ন প্রসঙ্গে কথা বলতে বলতে জানতে পারলাম তার চট্টগ্রামে থাকা বাড়িটা তিনি তার মেজো ছেলেকে দিয়ে দিবেন। তার একটা ই বাড়ি। তিনজন সন্তান। আমি খুব কৌতহলী
কবি সংসদ বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় কমিটি আয়োজিত কবিতা স্বাধীনতা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় আজ শুক্রবার ২৫ মার্চ ২০২২ সন্ধ্যা ছয়টায় সুন জি চাইনিজ রেস্টুরেন্টে ,। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও সাধারণ সম্পাদক
“অমলদা শুনলাম তুমি নাকি বিয়ে করছ?” অমলের জানালার ধারে দাড়িয়ে এক অষ্টাদশী তরুনীর কিছুটা রাগ এবং কিছুটা অভিমানে ভরা প্রশ্নে এতটুকু বিচলিত হলনা এবাড়ির একছত্র অধিপতি অমল। তাতে বোঝা যায়