ঢাকায় দিনে ৩৯ টা ডিভোর্স হচ্ছে। ঘন্টাতে একটিরও বেশী। এটা শুনে সবাই সেই পুরাতন কাসুন্দি নিয়ে বসে পড়েছে। সব দোষ ঐ মেয়েদের। কারনঃ *মেয়েরা এখন বেশী শিক্ষিত হচ্ছে, *মেয়েরা চাকুরী
“ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করা যায়!” কথাটা শুনতে খুব ভাল লাগে, তাই না? কিন্তু, তাহলে সবাই কেন লাখ লাখ টাকা রোজগার করতে পারে না? চলুন, বিষয়টির একটু
বাংলাদেশের পাশাপাশি সমগ্র বিশ্বের সৃষ্টিশীল মানুষ কিংবা লেখক’রা সবকালেই যেন সৃজনশীল লেখা জনসাধারণের নিকট নান্দনিক রূপেই হাজির করেছে। কিন্তু এই লেখকেরা তাদের জীবদ্দশায় আর্থিক অনটনেও ভুগেছে। উদাহরণ স্বরূপ, পাশ্চাত্যের গি
বহুতল ভবনে লিফট বা এলিভেটর থাকবে না, এই সময়ে এটা প্রায় অকল্পনীয়। দ্রুত গতিতে ওঠা-নামা করার জন্য লিফটের বিকল্প নেই। যুগ যত এগোচ্ছে মানুষ তো আকাশ ছুঁতে চেষ্টা করছে। একের
আজকের এ বাংলাদেশটিকে স্বাধীনের পিছনে প্রতীকিভাবেই চলে আসে মুক্তিযোদ্ধা, শহীদের রক্তে রাঙানো শহীদ মিনার, অসাম্প্রদায়িকতা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইত্যাদি। এমন বিষয়গুলো আজকে প্রতীকিভাবেই প্রকাশ করানোর মাঝে বেঁধেছে সংঘাত। এই
অনেক আশা নিয়ে দিন গুনতে থাকা একজন গর্ভবতী মা একটা অসুস্থ প্রতিবন্ধী শিশুকে জন্ম দিয়ে, তাকে অন্যান্য সুস্থ্য শিশুদের চেয়েও বেশি যত্ন আর ভালবাসা দিয়ে আগলে রাখেন কারন তিনি মা
দেখেছি # কিভাবে একজন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী মজা করে বলতেনঃ We are looking for শত্রুজ। # কিভাবে একজন নূর হোসেন কে সাজিয়ে গুছিয়ে রাজনৈতিক বলি দেয়া হলো। কারা করলো সেই বিতর্কে
একদিন ঢাকুরিয়া লেকে মর্ণিং ওয়াক করতে করতে শুনতে পেয়েছিলাম একটি ছেলে আর একটি ছেলেকে বলছে, হ্যাঁ ব্বে, আল্ট্রা কিচাইন মাইরি, কিষনো করলেই লীলা, আর তুই আমি করলেই বিলা। বিলা শব্দের
আমি অনেক বই পড়েছি এমন না।তবে হাতের কাছে যত বই পেয়েছি সব পড়েছি।এমনকি আমার পাঠ্যবই সব এ টু জেড আমার পড়া।পড়তে পছন্দ করি তাই পড়েছি।তবে অনেস্টলি,পাঠ্য বইয়ে আমি কোনো মজা
১) দেশের নারীদের জন্য সম্পূর্ণ আলাদা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরি করতাম যেখানে নারীরাই শিক্ষক, কর্মচারী হয়ে সেগুলোকে পরিচালনা করত। ২) পুরুষদের জন্য আলাদা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরি করতাম যেখানে পুরুষরাই শিক্ষক ও