1. banglamailnews72@gmail.com : banglamailnews : Zakir Khan
বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৩৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ বলেছেন, উন্নত জাতি গঠনে নতুন নতুন জ্ঞানের প্রয়োজন। আর বই হলো জ্ঞানের আধার স্মরণ – যদি কিছু মনে না করেন – খ্যাতিমান ব্যক্তিত্ব ফজলে লোহানী —– মেসবা খান ————– হামদর্দ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সভা অনুষ্ঠিত… ——————————- লেখক শুভদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় – – – “নেশার কাজল চোখে দিয়েছি, ঘুরিয়ে আঁচল আমায় বেঁধেছি আমার মনের ময়না তাকে এমনই ধরা যায়না ও ভালবাসতে শিখেছি হায় রে হায় রে হায়… “ #এভাবে_ই_হারিয়ে_যাই # খোরশেদ জহির খান এর নাটক “যে স্বপ্ন ভালোবাসি না” আমার ছোট ভাই মোঃ রকিব হাসান খান ২য় কন্যা সন্তানের বাবা হয়েছে “এ খালেক ফাউন্ডেশন” দেশ ও মানুষের কল্যাণে যথাসাধ্য প্রচেষ্টায়…………… মৃন্ময়ীর খোঁজে – – – – নাহিদ সোলতানা নিপা ভালোবাসার বাঁধন – – – – জি জে আফরোজ

বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ বলেছেন, উন্নত জাতি গঠনে নতুন নতুন জ্ঞানের প্রয়োজন। আর বই হলো জ্ঞানের আধার

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ৩ নভেম্বর, ২০২৪
  • ২৪ বার

অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ। ছবি: সংগৃহীত

‘বইয়ের পেছনে বিনিয়োগ হচ্ছে না, জাতির চিন্তায় কীভাবে স্বচ্ছতা আসবে?’

আজ শুক্রবার বন্দরনগরী চট্টগ্রামে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বই পড়া কর্মসূচির পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।

অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ বলেন, ‘জ্ঞান ছাড়া একটি জাতি সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারে না। বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র বই পড়ার মাধ্যমে নতুন নতুন জ্ঞান সৃষ্টি করে যাচ্ছে।’

তিনি বলেন, আমাদের দেশে বই পড়ার কোনো ব্যবস্থা নেই। একমাত্র আমরাই বই পড়ার কর্মসূচি চালাই। বইয়ের পেছনে কোনো বিনিয়োগ নেই। আজ সবার হাতে হাতে মোবাইল ফোন।’

‘একটা মোবাইল ফোনের দাম কত? এই টাকা দিয়ে কয়টা বই কেনা যায়? একটা টেলিভিশনের দাম কত? কেন বইয়ের পেছনে বিনিয়োগ হচ্ছে না? তাহলে এই জাতির চিন্তায় কীভাবে স্বচ্ছতা আসবে? কীভাবে জাতি আলোকিত হবে,’ প্রশ্ন রাখেন অধ্যাপক সায়ীদ।

শিক্ষার্থীদের পুরস্কার বিতরণ করছেন অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ। ছবি: সংগৃহীত

অনুষ্ঠানে সমাজকর্মী ও বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের সম্মানিত ট্রাস্টি পারভীন মাহমুদ শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আলোর পথযাত্রী হিসেবে তোমরা আমাদের সঙ্গে আছ, থাকবে। নিজের জীবনকে আলোকিত করার জন্য বই পড়ার কোনো বিকল্প নেই। আমি চাইব তোমরা সারাজীবন বইয়ের সাথেই থাকবে।’

২০২৩ শিক্ষাবর্ষে চট্টগ্রাম মহানগরের ৯৩টি স্কুলের প্রায় ১৫ হাজার শিক্ষার্থী বইপড়া কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছে। এসব স্কুলের ৫ হাজার ৫০৩ শিক্ষার্থী মূল্যায়ন পর্বে কৃতিত্বের পরিচয় দিয়েছে। তাদের পুরস্কৃত করতে আজ চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন মিউনিসিপ্যাল মডেল হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে পুরস্কার বিতরণ উৎসবের আয়োজন করা হয়।

দিনব্যাপী এই আয়োজনে নগরীর ৯৩টি স্কুলের ৫ হাজার ৫০৩ জন শিক্ষার্থী বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে সরাসরি মঞ্চ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করে এবং ১৭টি স্কুলের ৩১০ জন শিক্ষার্থীর পক্ষে সংশ্লিষ্ট স্কুলের শিক্ষকরা পুরস্কার গ্রহণ করেন।

পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রতিটি স্কুলের ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের স্বাগত পুরস্কার, শুভেচ্ছা পুরস্কার, অভিনন্দন পুরস্কার ও সেরা পাঠক পুরস্কার শিরোনামের চারটি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার দেওয়া হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..