আমাদের দেশের গ্রীষ্মকালীন শাক সবজির চাহিদা ১২৪ লাখ মেট্রিক টন কিন্তু উৎপাদন হয় মাত্র ৫৫.২০ লাখ মেট্রিক টন যা মোট উৎপাদনের মাত্র ৩০%, যার ফলে গ্রীষ্মকালে সবজির দাম অতিরিক্ত বেড়ে যায়। গ্রীষ্মকালীন শাক সবজি উৎপাদনে রয়েছে অতি বৃষ্টি, অতি খরা কিংবা রোগব্যাধির মতো নানা চ্যালেঞ্জ। ফলে গ্রীষ্মকালীন সবজি চাষে আগ্রহ হারাচ্ছে কৃষক । বিশেষ করে গ্রীষ্মকালীন সবজি চাষে চাষীদের মধ্যে কম উৎসাহ-উদ্দীপনা লক্ষ্য করা যা দেশের শীতকালীন শাক সবজি চাষের ক্ষেত্রে তেমনটি ঘটে না। ফলে গ্রীষ্মকালীন শাক সবজির উৎপাদন ব্যাপক আকারে কমে যায় এসব সমস্যা সমাধানে কাজ করতে এগিয়ে এসেছে এসিআই ক্রপ কেয়ার। এসব সমস্যা সমাধানের কথা বিবেচনা করে এসিআই ক্রপ কেয়ার এর আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো ভার্চুয়াল ওয়েবিনার ‘scope & Challenges of summer vegetable production’ সরকারের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর , কৃষি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহ ও কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলো সাথে সমন্বয় সাধন করে কাজের মাধ্যমে দেশের গ্রীষ্মকালীন সবজির উৎপাদন বৃদ্ধি করতে চায় এসিআই ক্রপ কেয়ার। ওয়েবিনারে উপস্থিত এসিআই-ক্রপ কেয়ার এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুস্মিতা আনিস বলেন দেশের জিডিপির ১৩% এর অধিক আসে কৃষি থেকে। দেহের ভিটামিন এবং মিনারেলের ঘাটতি পূরনে প্রতিজন লোকের ৩০০ গ্রাম সবজি প্রতিদিন খাওয়া প্রয়োজন কিন্তু সেই জায়গায় আমরা পাচ্ছি ১৬৬ গ্রাম। তিনি আরো বলেন এসিআই এর মূল উদ্দেশ্য হলো কৃষকের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করা এবং কৃষকের ফসলের ক্ষতি কমিয়ে আনা। প্রফেসর ড. এম মোফাজ্জল হোসেন (সাবেক প্রধান, হর্টিকালচার বিভাগ বশেমুরকৃবি) বলেন, কীভাবে আমরা গ্রীষ্মকালীন শাক-সবজি উৎপাদনের সুযোগ এবং হুমকিগুলোকে মোকাবিলা করতে পারি সে বিষয় গুলি চিহ্নিত করে আমাদের এগিয়ে যেতে হাবে। মোঃ মিজানুর রহমান (সাবেক পরিচালক, হর্টিকালচার উইং কৃষি সম্প্রসারণ) বলেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মাঠ পর্যায়ে পরিকল্পনা মাফিক তাদের গ্রীষ্মকালীন সবজি উৎপাদন কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন এবং প্রত্যাশা করেন অতি দ্রুতই সবজি উৎপাদনে দেশ স্বয়ংসম্পূর্ন হবে। ড. দেবাশিস সরকার (পরিচালক, ডাল গবেষণা ইন্সটিটিউট, বারি) গ্রীষ্মকালীন
বিস্তারিত