নিম্নে কয়েকটি আলামত দেয়া হলোঃ
.
(১) ৮০% বেনামাজির কাছে দাওয়াত না দিয়ে ২০% নামাজির পিছনে লেগে থাকবে।
.
(২) ফরজ ওয়াজিবকে বাদ রেখে সুন্নত ও নফল নিয়ে টানাটানি করবে।
.
(৩) মুস্তাহাব ও নফল আমল যেগুলো না করলেও কোন গুনাহ নেই সেগুলোকে বিশাল ইস্যু করে নামাজিদের সাথে ঝগড়া করতে থাকবে।
.
(৪) প্রশ্ন করবেন তো প্রসঙ্গ এড়িয়ে যাবে, নতুবা
প্রশ্ন করবেন একটা জবাব
দেবে আরেকটা.
.
(৫) দ্বিতীয়বার প্রশ্ন করবেন তো আপনাকে মূর্খ বলে ফতোয়া দেবে।
(৬) তৃতীয়বার প্রশ্ন করলে তখন অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করবে।
.
(৭) নিজের সাড়ে তিনহাত দেহে কুরআন সুন্নাহের আমল না থাকলেও কুরআন ও সহীহ হাদীসের শ্লোগান দিবে।
.
(৮) ব্যাক্তির অণুসরণ করা যাবেনা বলেও শায়েখদের কথার এক চুল পরিমানও বাহিরে যাবেনা।
.
(৯) কুরআন হাদীসের জ্ঞান নেই তাই শায়েখদের কথা ও চটি বইকেই দলীল হিসেবে মানবে।
.
(১০) পীর বুযুর্গের কথা দলীল না বলেও শায়েখ কি বলেছেন, কি করেছেন এগুলো দলীল দিবে।
.
(১১) শুদ্ধ করে কুরআন পড়তে না জানলেও মুখে শির্ক, বেদআত এই দুটি কথা সব সময় রেডি থাকবে।
.
(১২) বুক টান করে লেকচার দিবে,
তবে বাহাসে ডাকলে পালিয়ে বেড়াবে।
.
(১৩) নিজেরা ১৬৮ দলে বিভক্ত হয়েও ৪ মাযহাবকে বিভক্তির ইস্যু বানিয়ে নিজেদের জাহিলিয়াতকে ঢেকে রাখার অপচেষ্টা করবে।
.
(১৪) মূর্খতারও একটা লিমিট থাকে তবে এরা লিমিট ছাড়া মূর্খ হবে। একটু বিতর্ক হলেই চটে যাবে, অমনি আপনাকে কাফির, মুশরিক,
বেদাতী বলে গালী দিতেও দেরী করবে না।
.
(১৫) যে সকল আমলের ব্যাপারে উম্মতের মধ্যে ঐক্যমত রয়েছে ঐসব আমল গুলোর বিরুদ্ধে উদ্ভট ফতোয়া দিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করবে।
.
(১৬) নিজেরা যা আলম করবে না,
অন্যদেরকে তা আমল করতে নসিহত করবে।
(১৮)এদের বেশির ভাগই সুন্নাহ তথা
টুপি, দাড়ি বিহীন প্যান্ট শার্ট পরা।
.
এরকম বহু আলামত রয়েছে, জানতে পারবেন ভবিষ্যতে। ইনশাআল্লাহ। নব্য এইসব ফিতনাবাজদের থেকে সাবধান।
Leave a Reply