1. banglamailnews72@gmail.com : banglamailnews : Zakir Khan
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:০৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
# আহারে # খোরশেদ ।। সমাজে নতুন অপরাধী চক্র তৈরী হচ্ছে কিন্তু ভবিষ‍্যতে এদের রক্ষা করবে কে??।। – – – আশিক ফারুকী “অতঃপর” __ সালমা আক্তার বীরাঙ্গনা নই আমি মুক্তিযোদ্ধা – – – শাহনাজ পারভীন মিতা জলপাই রঙের স্বাধীনতা – – – আরিফুল হাসান প্লাস্টিকের উৎপাদন বন্ধ করতে হবে – উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ান হাসান – – – স্বাধীন আজম –   টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধি, স্বপ্নমায়া – – – – মাহজাবীন আহমেদ বুড়ি মরে গেল – – – মোঃ আবদুল্লাহ ইউসুফ ইমাম প্রযুক্তির দুনিয়ায় শিক্ষার্থীদের এখন উন্নত জীবন গড়ার দারুণ সময়:– ————–টিপু সুলতান লেখক ও সমাজ চিন্তক ডায়াবেটিস নিয়ে সচেতনতাই পারে ডায়াবেটিস রোগ নির্নয় ও রোগের চিকিৎসা এবং সঠিক ব্যবস্থাপনা – – – ডা: সাদিয়া আফরিন 

মহররম মাসের ফজীলত — জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত হাফেজ, মুহাঃ রমজান আলী

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৮ আগস্ট, ২০২১
  • ৩১৬ বার

 

পবিত্র কোরআন শরীফে আল্লহ তাআলা রমযান মাসের ফজীলত ছাড়াও আরো চারটি অতি সন্মানিত ও ফজীলতপুর্ণ মাস বলিয়া উল্লেখ করিয়াছেন।হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) সেই বরকতপুর্ণ চারটি মাসের নাম তাহার উম্মতদিগকে পরিস্কারভাবে বলিয়া দিয়াছেন।তিনি বলিয়াছেন,চারটি মাসের মধ্যে তিনটি উপর্যুপুরি।ঐগুলি হইল-যিলক্বাদ,যিলহজ্ব ও মহররম, আর আলাদাটি হইল রজব।(এবনে মাজা)

আল্লাহ তায়ালা বলিয়াছেন,”এই ফজিলতপূর্ণ মাসসমূহে তোমরা পাপাচার করিয়া নিজেদের প্রতি জুলুম করিও না।”

এই কথার মর্মানুযায়ী বুঝা যায় যে,আল্লাহ তায়ালা অন্যান্য মাস হইতে এই মাসগুলিকে গুরুত্ব দিয়াছেন অধিক।অতএব এই মাসগুলিতে ইবাদাত করিলে অন্যান্য মাসে ইবাদাত করিবার চাইতে বেশী সওয়াব পাওয়া যাইবে।

ফাজায়েলুশ শুহুর কিতাবে বর্ণনা করা হইয়াছে,হযরত রাসুলে খোদা (সাঃ) বলিয়াছেন-“যেই ব্যক্তি মহররম মাসের প্রথম ১০দিন রোজা রাখে সেই ব্যক্তি যেন দশ হাজার বৎসর দিনে রোযা রাখিল এবং ইবাদাত করিয়া রাত্রি যাপন করিল।

হযরত ওসমান(রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে-হযরত রাসুলে খোদা (সাঃ) বলেন,তোমরা আল্লাহর (প্রিয়) মাস মহররমের প্রতি সন্মান দেখাইও।যেই ব্যক্তি মহররম মাসের প্রতি সন্মান দেখায় আল্লাহ্‌ তায়ালা তাহাকে জান্নাতে সন্মানিত করিবেন এবং দোযখ হইতে মুক্ত রাখিবেন।(এবনে মাজা)

মাজালেছুল আবরার কিতাবে বর্ণিত আছে – হযরত রাসুলে খোদা (সাঃ) বলিয়াছেন,”যেই ব্যক্তি মহররম চাঁদের প্রথম রাত্রিতে দুই দুই রাকাত করিয়া ৮রাকাত নফলনামায পড়ে এবং প্রতি রাকাতে সুরা ফাতিহার পর ১০বার সুরা ইখলাস পাঠ করে আল্লাহ তায়ালা সারা বৎসর তাহাকে তাহার ধন-দৌলতকে এবং সন্তানদেরকে সর্বপ্রকার বালা-মুসিবত হইতে নিরাপদ রাখেন এবং তাহাকে আল্লাহর সন্তুষ্টির পথে পরিচালিত করেন।তাহার পূর্ব বৎসরের সমস্ত সগিরা গুনাহ ক্ষমা করিয়া দেন।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..