১১/৬/২৩ রবিবার ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালে মারা গিয়েছিল।
আপনারা সবাই তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করবেন।
তাকে টাঙ্গাইল জেলার অন্তর্গত কালিহাতি থানার গান্ধিনা গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
যেখানে গেলে আর কখনো ফিরে আসা সম্ভব না যতই কান্না কাটি করি না কেন।তারপরও মন মানে না।মনটি শান্ত হয় না।যেখানে তাকাই সেখানে শুধু আমার আব্বাকে দেখি।আমার আব্বাকে ভুলতে পারছি না।যদিও তার স্মৃতি সব জায়গাতেই আছে।যদিও তার মৃত্যুর পর আমি মানষিক দিক দিয়ে একটু অসুস্থতার মতো হয়ে গেছিলাম যার জন্য ফেইসবুক,অনলাইন পত্রিকা কোথাও কোন নিউজ দেয়ার মনমানষিকতা ছিলো না।কাজেই অনেকেই আমাকে দোষারোপ করছেন নিউজ না দেয়ার জন্য সে জন্য সকলের কাছে আমি ক্ষমাপ্রার্থী।আমাকে অনুগ্রহ করে ক্ষমা করে দিবেন।
আমার আব্বা ছিলেন জীবন বীমা কর্পোরেশন এ পরপর ২বার নির্বাচিত সিবিএ শ্রমিকলীগের সভাপতি।গত বি এন পি সরকারের আমলে আমার আব্বাকে বাধ্যতামূলক অবসর দেয় স্বয়ং তারেক জিয়া।তা আব্বা মাথা পেতে নেয় কোনরকম উচ্চ বাচ্চ করেন নি।আমার আব্বা ছিলেন একজন সৎ রাজনিতীবিদ।যদিও প্রতিবাদ করেছিলেন কিন্তু পরে মেনে নিয়েছিলেন।
পল্লবী মিরপুরের আওয়ামীলীগের একনিষ্ঠ একজন সৎ কর্মী ছিলেন।মৃত্যুর আগে পর্যন্ত ধর্মীয় সম্পাদক ছিলেন পল্লবী থানা আওয়ামীলীগের।
এছারাও তিনি ছিলেন ডঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহ আদর্শ বিদ্যাপীঠ স্কুল এন্ড কলেজের ম্যানেজিং কমিটির সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
মসজিদুল জুমু-আ এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন।
এবং নুরি মসজিদ থাকাকালীন অনেক বছর ক্যাশিয়ারের দায়িত্ব পালন করেছিলেন পরবর্তিতে যখন শহিদ মুক্তিযোদ্ধা মসজিদ ও মাদ্রাসার নাম করন হয় ঐ বছরের আগে থেকে তিনি সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন অনেক বছর।এখনও উক্ত মসজিদের উপদেষ্টা কমিটিতে ছিলেন মৃত্যুর আগে পর্যন্ত।
মিরপুর পল্লবীতে তিনি আসেন ১৯৭৭ সালে।তখন বর্তমান এমপি ইলিয়াছ মোল্লার বাবা হারুন মোল্লার সাথে রাজনীতি ও সমাজিক কর্মকান্ড পরিচালনা করতেন।
বর্তমান কাউন্সেলর আলহাজ্ব সাজ্জাদ হোসেন মোল্লার বাবা আক্কাস আলী মোল্লাও ছিল খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু একসাথে অনেক সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনা করতেন।
সকলেই আমার আব্বার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ যেন তাকে বেহেস্তের উচ্চ মাকাম দান করেন।
আমিন।
এ জাতীয় আরো খবর..
Leave a Reply