২০০৪ সালে চট্টগ্রাম পাঁচলাইশ থানাধীন প্রবর্তক পাহাড়ে প্রবর্তক সংঘের ১৮ গন্ডা জায়গা ব্যবহার করে ইসকন ও প্রবর্তক সংঘ সমন্বিতভাবে শ্রী কৃষ্ণ মন্দির নির্মাণ ও পরিচালনার জন্য চু্ক্তিবদ্ধ হয়। কিন্তু
এই পৃথিবীতে কিছু মানুষ আছে যারা শুধু বাস্তবতা মেনে চলে। চাক্ষুষ যা দেখে সেটাই তারা বিশ্বাস করে। তবে তারা অজানা বিষয়গুলোকে একেবারে অবাস্তব মনে করেন না। কিন্তু যারা অতি বাস্তববাদী
নিজের হাতে ফল কেটে চমৎকার প্লেটে পরিবেশন করে আপনি পরিবারের সদস্যদের যত্ন করে খাইয়ে এসেছেন এতদিন! এবার নিজে খান। মরশুমি ফল খান। পারলে প্রতিদিন কয়েকটুকরো পাকা পেঁপে খান। একটুকরো মুখে
“মহা-বিদ্রোহী রণকান্ত, আমি সেই দিন হব শান্ত। যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দন-রোল আকাশে-বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়গ কৃপাণ ভীম রণ, ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রণকান্ত, আমি সেই দিন হব শান্ত।”-আজ ১১ জ্যৈষ্ঠ
গতকাল রাত ঠিক ১২টা ১ মিনিটে প্রকাশিত হল সিদ্ধার্থ সিংহ অনূদিত সাদত হাসান মান্টোর অণুগল্প। ঠিক ছিল, এই অনুবাদ গ্রন্থটি দু’মলাটে বন্দি হয়ে এই মে মাসেই বেরোবে। কিন্তু এই অতিমারির
আমাদের ভোলার বোরহান উদ্দিন উপজেলার বোরহান উদ্দিন হাইস্কুলের অন্যতম সেরা হেড মাষ্টার ছিলেন। অত্যন্ত মেধাবী ও চৌকস আমাদের মাথার তাজ আঃ মান্নান স্যার। তিনি ইংরেজি, অংকে সমান পারদর্শী ছিলেন। এক
নেতাজিকে হত্যা করার জন্য আঁটঘাঁট বেঁধে নেমেছিলেন এক ইংরেজ চাটুকার। ভারতীয় হয়েও হত্যা করতে চেয়েছিলেন সুভাষের মত মহামানবকে। ইংরেজ বাহিনীর পদস্থ অফিসার শ্রীকান্ত জয়রঞ্জন দাস সেদিন নেতাজিকে চালিয়েছিলেন গুলি। কিন্তু
শুরুতেই একটা কথা বলা বেশি জরুরি। গণমাধ্যমের মূল প্রতিপাদ্য, ‘ভয় বা পক্ষপাতহীন সাংবাদিকতা’। বর্তামান সময়ের দৃশ্যটা এর পুরোটাই উল্টো চিত্র। ২৮ এপ্রিল সকালে ঘুম থেক উঠে ফোনটা হাতে নিয়ে
গতমাসে লক্ষীপুর জজকোর্টের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে এক তরুণ আত্মহত্যা করেছে। অপমান আর অসম্মানের যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে তার এই আত্নহননের পথ বেছে নেয়া। কারণ তার মা তাকে চুরির
মানুষের প্রতিটা কাজের জন্য তীব্রভাবে মনের জোর প্রয়োজন। মনের জোর ব্যাতিত কাজ-কর্মে সফল হওয়া অসম্ভব। শারীরিক ভাবে অসুস্থ মানুষটার সুস্থ হয়ে ওঠার জন্য সবচেয়ে বেশি যেটা প্রয়োজন সেটা হলো, তীব্র