▪︎ ১. আল্লাহর সাথে হিল্লাও লাগে।
(‘হিল্লা’ কি?)
▪︎ ২. তোর মুখে ফুল চন্দন পড়ুক।
(ফুল চন্দন হিন্দুদের পুজা করার সামগ্রী)
▪︎ ৩. কস্ট করলে ‘কেস্ট’ মেলে
(কেস্ট হিন্দু দেবির নাম)
▪︎ ৪. মহাভারত কি অশুদ্ধ হয়ে গেল?
(মহাভারত সবসময় অশুদ্ধ)
▪︎ ৫. মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত।
(এটি ইসলামের নামে কটূউক্তি)
▪︎ ৬. লক্ষী ছেলে, লক্ষী মেয়ে, লক্ষী স্ত্রী বলা।
(হিন্দুদের দেবির নাম লক্ষী তাই ইসলামে এটি হারাম)
▪︎ ৭. কোন ঔষধকে জীবন রক্ষকারী বলা।
(জীবন একমাত্র আল্লাহর হাতে)
▪︎ ৮. দুনইয়াতে কাউকে শাহেনশাহ বলা।
(এর অর্থ রাজাদের রাজাধীকার)
▪︎ ৯. নির্মল চরিত্র বোঝাতে ‘ধোয়া তুলশি পাতা’ বলা।
(এটি অনইসলামিক পরিভাষা যা হারাম)
▪︎ ১০. ‘ইয়া খাজাবাবা’, ‘ইয়া গাঊস’, ‘ইয়া কুতুব’ ইত্যাদি বলা।
(এটি বলা শির্ক)
▪︎ ১১. ‘ইয়া আলি’, ‘ইয়া রাসুল’ (সা.) বলে ডাকা এবং সাহায্য প্রার্থনা করা (আল্লাহ ছাড়া কাউকে ডাকা শির্ক)
▪︎ ১২. ‘বিসমিল্লায় গলদ’ বলা।
(এটি সরাসরি কুফরি)
▪︎ ১৩. মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়া বলা।
(এটি কুফরি বাক্য)
▪︎ ১৪. মধ্যযুগি বর্বরতা বলা।
(মধ্যযুগ ইসলামের সর্ণযুগ)
▪︎ ১৫. মন ঠিক থাকলে পর্দা লাগে না।
(ইসলাম ধংসকারী মতবাদ)
▪︎ ১৬. নামাজ না পড়লে ঈমান ঠিক আছে বলা।
(ইসলাম থেকে বের করার মূল কথা)
এই কথাগুলি অজ্ঞতার কারনে বলা হয়ে থাকে। হে মুসলিম উম্মাহ, আসুন আমরা নিজে, অত:পর নিজের পরিবারকে সচেতন করি, তাদের মাঝে এই গুলি প্রচার করি, আর কত দিন এই অজ্ঞতায় পড়ে থাকবো?
আসুন না একজন আরেকজনকে সচেতন করার জন্য উৎসাহ দেই, এই বাক্যগুলি আপনি যে কোনভাবে প্রচার করুন। আপনার একটি শেয়ারে কত মানুষ এই কুফরি বাক্য জানতে পারবে তা কি ভাবা যায়? জাজাকাল্লাহ খায়রান। আমিন।
এ জাতীয় আরো খবর..
Leave a Reply