০১. অপরিষ্কার থাকা ।
০২. অধিক চিন্তা ও টেনশন করা ।
০৩. লজ্জাস্থানের দিকে তাকানো । তাই বিনা প্রয়োজনে এদিকে না তাকানো চাই। এমনটি ইস্তেঞ্জার সময়ও ।
০৪. পঁচা গান্ধা ও নাপাক বস্তুর দিকে তাকানো ।
০৫. মা ব্যাতীত অন্যান্য মহিলাদের দিকে তাকানো ।
০৬. প্রয়োজনের তুলনায় অধিক পানি পান করা ।
০৭. ধনিয়া পাতা কিংবা ধনিয়ার বিচি খাওয়া ।
০৮. গুনাহ্ করা ।
০৯. মিথ্যা বলা ।
১০. হারাম খাওয়া ।
১১. অলসতা করা ।
১২. অন্যের চোখ পড়ে এমন খোলা মেলা খাবার খাওয়া। উল্লেখ্য যে, এমন খাবার খেলে অন্তরের নূরও কমে যায় ।
১৩. হেঁটে হেঁটে কিছু খাওয়া ।
১৪. টক জাতীয় বস্তু খাওয়া ।
( ফাতাওয়ায়ে শামীতে স্মরণশক্তি কমার আরো কিছু কারণ উল্লেখ করা হয়েছে )
১৫. ইদুরের ঝুটা খাওয়া ।
১৬. জীবিত উকুন ফেলে দেয়া ।
১৭. বদ্ধ পানিতে প্রস্রাব করা ।
১৮. নামাযের কাতার ভাঁঙ্গা ।
১৯. জমাট রক্ত চিবানো ।
২০. টক আপেল খাওয়া।
২১. খাবার প্লেট বা বাটিতে না নিয়ে সরাসরি পাতিল থেকে খাওয়া ।
২২. অতিরিক্ত মজাক বা ঠাট্টা করা ।
২৩. কবরস্থানে হাঁসা ।
২৪. ইস্তেঞ্জাখানায় উযূ করা।
২৫. পায়জামা বা পাগড়িকে বালিশ হিসেবে ব্যবহার করা ।
২৬. গোসল ফরজ অবস্থায় আকাশের দিকে তাকানো।
২৭. কাগজের টুকরো দিয়ে ঘর পরিষ্কার করা।
২৮. পরিহিত কাপড়ের টুকরো দিয়ে হাত বা মুখ মোছা।
২৯. মসজিদে জামা কাপড় ঝেড়ে পরিষ্কার করা ।
৩০. বাম পা দিয়ে মসজিদে প্রবেশ করা এবং ডান পা দিয়ে মসজিদ থেকে বের হওয়া ।
৩১. হস্তমৈথুন করা ।
৩২. রাস্তায় প্রস্রাব করা ।
৩৩. নাপিতের আয়না দেখা ।
৩৪. ভাঙ্গা চিরুনী দিয়ে চুল আঁচড়ানো ।
( বিভিন্ন কিতাবে স্মরণশক্তি কমার আরো কিছু কারণ উল্লেখ আছে যেমন )
৩৫. নেশা জাতীয় বস্তু মদ
ইত্যাদি পান করা ।
৩৬. অতিরিক্ত গরম বস্তু পান করা ।
৩৭. অতিরিক্ত ঠান্ডা বস্তু খাওয়া বা পান করা ।
৩৮. কবরের লেখা পাঠ করা ।
৩৯. অধিক রাগ করা ।
৪০. মাথায় আঘাত পাওয়া ।
৪১. অধিক সময় রোদে থাকে ।
৪২. দেহের রক্ত কমে যাওয়া ।
৪৩. দীর্ঘ সময় পেট খারাপ থাকা ।
৪৪. দুর্গন্ধ জাতীয় কোনো বস্তুর ঘ্রাণ নেয়া ।
৪৫. ফলদার গাছের নিচে প্রস্রাব করা ।
৪৬. বালির মধ্যে প্রস্রাব করা ।
৪৭. দাড়িবিহীন বাচ্চাদের দিকে লোলুপ দৃষ্টিতে তাকানো ।
৪৮. অহংকার করা ।
৪৯. হিংসা করা ।
৫০. গান-বাদ্য শ্রবণ করা ।
৫১. অতিরিক্ত চিৎকার করা ।
৫২. শোরগোল ও চিৎকার শুনা ।
৫৩. তৃপ্তি হওয়ার পরেও মাত্রাতিরিক্ত খাওয়া ।
৫৪. অধিক ঘুমানো। (৬-৭) ঘণ্টার বেশি ঘুমানোকেই অধিক ঘুমানো বলা যায় ।
৫৫. একেবারেই কম ঘুমানো ।
৫৬. অধিক থুথু ফেলা ।
৫৭. কাশি রোগে আক্রান্ত ।
৫৮. বাচ্চাদের সাথে বা অন্যকারো সাথে অবৈধ প্রেমে জড়িয়ে পরা ।
৫৯. মাত্রাতিরিক্ত হাসা ।
৬০. উস্তাদের সাথে বে-আদবী করা ।
৬১. মহিলাদের মধ্য দিয়ে চলা ।
৬২. পনির খাওয়া।
৬৩. পুরুষদের জন্য সুন্নত তরীকা ব্যতীত চুল অধিক লম্বা রাখা ।
৬৪. মাত্রাতিরিক্ত কথা বলা ।
৬৫. অগোছালো জীবন-যাপন অর্থাৎ কিতাবপত্র, খাতা-কলম ও কাপড়-চোপড় ইত্যাদি গুছিয়ে না রেখে যত্র-তত্র ফেলে রাখা ।
৬৬. সিনেমা দেখা ।
৬৭. মোবাইল, টেলিভিশনে অশ্লীল ছবি দেখা ।
৬৮. বন্ধুত্ব ও অধিক সম্পর্ক গড়ে তোলা। বন্ধুত্ব ছাত্রদের জন্য মারাত্মক জীবন বি-ধ্বংসী, বিষতুল্য ও ক্ষতিকর ।
৬৯. ব্রেইনের উপর অধিক চাপ পড়া।
৭০. হীনমন্যতায় ভোগা ।
৭১. ইলমকে অসম্মান করা ।
সূত্ৰঃ মুফতি দিলাওয়াৱ হুসাইন সাহেবেৱ সংকলন
ছাত্র ও শিক্ষক: দায়িত্ব ও কর্তব্য
এ জাতীয় আরো খবর..
Leave a Reply