বীণা ২৩ বছরের যুবতী। অথচ ভাগ্যের কি পরিহাস, এই বয়সেই বিধবা। নিজের উতলা শরীর আর মন দুটোকেই নিজের আয়ত্তে রেখেছে। ওদিকে সোহানী ৩ বাচ্চার মা, বয়স ৪১। পাড়ার দোকানদার দাদাকেও নিজের রুপ যৌবন দিয়ে আটকে ফেলতে চায়। কিন্তু এই সমাজের চোখে বীণারাই কলঙ্কীনি। কারণ বীনার ভাগ্যে বিধবা হওয়া লেখা ছিলো বলেই তো তার বর মারা গেলো। আর সোহানী একজন মা, স্বামী সোহাগী হয়েও পাড়ার দাদাদের লুঙ্গির মাঝের অংশে লোভাতুর দৃষ্টি রাখে। তাও সোহানীকেই সবাই স্বামী সোহাগী সতী স্ত্রী বলে। দুনিয়ার রঙিন চোখে শুধু রঙের তামাশাই যে ভালো লাগে সবার। বেরঙ সাদা শাড়ীর আঁচলে মানুষ সতীত্বের প্রমান খোঁজে,আসলে কে সতী????
Leave a Reply