“মহা-বিদ্রোহী রণকান্ত, আমি সেই দিন হব শান্ত। যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দন-রোল আকাশে-বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়গ কৃপাণ ভীম রণ, ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রণকান্ত, আমি সেই দিন হব শান্ত।”-আজ ১১ জ্যৈষ্ঠ
গতকাল রাত ঠিক ১২টা ১ মিনিটে প্রকাশিত হল সিদ্ধার্থ সিংহ অনূদিত সাদত হাসান মান্টোর অণুগল্প। ঠিক ছিল, এই অনুবাদ গ্রন্থটি দু’মলাটে বন্দি হয়ে এই মে মাসেই বেরোবে। কিন্তু এই অতিমারির
আমাদের ভোলার বোরহান উদ্দিন উপজেলার বোরহান উদ্দিন হাইস্কুলের অন্যতম সেরা হেড মাষ্টার ছিলেন। অত্যন্ত মেধাবী ও চৌকস আমাদের মাথার তাজ আঃ মান্নান স্যার। তিনি ইংরেজি, অংকে সমান পারদর্শী ছিলেন। এক
মানুষের প্রতিটা কাজের জন্য তীব্রভাবে মনের জোর প্রয়োজন। মনের জোর ব্যাতিত কাজ-কর্মে সফল হওয়া অসম্ভব। শারীরিক ভাবে অসুস্থ মানুষটার সুস্থ হয়ে ওঠার জন্য সবচেয়ে বেশি যেটা প্রয়োজন সেটা হলো, তীব্র
প্রতি বছর গড়ে সোয়া ৩৩ কোটির বেশি পাঠ্যবই শিক্ষার্থীদের মাঝে বিনামূল্যে বিতরণ করে সরকার। এ পরিমাণ বই বিশ্বের কোনো উন্নত রাষ্ট্রও শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ করতে পারেনি। এজন্য বিনামূল্যে পাঠ্যবই বিতরণে
‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি ভুলিতে পারি।’ এই গানের কথায় ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারি ২১ তারিখে সংঘটিত বাংলা ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস ফুটে উঠেছে। একুশ আমার রক্ত, আমার অহংকার,
২০০৩ সালে নটর ডেম কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করে রোগাটে ধরনের একটা ছেলে ভর্তি হল ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজে। চোখে চারকোণা চশমা। মাথা ভর্তি চুলে চিরুনি চলে না সেভাবে। প্রাণোচ্ছল। আড্ডাবাজ।
জাতির পিতা, ‘ফাদার অব দি নেশান’, একটি বহুল প্রচলিত শব্দগুচ্ছ। জাতি বলতে সেখানে অবশ্য স্বাধীন সার্বভৌম জাতি রাষ্ট্র বোঝায়, নৃতাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে কোনো জনগোষ্ঠীর প্রতি ইঙ্গিত করে না। আমরা
মা-বাবা হওয়া কি এতই সোজা–? উত্তরঃ– না। অনেক কঠিন। এবং সেই কঠিন কাজগুলো মা-বাবা হাঁসি মুখেই বরণ করে নেয়।প্রান প্রিয় সন্তানের জন্য। মাতৃগর্ভে সন্তানের আবির্ভাব হওয়ার পর থেকে, দীর্ঘদিন ধরে
পুরান ঢাকায় প্রায়ই ৪০০ বছর আগের একটি স্হাপনা আজও খুব অবহেলার মধ্য দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। তা হল জিঞ্জিরা প্রাসাদ। এটি একটি প্রাচীন পুরাকীর্তি। ১৬৮৯- ১৬৯৭ খৃস্টাব্দে এটি তৈরি করেন নওয়াব