নারীরা হলো সৌন্দর্যের প্রতীক।
তারা যত সাজে তাদের ততই আকর্ষণীয় লাগে।
নারী যখন নিজেকে বিভিন্ন অলংকারে সুন্দর পোশাকে সাজায় তার সৌন্দর্য অনেক গুণ বেড়ে যায়। তখন তাকে অপরূপা দেখায়।
স্ত্রীর এ অপরুপ সাজসজ্জা পর পুরুষকে দেখাতে পারে না। পারে না নিজেকে রাস্তা-ঘাটে বাজারে কোন অনুষ্ঠানে প্রদর্শনী করতে।
বরং স্বামীর নিকট মনোমুগ্ধকর সাজে সজ্জিত হয়ে নিজেকে পেশ করে দেয়াই স্ত্রীর কর্তব্য।
কিন্তু তা এখন উল্টো। কিছু নারী ঘরে স্বামীর সামনে এমন ভাবে থাকে স্বামীর চোখ যায় বাহিরের নারীর দিকে।
আর ঘর থেকে রাস্তায় কোন অনুষ্ঠানে গেলে এমন সাজসজ্জা করে বের হয়। শয়তানও তাদের দেখে না হেসে পারে না। খুশিতে নাচানাচি করে।
চারদিক থেকে শয়তানের বিষাক্ত দৃষ্টি এসে তার উপর পরে।।
(হে নারী তোমার কি নিজ স্বামীর দৃষ্টি থেকে শয়তানের বিষাক্ত দৃষ্টি বেশি ভালো লাগে?)
আস্তাগফিরুল্লাহ্
হাদীসে বলা হয়েছে
স্বামী ছাড়া অন্য লোকের সামনে যে নারী সাজসজ্জা করে আকর্ষনীয় পোষাকে আবির্ভূত হয় সে কেয়ামতের দিনের অন্ধকার সমতূল্য। সেদিন তার জন্য কোন আলোর ব্যবস্থা থাকবে না।
(তিরমিজি ১১০৫)
একবার ভাবুন তো কেমন ভয়ংকর দিন হবে সেদিন?
স্ত্রীর সৌন্দর্য কেবলমাত্র স্বামীর নিকট প্রদশর্নের জন্য।
বিবাহিত অবিহিত সবাই নিজের সৌন্দর্যকে ঢেকে রাখুন
রাস্তা ঘাটে বাজারে অনুষ্ঠানে নিজেকে প্রদর্শন না করে। মহান আল্লাহ আপনার জন্য কি হুকুম করেছেন তা পালন করুন।
নিজেকে শয়তানের বিষাক্ত দৃষ্টি থেকে হেফাজত করুণ।
Leave a Reply