যার জনপ্রিয়তা মৌসুমীর এক হাঁটুরও সমান নয়। তিনি কিনা আসে সহী শুদ্ধের সবক দিতে? রাজনীতিতে যেমন শেষ বলে কিছু নেই, ক্রিকেটে যেমন শেষ বলে কিছু নেই, চলচ্চিত্রেও তেমন শেষ বলে কিছু নেই। কিছু সংখ্যক জিনিয়াস ভাইদের বলতে শুনেছি, গতবার মৌসুমী মিশা সওদাগর – জায়েদ খান প্যানেলের বিরুদ্ধে নির্বাচনে গিয়েছিলেন। সেই আদর্শগত দিক থেকে মৌসুমী কোনোভাবেই মিশা – জায়েদের প্যানেলের হয়ে নির্বাচন করতে পারেন না। এই জিনিয়াস গোত্রের কাছে আমার প্রশ্ন, গতবার কারা মৌসুমীকে নির্বাচনে নামিয়েছিল? বিশাল বিশাল তারকা ফেরদৌস রিয়াজ নিপুণরাই সর্বাত্মক সমর্থন দেবেন বলে মৌসুমীকে নির্বাচনে নামিয়েছিলেন। তারপর এরাই মৌসুমীর পাশ থেকে স্বার্থপরের মত সটকে পড়েছিলেন। ঠিক যেন চোখে কাপড় বেঁধে ধাক্কা মেরে তাকে অতল সমুদ্রে ফেলে দেয়া হয়েছিল। এমন অসহায় পরিস্থিতিতে মৌসুমীকে ফেলে দিয়ে দূরে বসে মজা নিয়েছেন রিয়াজ, ফেরদৌস, শাবনূর, পপি, নিপুণ ডিএ তায়েবের মত কালপ্রিটরা। তখন বিপদগ্রস্ত মৌসুমীকে সাগর থেকে টেনে তুলেছেন তার হাসব্যান্ড ওমন সানি।
শাবনূর রিয়াজ ফেরদৌস নিপুণ পপিকে আমি স্পষ্টভাবে কালপ্রিটই বলব। এরা শুধু কালপ্রিট নয়, কাপুরুষও। তা নাহলে সহশিল্পীকে বিপদে ঠেলে দিয়ে কাপুরুষের মত কেউ পালাতে পারেনা। সেদিন মৌসুমীর প্রতি এদের জঘন্য আক্রোশ আমরা দেখেছি। পপি নিপুণ আরও দশবার জন্ম নিয়ে এফডিসিতে এলেও মৌসুমী হতে পারবেনা। এত সহজ নয় মৌসুমীর মত উচ্চতায় পৌঁছা।
ফেরদৌস রিয়াজ শাবনূর নিপুণ পপি গংরা আজ মৌসুমীর ১৪ গুষ্টি উদ্ধারে নেমেছেন। এদের মুখে নীতিবাক্য মানায় না। হ্যাঁ মৌসুমীর ভুল ছিল তিনি রিয়াজ ফেরদৌস শাবনূরদের মত বিশ্বাসঘাতকদের বিশ্বাস করেছেন। তবে আমি নিশ্চিত মৌসুমী জানেন কে তার বন্ধু আর কে তার শত্রু। মৌসুমীর সমালোচনা করার যোগ্যতা অপদার্থ অমিত হাসানের নেই। অমিত হাসান ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিকে কয়টি হিট ছবি উপহার দিয়েছে? তার মত অকাল কুস্মাণ্ডরা বানোয়াট কথা বলতে অভ্যস্ত।
Leave a Reply